মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
সড়কের পাশে ছনের আড়ায় ত্রিশোর্ধ্ব অপ্রকৃতিস্থ এক নারীর চেঁচামেচি ও গড়াগড়ি দেখে এগিয়ে যান সকালে ভ্রমণে বের হওয়া মজিরন বেগম (৬৫) সহ আরও দুই নারী। এ সময় তাঁরা দেখেন ওই নারী সন্তান প্রসবের চেষ্টা করছেন। পরে মজিরন বেগম এগিয়ে গেলে সেখানেই ওই নারী কন্যাসন্তান প্রসব করে। শিশুটিকে মায়ের কাছে দিতে চাইলে দূরে সরিয়ে দেয়।
পরে শিশুকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাকিলা বিনতে মতিনের কাছে নিয়ে যান মজিরন বেগম। ইউএনও শিশু এবং পুলিশের সহায়তায় ওই নারীকে খুঁজে চিকিৎসার জন্য কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করেন।
এদিকে এই খবর ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক নারী-পুরুষ কুমুদিনী হাসপাতালে শিশুটিকে দেখতে ভিড় জমান। কেউ উৎসাহ নিয়ে শিশুটিকে দেখছেন, আবার কেউ শিশুটির দায়িত্ব নিতেও হাসপাতালে যাচ্ছেন।
কুমুদিনী হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আলী আহসান জানান, মা ও শিশু হাসপাতালে এখন নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই নারী কবে মির্জাপুর এসেছে তা কেউ বলতে পারেনি। যাঁরা বাচ্চাটিকে ইউএনও অফিসে নিয়ে এসেছেন তাঁরাও ওই নারীকে এর আগে দেখেননি। নাম জিজ্ঞেস করলে তিনটি নাম বলেছে। হাসপাতালের রেজিস্ট্রার খাতায় নাজমা। পরে আবার জিদলী এবং তিথি নামও বলেছে। পিতার নাম বলেছে মশিউর রহমান, বাড়ি বরিশাল। এর চেয়ে বেশি আর কিছু বলেনি। তবে হাসপাতালে রেখেই আমরা চেষ্টা করছি পরিচয় জানতে বলে তিনি জানান।
কুমুদিনী হাসপাতালের উপমহাব্যবস্থাপক অনিমেষ ভৌমিক বলেন, ‘ইউএনও মহোদয় মা এবং নবজাতক শিশুটিকে হাসপাতালে পাঠান। মা ও শিশুটি এখন আমাদের তত্ত্বাবধানে আছে এবং তারা সুস্থ আছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাকিলা বিনতে মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারী সঠিকভাবে কথা বলছেন না। আমরা তার সঠিক পরিচয় জানার চেষ্টা করছি।’ পরিচয় না পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তিনি।
সড়কের পাশে ছনের আড়ায় ত্রিশোর্ধ্ব অপ্রকৃতিস্থ এক নারীর চেঁচামেচি ও গড়াগড়ি দেখে এগিয়ে যান সকালে ভ্রমণে বের হওয়া মজিরন বেগম (৬৫) সহ আরও দুই নারী। এ সময় তাঁরা দেখেন ওই নারী সন্তান প্রসবের চেষ্টা করছেন। পরে মজিরন বেগম এগিয়ে গেলে সেখানেই ওই নারী কন্যাসন্তান প্রসব করে। শিশুটিকে মায়ের কাছে দিতে চাইলে দূরে সরিয়ে দেয়।
পরে শিশুকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাকিলা বিনতে মতিনের কাছে নিয়ে যান মজিরন বেগম। ইউএনও শিশু এবং পুলিশের সহায়তায় ওই নারীকে খুঁজে চিকিৎসার জন্য কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করেন।
এদিকে এই খবর ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক নারী-পুরুষ কুমুদিনী হাসপাতালে শিশুটিকে দেখতে ভিড় জমান। কেউ উৎসাহ নিয়ে শিশুটিকে দেখছেন, আবার কেউ শিশুটির দায়িত্ব নিতেও হাসপাতালে যাচ্ছেন।
কুমুদিনী হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আলী আহসান জানান, মা ও শিশু হাসপাতালে এখন নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই নারী কবে মির্জাপুর এসেছে তা কেউ বলতে পারেনি। যাঁরা বাচ্চাটিকে ইউএনও অফিসে নিয়ে এসেছেন তাঁরাও ওই নারীকে এর আগে দেখেননি। নাম জিজ্ঞেস করলে তিনটি নাম বলেছে। হাসপাতালের রেজিস্ট্রার খাতায় নাজমা। পরে আবার জিদলী এবং তিথি নামও বলেছে। পিতার নাম বলেছে মশিউর রহমান, বাড়ি বরিশাল। এর চেয়ে বেশি আর কিছু বলেনি। তবে হাসপাতালে রেখেই আমরা চেষ্টা করছি পরিচয় জানতে বলে তিনি জানান।
কুমুদিনী হাসপাতালের উপমহাব্যবস্থাপক অনিমেষ ভৌমিক বলেন, ‘ইউএনও মহোদয় মা এবং নবজাতক শিশুটিকে হাসপাতালে পাঠান। মা ও শিশুটি এখন আমাদের তত্ত্বাবধানে আছে এবং তারা সুস্থ আছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাকিলা বিনতে মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারী সঠিকভাবে কথা বলছেন না। আমরা তার সঠিক পরিচয় জানার চেষ্টা করছি।’ পরিচয় না পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তিনি।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২১ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৮ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে