নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগরীর সব খেলার মাঠ ও পার্কে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ঢাকা মহানগরীতে খেলার মাঠ ও পার্ক কতটি, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রস্তুত এবং তাতে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার নিশ্চিতের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
জনস্বার্থে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীকে ছয় মাসের মধ্যে আদেশ বাস্তবায়ন করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মিনহাজুল হক চৌধুরী। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এস হাসানুল বান্না।
বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) প্রস্তাবনা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পার্ক ও খেলার মাঠের ব্যবস্থা করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
জনসাধারণের ব্যবহার্য পার্ক ও খেলার মাঠে বাণিজ্যিকীকরণ, অননুমোদিত স্থাপনা নির্মাণ, পার্ক ও খেলার মাঠের শ্রেণি পরিবর্তন এবং দখল কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। এ ছাড়া মহানগরীর পার্ক ও খেলার মাঠে বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ, শ্রেণি পরিবর্তন ও বিরুদ্ধ ব্যবহার রোধ এবং বিদ্যমান সব স্থাপনা উচ্ছেদ করে পার্ক ও খেলার মাঠ পুনরুদ্ধারে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চেয়েছেন আদালত।
গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনসচিব, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, প্রধান নগর-পরিকল্পনাবিদসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেলার পক্ষ থেকে বলা হয়, বিভিন্ন সময় প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডে পার্ক বা উদ্যান রয়েছে মাত্র ২৭টি। এগুলোর মধ্যে ৬টি পার্ক বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ইজারা দেওয়া হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৫৪টি ওয়ার্ডে পার্ক রয়েছে মাত্র ২৩টি। বিদ্যমান এসব পার্ক ও খেলার মাঠের অধিকাংশেই নেই সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার।
নাগরিকেরা বঞ্চিত হচ্ছে নির্মল বায়ু সেবন, ব্যায়াম ও হাঁটাচলার অধিকার থেকে। এ কারণে ঢাকা শহরের সব খেলার মাঠ ও পার্কগুলো রক্ষায় বেলা রিট দায়ের করে।
ঢাকা মহানগরীর সব খেলার মাঠ ও পার্কে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ঢাকা মহানগরীতে খেলার মাঠ ও পার্ক কতটি, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রস্তুত এবং তাতে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার নিশ্চিতের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
জনস্বার্থে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীকে ছয় মাসের মধ্যে আদেশ বাস্তবায়ন করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মিনহাজুল হক চৌধুরী। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এস হাসানুল বান্না।
বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) প্রস্তাবনা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পার্ক ও খেলার মাঠের ব্যবস্থা করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
জনসাধারণের ব্যবহার্য পার্ক ও খেলার মাঠে বাণিজ্যিকীকরণ, অননুমোদিত স্থাপনা নির্মাণ, পার্ক ও খেলার মাঠের শ্রেণি পরিবর্তন এবং দখল কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। এ ছাড়া মহানগরীর পার্ক ও খেলার মাঠে বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ, শ্রেণি পরিবর্তন ও বিরুদ্ধ ব্যবহার রোধ এবং বিদ্যমান সব স্থাপনা উচ্ছেদ করে পার্ক ও খেলার মাঠ পুনরুদ্ধারে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চেয়েছেন আদালত।
গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনসচিব, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, প্রধান নগর-পরিকল্পনাবিদসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেলার পক্ষ থেকে বলা হয়, বিভিন্ন সময় প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডে পার্ক বা উদ্যান রয়েছে মাত্র ২৭টি। এগুলোর মধ্যে ৬টি পার্ক বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ইজারা দেওয়া হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৫৪টি ওয়ার্ডে পার্ক রয়েছে মাত্র ২৩টি। বিদ্যমান এসব পার্ক ও খেলার মাঠের অধিকাংশেই নেই সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার।
নাগরিকেরা বঞ্চিত হচ্ছে নির্মল বায়ু সেবন, ব্যায়াম ও হাঁটাচলার অধিকার থেকে। এ কারণে ঢাকা শহরের সব খেলার মাঠ ও পার্কগুলো রক্ষায় বেলা রিট দায়ের করে।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে