গাজীপুরের শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চলাচলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন কয়েক হাজার অটোরিকশা চালক। এ সময় তাঁরা মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার জৈনা বাজার এলাকায় এএ ইয়াং মিলস্ লিমিটেড কারখানার সামনে মহাসড়ক অবরোধ করেন অটোরিকশা চালকেরা।
এ সময় মহাসড়কে দুপাশে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটারের দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন পরিবহনের হাজারো যাত্রী। পরে পুলিশ লাঠিপেটা করে অটোরিকশা চালকদের সরিয়ে দেয়। দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের এএ ইয়াং মিলস্ লিমিটেড কারখানার সামনে অবস্থান নেন কয়েক হাজার অটোরিকশা চালক। তাদের হাতে লাঠিসোঁটা। মহাসড়কে দল বেঁধে মিছিল করেছেন চালকেরা। বেশ কয়েকটি অটোরিকশা সড়কের মাঝখানে রেখেছে।
মহাসড়কের বিভিন্ন পরিবহনে আটকা পড়েন হাজারো যাত্রী। মহাসড়কের দুপাশে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার এলাকার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে করে ভোগান্তিতে পড়ে অসংখ্য রোগী। আটকে যায় রোগীবাহী অনেক অ্যাম্বুলেন্স।
অটোরিকশা চালক সুমন মিয়া বলেন, ‘ঢাকা শহরসহ দেশের সব মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচলে কোনো সমস্যা নেই। শুধুমাত্র ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের শ্রীপুর অংশে আমাদের বাধা দেয়। আমাদের হয়রানি করে। মাসোহারা দিলে কোনো সমস্যা নেই।’
অটোরিকশা চালক মিজান বলেন, ‘ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে কমপক্ষে ৫ হাজার অটোরিকশা চলাচল করে। ৩ হাজার অটোরিকশা পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে চলাচল করে। তাদের কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু যাঁরা আমরা পুলিশকে মাসোহারা দেই না তাদের অটোরিকশা প্রতিদিন আটক করে টাকা নেয়।’
ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে আটকা পড়েন আলমগীর। বাবাকে নিয়ে ঢাকায় রওনা হয়েছেন। শ্রীপুরের জৈনা বাজার পৌঁছানোর পরই আটকে যান। জরুরি রোগী থাকায় সকলে মিলে চেষ্টা করেও সামনে অনেক গাড়ি থাকায় যাওয়া যায়নি।
ময়মনসিংহগামী আলম এশিয়া পরিবহনের চালক মোমেন মিয়া বলেন, ‘দুই ঘন্টা যাবৎ মহাসড়কে আটকে আছি। শুনছি সামনে অটোরিকশা চালকরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে।’
ইমাম পরিবহনের চালক শহীদ মিয়া বলেন, ‘বাসে কয়েকজন শিশু ও বয়স্ক মানুষ রয়েছে। অনেক সময় যাবৎ রাস্তা আটকানো। গরমের কারণে শিশু ও বয়স্কদের ভোগান্তি কষ্ট হচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, সন্ধ্যা আনুমানিক ৭টার দিকে অটোরিকশা চালকেরা মহাসড়ক অবরোধ করে। এতে সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। অনেক মানুষ গাড়ি থেকে নেমে পায়ে হেঁটে সামনে অগ্রসর হন। আনুমানিক দুই ঘণ্টা পর পুলিশ এসে লাঠিপেটা করে অটোরিকশা চালকদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।’
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব মোর্শেদ আজকের পত্রিকা বলেন, ‘অনেকক্ষণ যাবৎ রাস্তা বন্ধ। এখন এর বেশি বলা যাচ্ছে না।’ চাঁদার বিষয়ে ওসি বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চলাচলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন কয়েক হাজার অটোরিকশা চালক। এ সময় তাঁরা মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার জৈনা বাজার এলাকায় এএ ইয়াং মিলস্ লিমিটেড কারখানার সামনে মহাসড়ক অবরোধ করেন অটোরিকশা চালকেরা।
এ সময় মহাসড়কে দুপাশে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটারের দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন পরিবহনের হাজারো যাত্রী। পরে পুলিশ লাঠিপেটা করে অটোরিকশা চালকদের সরিয়ে দেয়। দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের এএ ইয়াং মিলস্ লিমিটেড কারখানার সামনে অবস্থান নেন কয়েক হাজার অটোরিকশা চালক। তাদের হাতে লাঠিসোঁটা। মহাসড়কে দল বেঁধে মিছিল করেছেন চালকেরা। বেশ কয়েকটি অটোরিকশা সড়কের মাঝখানে রেখেছে।
মহাসড়কের বিভিন্ন পরিবহনে আটকা পড়েন হাজারো যাত্রী। মহাসড়কের দুপাশে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার এলাকার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে করে ভোগান্তিতে পড়ে অসংখ্য রোগী। আটকে যায় রোগীবাহী অনেক অ্যাম্বুলেন্স।
অটোরিকশা চালক সুমন মিয়া বলেন, ‘ঢাকা শহরসহ দেশের সব মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচলে কোনো সমস্যা নেই। শুধুমাত্র ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের শ্রীপুর অংশে আমাদের বাধা দেয়। আমাদের হয়রানি করে। মাসোহারা দিলে কোনো সমস্যা নেই।’
অটোরিকশা চালক মিজান বলেন, ‘ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে কমপক্ষে ৫ হাজার অটোরিকশা চলাচল করে। ৩ হাজার অটোরিকশা পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে চলাচল করে। তাদের কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু যাঁরা আমরা পুলিশকে মাসোহারা দেই না তাদের অটোরিকশা প্রতিদিন আটক করে টাকা নেয়।’
ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে আটকা পড়েন আলমগীর। বাবাকে নিয়ে ঢাকায় রওনা হয়েছেন। শ্রীপুরের জৈনা বাজার পৌঁছানোর পরই আটকে যান। জরুরি রোগী থাকায় সকলে মিলে চেষ্টা করেও সামনে অনেক গাড়ি থাকায় যাওয়া যায়নি।
ময়মনসিংহগামী আলম এশিয়া পরিবহনের চালক মোমেন মিয়া বলেন, ‘দুই ঘন্টা যাবৎ মহাসড়কে আটকে আছি। শুনছি সামনে অটোরিকশা চালকরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে।’
ইমাম পরিবহনের চালক শহীদ মিয়া বলেন, ‘বাসে কয়েকজন শিশু ও বয়স্ক মানুষ রয়েছে। অনেক সময় যাবৎ রাস্তা আটকানো। গরমের কারণে শিশু ও বয়স্কদের ভোগান্তি কষ্ট হচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, সন্ধ্যা আনুমানিক ৭টার দিকে অটোরিকশা চালকেরা মহাসড়ক অবরোধ করে। এতে সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। অনেক মানুষ গাড়ি থেকে নেমে পায়ে হেঁটে সামনে অগ্রসর হন। আনুমানিক দুই ঘণ্টা পর পুলিশ এসে লাঠিপেটা করে অটোরিকশা চালকদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।’
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব মোর্শেদ আজকের পত্রিকা বলেন, ‘অনেকক্ষণ যাবৎ রাস্তা বন্ধ। এখন এর বেশি বলা যাচ্ছে না।’ চাঁদার বিষয়ে ওসি বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা’
ঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১৫ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
২১ মিনিট আগে