নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় আপিলে খালাস পেয়েছেন সাংবাদিক শফিক রেহমান। এরপর সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তারিক এজাজ আপিল মঞ্জুর করে শফিক রহমানকে খালাস দেন।
শফিক রহমানের আপিলের রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে আদালত থেকে বের হয়ে তিনি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সাংবাদিকদের। শফিক রেহমান তাঁর লিখিত বক্তব্যে বিচারকদের প্রশংসা করেন।
‘লাল গোলাপ’ খ্যাত এ সাংবাদিক বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার যে মামলা করা হয়েছিল ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিলে, আজ সেটির রায় হলো। রায়ে মামলাটি থেকে আমাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। সুদীর্ঘ ৯ বছর পরে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি আন্তরিক ধন্যবাদ ও প্রশংসা করছি বিচারকদের। তারা এটাও প্রতিষ্ঠা করলেন, এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন।’
বেলা সোয়া ১১টার দিকে আদালতে হাজির হন শফিক রেহমান। একা হাঁটতে প্রায় অক্ষম এ সাংবাদিককে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যান তাঁর আইনজীবীরা। ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে বিচারক রায় ঘোষণা করেন।
রায় শুনে আদালত থেকে বের হয়ে আইনজীবী, সাংবাদিকদের লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানান শফিক রেহমান। এরপর আদালত প্রাঙ্গণের বটতলায় দাঁড়িয়ে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
শফিক রেহমান বলেন, ‘আজ আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই, ম্যাডাম খালেদা জিয়াকে। অনেকবার তিনি আমার মুক্তি দাবি করেছিলেন। বহু সভা-সমিতিতে আমার মুক্তি দাবি করেছিলেন তিনি। আমাকে গ্রেপ্তার করার পর তিনি দেশের আইনজীবীদের আমার পক্ষে দাঁড়াতে আহ্বান জানিয়েছিলেন।’
সহধর্মিনী তালিয়া ও ছেলে সুমিতের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শফিক রেহমান বলেন, ‘আমাকে যখন গ্রেফতার করা হয়েছিল আমার স্ত্রী তালিয়া রহমানের ওপর অনেক ঝড়-ঝাপ্টা গেছে। আমার ছেলে সুমিত রেহমান আমার মুক্তির দাবিতে লন্ডনে কয়েক হাজার ব্রিটিশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছিল। আমি আমার স্ত্রী ও ছেলেকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
শফিক রেহমান বলেন, ‘আমি সর্বোপরি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই জুলাই বিপ্লবীদের, যাঁরা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ও জীবিত আছেন—তাঁদের সবাইকে। তাঁদের আত্মত্যাগের ফলেই আজ সত্যটা প্রতিষ্ঠিত হতে পারল।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় আপিলে খালাস পেয়েছেন সাংবাদিক শফিক রেহমান। এরপর সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তারিক এজাজ আপিল মঞ্জুর করে শফিক রহমানকে খালাস দেন।
শফিক রহমানের আপিলের রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে আদালত থেকে বের হয়ে তিনি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সাংবাদিকদের। শফিক রেহমান তাঁর লিখিত বক্তব্যে বিচারকদের প্রশংসা করেন।
‘লাল গোলাপ’ খ্যাত এ সাংবাদিক বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার যে মামলা করা হয়েছিল ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিলে, আজ সেটির রায় হলো। রায়ে মামলাটি থেকে আমাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। সুদীর্ঘ ৯ বছর পরে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি আন্তরিক ধন্যবাদ ও প্রশংসা করছি বিচারকদের। তারা এটাও প্রতিষ্ঠা করলেন, এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন।’
বেলা সোয়া ১১টার দিকে আদালতে হাজির হন শফিক রেহমান। একা হাঁটতে প্রায় অক্ষম এ সাংবাদিককে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যান তাঁর আইনজীবীরা। ১১টা ২৩ মিনিটের দিকে বিচারক রায় ঘোষণা করেন।
রায় শুনে আদালত থেকে বের হয়ে আইনজীবী, সাংবাদিকদের লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানান শফিক রেহমান। এরপর আদালত প্রাঙ্গণের বটতলায় দাঁড়িয়ে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
শফিক রেহমান বলেন, ‘আজ আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই, ম্যাডাম খালেদা জিয়াকে। অনেকবার তিনি আমার মুক্তি দাবি করেছিলেন। বহু সভা-সমিতিতে আমার মুক্তি দাবি করেছিলেন তিনি। আমাকে গ্রেপ্তার করার পর তিনি দেশের আইনজীবীদের আমার পক্ষে দাঁড়াতে আহ্বান জানিয়েছিলেন।’
সহধর্মিনী তালিয়া ও ছেলে সুমিতের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শফিক রেহমান বলেন, ‘আমাকে যখন গ্রেফতার করা হয়েছিল আমার স্ত্রী তালিয়া রহমানের ওপর অনেক ঝড়-ঝাপ্টা গেছে। আমার ছেলে সুমিত রেহমান আমার মুক্তির দাবিতে লন্ডনে কয়েক হাজার ব্রিটিশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছিল। আমি আমার স্ত্রী ও ছেলেকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
শফিক রেহমান বলেন, ‘আমি সর্বোপরি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই জুলাই বিপ্লবীদের, যাঁরা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ও জীবিত আছেন—তাঁদের সবাইকে। তাঁদের আত্মত্যাগের ফলেই আজ সত্যটা প্রতিষ্ঠিত হতে পারল।’
ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’র শঙ্কা কেটে গেছে। তবে এবার উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরার নদীতীরবর্তী মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে বেড়িবাঁধ ভাঙন-আতঙ্ক। তাঁরা জানান, ইতিমধ্যে কপোতাক্ষ নদ ও খোলপেটুয়া নদীর দুটি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জেলায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে কমপক্ষে ২১টি পয়েন্টের বেড়িবাঁধ।
৩৭ মিনিট আগেবগুড়ার নন্দীগ্রামে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় শারফুদ্দীন মাহমুদ খান (৫০) নামে এক বিএনপি নেতা নিহত হয়েছেন। রোববার (১ জুন) রাত ১০টার দিকে পৌর এলাকার বেলঘড়িয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফয়সাল কাদের রুমিকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে ছাত্র-জনতা। রোববার (১ জুন) বিকেলে সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার নয়ন মোড়ে তাঁর এক আত্মীয়র বাড়ি থেকে আটক করা হয়। এই বাড়িতে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। বিষয়টি জানাজানি হলে বিকেলে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেয় ছাত্র-জনতা।
৩ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের বেসমেন্টের গর্তে জমে থাকা পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১ জুন) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার মারিয়া ইউনিয়নের উত্তর মোল্লাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুরা হলো ওবায়দুল্লাহ্ (৪) ও ফাহাদ হোসেন (৫)। ওবায়দুল্লাহ্ উত্তর মোল্লাপাড়া গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগে