নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ইয়াং হুয়ালং বলেছেন, ৬৭০টির বেশি চীনা কোম্পানি এখন বাংলাদেশে কাজ করছে। আর অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতায় চীন বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। যেটি সব সময় কৌশলগত অংশীদারত্ব নিয়ে কাজ করছে। আজ শুক্রবার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের এক্সিবিশনে রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর থেকে আরও বেশি সংখ্যক চীনা কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে। তারা বাংলাদেশে আরও চীনা পুঁজি, প্রযুক্তি দিচ্ছে যাতে বাংলাদেশের শিল্প কাঠামোর উন্নতি এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়।
তিনি বলেন, চীনারা রাস্তা ও সেতুর মতো অবকাঠামো নির্মাণ করছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য শক্ত ভিত্তি স্থাপন করছে। তারা পানি, আবর্জনা ও পয়োনিষ্কাশন ঠিক করাসহ বাংলাদেশি জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে অংশগ্রহণ করছে।
আজ থেকে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকার পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে এই এক্সিবিশন চলবে। এই আয়োজনটি দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতামূলক মনোভাব তুলে ধরতে এবং বিভিন্ন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে ডিজিটালাইজেশনকে ত্বরান্বিত করতে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করবে মনে করছেন আয়োজকেরা।
বাংলাদেশে অবস্থিত চীন দূতাবাস, বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিআই) ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশ (সিইএবি)–এর সহযোগিতায় তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীর আয়োজন করছে। এখানে চীন ও বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, অবকাঠামো, টেক্সটাইল, বাণিজ্য ও বিনিয়োগভিত্তিক শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো অংশগ্রহণ করছে। উদ্বোধনী দিনে প্রদর্শনীতে ৪০০–এর বেশি চায়নিজ ও বাংলাদেশি প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছে।
আজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেনসহ অন্যরা।
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ইয়াং হুয়ালং বলেছেন, ৬৭০টির বেশি চীনা কোম্পানি এখন বাংলাদেশে কাজ করছে। আর অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতায় চীন বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। যেটি সব সময় কৌশলগত অংশীদারত্ব নিয়ে কাজ করছে। আজ শুক্রবার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের এক্সিবিশনে রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর থেকে আরও বেশি সংখ্যক চীনা কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে। তারা বাংলাদেশে আরও চীনা পুঁজি, প্রযুক্তি দিচ্ছে যাতে বাংলাদেশের শিল্প কাঠামোর উন্নতি এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়।
তিনি বলেন, চীনারা রাস্তা ও সেতুর মতো অবকাঠামো নির্মাণ করছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য শক্ত ভিত্তি স্থাপন করছে। তারা পানি, আবর্জনা ও পয়োনিষ্কাশন ঠিক করাসহ বাংলাদেশি জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে অংশগ্রহণ করছে।
আজ থেকে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকার পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে এই এক্সিবিশন চলবে। এই আয়োজনটি দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতামূলক মনোভাব তুলে ধরতে এবং বিভিন্ন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে ডিজিটালাইজেশনকে ত্বরান্বিত করতে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করবে মনে করছেন আয়োজকেরা।
বাংলাদেশে অবস্থিত চীন দূতাবাস, বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিআই) ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশ (সিইএবি)–এর সহযোগিতায় তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীর আয়োজন করছে। এখানে চীন ও বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, অবকাঠামো, টেক্সটাইল, বাণিজ্য ও বিনিয়োগভিত্তিক শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো অংশগ্রহণ করছে। উদ্বোধনী দিনে প্রদর্শনীতে ৪০০–এর বেশি চায়নিজ ও বাংলাদেশি প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছে।
আজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেনসহ অন্যরা।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে