নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
ঢাকার সাভারে এক নারীর বিরুদ্ধে তাঁর চার বছরের প্রতিবন্ধী ছেলেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার রাতে সাভার পৌর এলাকার পূর্ব রাজাসন মহল্লায় এই ঘটনা ঘটে। হত্যার শিকার শিশু আহম্মদ উল্লাহ আলিফ ওই এলাকার আরিফুর রহমান ও ইফরাত জাহান দম্পতির ছেলে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
আরিফুর রহমান বলেন, ‘আমার ছেলে আলিফ জন্ম থেকেই শারীরিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছিল। চিকিৎসা করেও তার অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছিল না। প্রতিবন্ধী ছেলেকে নিয়ে আমার স্ত্রী প্রায়ই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকতেন। এ অবস্থায় গত রোববার রাতে আলিফকে তিনি (স্ত্রী ইফরাত জাহান) নৃশংসভাবে হত্যা করেন।’
আরিফুর রহমান আরও বলেন, ‘ছেলে হত্যার ঘটনায় আজ সোমবার সাভার থানায় আমার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছি। এর আগে পুলিশ আমার বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।’
আরিফুর রহমান স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে যে বাসায় ভাড়া থাকেন, ওই বাসার মালিক আমির হোসেন বলেন, ‘রোববার রাতে প্রতিবন্ধী শিশুটির চিৎকার শুনে আমি আরিফুর রহমানের বাসার সামনে যাই। তখন ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। আমি দরজার নিচ দিয়ে দেখতে পাই আরিফুর রহমানের স্ত্রী তাঁর ছেলের মাথা ধরে বারবার খাটের সঙ্গে বাড়ি মারছেন। এ অবস্থায় প্রতিবেশীদের নিয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে উদ্ধার করি। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে ইফরাত জাহানের সঙ্গে কথা বলার জন্য আজ সোমবার দুপুরে সাভার থানায় গিয়ে দেখা যায়, পুলিশ তাঁকে (ইসরাত জাহান) আদালতে নিয়ে যাওয়ার জন্য যানবাহনে তোলার চেষ্টা করছে। আর ইফরাত জাহান মেঝেতে শুয়ে পড়ে পুলিশকে অসহযোগিতা করছেন। এভাবে আধা ঘণ্টার বেশি চেষ্টা করে তাঁকে যানবাহনে তুলতে সক্ষম হয় পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইরে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিশুটিকে বুকে ও মুখে লাথি মেরে এবং মাথায় আঘাত করে হত্যা করা হয়। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার মা জড়িত বলে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেছে।’
ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আরও বলেন, স্বামী আরিফুর রহমানের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ইফরাত জাহানকে আজ ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে আজ সকালে তাঁকে বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য শিশুটির লাশ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার সাভারে এক নারীর বিরুদ্ধে তাঁর চার বছরের প্রতিবন্ধী ছেলেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার রাতে সাভার পৌর এলাকার পূর্ব রাজাসন মহল্লায় এই ঘটনা ঘটে। হত্যার শিকার শিশু আহম্মদ উল্লাহ আলিফ ওই এলাকার আরিফুর রহমান ও ইফরাত জাহান দম্পতির ছেলে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
আরিফুর রহমান বলেন, ‘আমার ছেলে আলিফ জন্ম থেকেই শারীরিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছিল। চিকিৎসা করেও তার অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছিল না। প্রতিবন্ধী ছেলেকে নিয়ে আমার স্ত্রী প্রায়ই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকতেন। এ অবস্থায় গত রোববার রাতে আলিফকে তিনি (স্ত্রী ইফরাত জাহান) নৃশংসভাবে হত্যা করেন।’
আরিফুর রহমান আরও বলেন, ‘ছেলে হত্যার ঘটনায় আজ সোমবার সাভার থানায় আমার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছি। এর আগে পুলিশ আমার বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।’
আরিফুর রহমান স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে যে বাসায় ভাড়া থাকেন, ওই বাসার মালিক আমির হোসেন বলেন, ‘রোববার রাতে প্রতিবন্ধী শিশুটির চিৎকার শুনে আমি আরিফুর রহমানের বাসার সামনে যাই। তখন ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। আমি দরজার নিচ দিয়ে দেখতে পাই আরিফুর রহমানের স্ত্রী তাঁর ছেলের মাথা ধরে বারবার খাটের সঙ্গে বাড়ি মারছেন। এ অবস্থায় প্রতিবেশীদের নিয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে উদ্ধার করি। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে ইফরাত জাহানের সঙ্গে কথা বলার জন্য আজ সোমবার দুপুরে সাভার থানায় গিয়ে দেখা যায়, পুলিশ তাঁকে (ইসরাত জাহান) আদালতে নিয়ে যাওয়ার জন্য যানবাহনে তোলার চেষ্টা করছে। আর ইফরাত জাহান মেঝেতে শুয়ে পড়ে পুলিশকে অসহযোগিতা করছেন। এভাবে আধা ঘণ্টার বেশি চেষ্টা করে তাঁকে যানবাহনে তুলতে সক্ষম হয় পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইরে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিশুটিকে বুকে ও মুখে লাথি মেরে এবং মাথায় আঘাত করে হত্যা করা হয়। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার মা জড়িত বলে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেছে।’
ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আরও বলেন, স্বামী আরিফুর রহমানের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ইফরাত জাহানকে আজ ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে আজ সকালে তাঁকে বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য শিশুটির লাশ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বগুড়ার শেরপুরে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে তাঁর অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের রামেশ্বরপুর শামছুল উলুম বালিকা দাখিল মাদ্রাসায়।
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধীদের কয়েকজন জুলাই-বিপ্লবের গ্রাফিতি মুছে ফেলা নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মকলেছুর রহমান বাবলু ও সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টুকে নিয়ে উসকানিমূলক মন্তব্য করলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
৫ মিনিট আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের এক দফা দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ৩টা থেকে ছাত্রকল্যাণ কেন্দ্র চত্বরে শিক্ষার্থীরা অনশনে বসেন। তাঁদের অনশন থেকে সরে এসে আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানের আহ্বান জানাচ্ছেন
২০ মিনিট আগেজাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল টি এম জোবায়ের ও তাঁর স্ত্রী মিসেস ফাহমুদা মাসুদের চারটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
২৩ মিনিট আগে