জহিরুল আলম পিলু
ঈদুল ফিতরের ছুটি কাটিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষ। ফলে আজ শনিবার সকাল থেকেই নিত্যদিনের মানব ব্যস্ততায় চিরচেনা রূপে ফিরে এসেছে রাজধানী শহর ঢাকা।
আজ সকালে রাজধানীর সড়কগুলোতে জনজট ও যানজট দুই-ই দেখা গেছে। যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ এলাকার বাস টার্মিনালগুলোতে দেখা যায়, কর্মমুখী মানুষ কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বাস থেকে নামছেন। স্কুল-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীরাও ফিরছে ঢাকায়। তাদেরও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সময় হয়ে এসেছে।
টার্মিনালে একের পর এক প্রবেশ করছে দূরপাল্লার বাস, সেখান থেকে নামছেন নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন বয়সের অনেক যাত্রী। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় আরও বাড়বে বলে জানান বাস মালিক ও শ্রমিক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে বরিশাল থেকে আগত ইলিশ পরিবহন থেকে ব্যাগ হাতে নামছিলেন আব্দুর রাজ্জাক নামে এক যাত্রী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষ। তাই আমার কর্মজীবনও শুরু। এ জন্য ঢাকায় চলে এসেছি।’
সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে সপরিবারে চট্টগ্রাম থেকে শ্যামলী পরিবহনে আসা রহিম মিয়া জানান, ‘ঈদের এই দীর্ঘ ছুটি পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করার পরে এখন ঢাকায় আসার সময় হয়েছে। বাচ্চাদের স্কুল খুব শিগগির খুলবে এবং রোববার থেকে আমার অফিস চালু হবে।’
ঢাকা-সিলেটগামী গোল্ডেন লাইন পরিবহনের চালক মোতালেব হোসেন বলেন, ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় আসা যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় স্টপেজ থাকার কারণে মূল সড়কেই অনেক যাত্রী নেমে যাচ্ছেন। যানজটের কারণে টার্মিনালে প্রবেশ করতে অনেক সময় লাগে।
অন্যদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং যাত্রাবাড়ী থেকে ঢাকা-মাওয়া সড়কে যানজটের চিত্র দেখা গেছে। সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে দূরপাল্লার বাসগুলো বিভিন্ন জেলায় থাকায় বাস টার্মিনাল অনেকটাই ফাঁকা।
ঈদুল ফিতরের ছুটি কাটিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষ। ফলে আজ শনিবার সকাল থেকেই নিত্যদিনের মানব ব্যস্ততায় চিরচেনা রূপে ফিরে এসেছে রাজধানী শহর ঢাকা।
আজ সকালে রাজধানীর সড়কগুলোতে জনজট ও যানজট দুই-ই দেখা গেছে। যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ এলাকার বাস টার্মিনালগুলোতে দেখা যায়, কর্মমুখী মানুষ কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বাস থেকে নামছেন। স্কুল-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীরাও ফিরছে ঢাকায়। তাদেরও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সময় হয়ে এসেছে।
টার্মিনালে একের পর এক প্রবেশ করছে দূরপাল্লার বাস, সেখান থেকে নামছেন নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন বয়সের অনেক যাত্রী। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় আরও বাড়বে বলে জানান বাস মালিক ও শ্রমিক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে বরিশাল থেকে আগত ইলিশ পরিবহন থেকে ব্যাগ হাতে নামছিলেন আব্দুর রাজ্জাক নামে এক যাত্রী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষ। তাই আমার কর্মজীবনও শুরু। এ জন্য ঢাকায় চলে এসেছি।’
সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে সপরিবারে চট্টগ্রাম থেকে শ্যামলী পরিবহনে আসা রহিম মিয়া জানান, ‘ঈদের এই দীর্ঘ ছুটি পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করার পরে এখন ঢাকায় আসার সময় হয়েছে। বাচ্চাদের স্কুল খুব শিগগির খুলবে এবং রোববার থেকে আমার অফিস চালু হবে।’
ঢাকা-সিলেটগামী গোল্ডেন লাইন পরিবহনের চালক মোতালেব হোসেন বলেন, ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় আসা যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় স্টপেজ থাকার কারণে মূল সড়কেই অনেক যাত্রী নেমে যাচ্ছেন। যানজটের কারণে টার্মিনালে প্রবেশ করতে অনেক সময় লাগে।
অন্যদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং যাত্রাবাড়ী থেকে ঢাকা-মাওয়া সড়কে যানজটের চিত্র দেখা গেছে। সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে দূরপাল্লার বাসগুলো বিভিন্ন জেলায় থাকায় বাস টার্মিনাল অনেকটাই ফাঁকা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
৪ ঘণ্টা আগে