জবি সংবাদদাতা
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম।
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের এসব শিক্ষার্থীকে থানা থেকে ছাড়িয়ে আনা হয়। সেই সঙ্গে আর্থিক এবং আইনি সহায়তার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের হয়রানি না করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিতে দেখা গেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিভিন্ন থানা থেকে ১৩ জন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে আনার ব্যবস্থা করেছি। পার্শ্ববর্তী কোতোয়ালি থানা থেকে ৯ জন, সাভার ১, টাঙ্গাইল ২ লক্ষ্মীপুর থেকে ১ জনকে ছাড়িয়েছি। তা ছাড়া আহত শিক্ষার্থীদের তালিকা করে আর্থিক সহায়তা করারও ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যাতে হয়রানির শিকার না হয়, সে জন্য তারা দৃশ্যমান সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। উপাচার্য, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টররা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদারকি করছেন।
এ বিষয়ে আইন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মাসুম বিল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিভাগের শিক্ষার্থী আবদুল সোবহান লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশের হাতে আটক হয়। এ খবর জানার সঙ্গে সঙ্গে আমি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মহোদয় লক্ষ্মীপুর পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করি। আলোচনার মাধ্যমে আমরা ওই শিক্ষার্থীকে থানা থেকে মুক্ত করতে পেরেছি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের যেকোনো বিপদে প্রশাসন সক্রিয়ভাবে পাশে রয়েছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের যেহেতু হল নেই, বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মেসে বসবাস করে। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর অনেক শিক্ষার্থী বাড়ি চলে যেতে পেরেছে, অনেকে আবার ঢাকায় রয়েছে। এ সময়ের ভেতর পুলিশের অভিযানে আমাদের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এখন পর্যন্ত আমরা ১৩ জন শিক্ষার্থীকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে ছাড়িয়ে নিয়ে আসি।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বলতে চাই—কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার যাতে না হয়, সে জন্য অভিভাবক হিসেবে সব সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পাশে আছে। আমি পুলিশ প্রশাসনকেও ধন্যবাদ জানাই, তাদের সহযোগিতার জন্য।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম।
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের এসব শিক্ষার্থীকে থানা থেকে ছাড়িয়ে আনা হয়। সেই সঙ্গে আর্থিক এবং আইনি সহায়তার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের হয়রানি না করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিতে দেখা গেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিভিন্ন থানা থেকে ১৩ জন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে আনার ব্যবস্থা করেছি। পার্শ্ববর্তী কোতোয়ালি থানা থেকে ৯ জন, সাভার ১, টাঙ্গাইল ২ লক্ষ্মীপুর থেকে ১ জনকে ছাড়িয়েছি। তা ছাড়া আহত শিক্ষার্থীদের তালিকা করে আর্থিক সহায়তা করারও ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যাতে হয়রানির শিকার না হয়, সে জন্য তারা দৃশ্যমান সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। উপাচার্য, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টররা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদারকি করছেন।
এ বিষয়ে আইন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মাসুম বিল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিভাগের শিক্ষার্থী আবদুল সোবহান লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশের হাতে আটক হয়। এ খবর জানার সঙ্গে সঙ্গে আমি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মহোদয় লক্ষ্মীপুর পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করি। আলোচনার মাধ্যমে আমরা ওই শিক্ষার্থীকে থানা থেকে মুক্ত করতে পেরেছি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের যেকোনো বিপদে প্রশাসন সক্রিয়ভাবে পাশে রয়েছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের যেহেতু হল নেই, বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মেসে বসবাস করে। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর অনেক শিক্ষার্থী বাড়ি চলে যেতে পেরেছে, অনেকে আবার ঢাকায় রয়েছে। এ সময়ের ভেতর পুলিশের অভিযানে আমাদের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এখন পর্যন্ত আমরা ১৩ জন শিক্ষার্থীকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে ছাড়িয়ে নিয়ে আসি।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বলতে চাই—কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার যাতে না হয়, সে জন্য অভিভাবক হিসেবে সব সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পাশে আছে। আমি পুলিশ প্রশাসনকেও ধন্যবাদ জানাই, তাদের সহযোগিতার জন্য।’
টুঙ্গিপাড়ায় ছাত্রলীগ সন্দেহে সাফায়েত গাজী (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করতে গিয়ে বাধা পেয়েছে পুলিশ। এ সময় উত্তেজিত জনতা এক পুলিশকে অবরুদ্ধ করে গাড়ি ভাঙচুর করেন। হামলায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অবরুদ্ধ পুলিশ সদস্যকে ছাড়িয়ে নেন।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর শাহবাগ এলাকায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিরা। আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে যেতে বাধা পেয়ে সেখানে অবস্থান নেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীর মৃত্যুর শোকে জানাজার সময় মারা গেলেন স্বামী জমশিদ আলীও। ঘটনাটি ঘটেছে সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার ইলামেরগাঁও আটঘর গ্রামে। অল্প সময়ের ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গী বিশ্ব ইজতেমার মোনাজাত চলাকালীন ড্রোন আছড়ে পড়ে অর্ধশতাধিক মুসল্লি পদদলিত হয়ে আহতের ঘটনায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে পুলিশ। আজ রোববার সন্ধ্যায় গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ড. নাজমুল করিম খানের স্বাক্ষরিত এই গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে