আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যাবে না পুলিশ। সরকারের উচ্চমহল থেকে পুলিশকে সংযত ও ধৈর্যধারণ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে আন্দোলনে উসকানিদাতা ও স্বার্থান্বেষী মহলকে নজরদারিতে রাখতে বলা হয়েছে। এ জন্য সাদা পোশাকের পুলিশের বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। পুলিশের এই বিশেষ টিম অন্তত ১৬ উসকানিদাতাকে শনাক্ত করেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
পুলিশ বলছে, এই ব্যক্তিরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতা রয়েছেন। এদিকে চলমান আন্দোলনের ঘটনায় গতকাল রোববার পর্যন্ত রাজধানীর শাহবাগ ও নিউমার্কেট থানায় পাঁচটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে মহানগর পুলিশ। তবে এখনো কোনো আটক বা গ্রেপ্তার নেই।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একটি সূত্র জানিয়েছে, শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে মাঠের পুলিশকে সংযত ও ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো ধরনের বাহাস ও সংঘর্ষে না জড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোথাও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মারমুখী আচরণ করলে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রটি জানিয়েছে, কোটাবিরোধী আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছে এমন ১৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। যাঁরা ফেসবুক ও বিভিন্ন মাধ্যমে উসকানি দিচ্ছেন, তাঁদের বিষয়ে পুলিশ তথ্য সংগ্রহ করছে। ১৬ ব্যক্তির মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতা রয়েছেন। উসকানিদাতাদের শনাক্তে পুলিশের সাদা পোশাকে বিশেষ টিম কাজ করছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম) ড. খ. মহিদ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ পেশাদারির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সময়ে দায়িত্ব পালন করছি। কোথাও যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা খেয়াল রাখছি। এই আন্দোলনে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়েও আমরা খেয়াল রাখছি।’
উসকানিদাতাদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এসব বড় মুভমেন্টে সব সময় তৃতীয় পক্ষ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে। সে বিষয়ে আমাদের নজরদারি রয়েছে।’
চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যাবে না পুলিশ। সরকারের উচ্চমহল থেকে পুলিশকে সংযত ও ধৈর্যধারণ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে আন্দোলনে উসকানিদাতা ও স্বার্থান্বেষী মহলকে নজরদারিতে রাখতে বলা হয়েছে। এ জন্য সাদা পোশাকের পুলিশের বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। পুলিশের এই বিশেষ টিম অন্তত ১৬ উসকানিদাতাকে শনাক্ত করেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
পুলিশ বলছে, এই ব্যক্তিরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতা রয়েছেন। এদিকে চলমান আন্দোলনের ঘটনায় গতকাল রোববার পর্যন্ত রাজধানীর শাহবাগ ও নিউমার্কেট থানায় পাঁচটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে মহানগর পুলিশ। তবে এখনো কোনো আটক বা গ্রেপ্তার নেই।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একটি সূত্র জানিয়েছে, শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে মাঠের পুলিশকে সংযত ও ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো ধরনের বাহাস ও সংঘর্ষে না জড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোথাও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মারমুখী আচরণ করলে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রটি জানিয়েছে, কোটাবিরোধী আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছে এমন ১৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। যাঁরা ফেসবুক ও বিভিন্ন মাধ্যমে উসকানি দিচ্ছেন, তাঁদের বিষয়ে পুলিশ তথ্য সংগ্রহ করছে। ১৬ ব্যক্তির মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতা রয়েছেন। উসকানিদাতাদের শনাক্তে পুলিশের সাদা পোশাকে বিশেষ টিম কাজ করছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম) ড. খ. মহিদ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ পেশাদারির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সময়ে দায়িত্ব পালন করছি। কোথাও যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা খেয়াল রাখছি। এই আন্দোলনে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়েও আমরা খেয়াল রাখছি।’
উসকানিদাতাদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এসব বড় মুভমেন্টে সব সময় তৃতীয় পক্ষ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে। সে বিষয়ে আমাদের নজরদারি রয়েছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরীকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে পারিনি। এটি আমাদের ব্যর্থতা। তিনি ২০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিজের জীবন দিয়েছেন। এ দেশে বাহিনী ছাড়া সিভিলিয়ানরা...
১৪ মিনিট আগেচলছে শ্রাবণ মাস। বর্ষা মৌসুম। এই সময়ে টানা বৃষ্টি, স্যাঁতসেঁতে মাঠঘাট আর আকাশে মেঘের ঘনঘটা—এমন চিত্রই আমাদের কাছে চিরচেনা। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জেলা পঞ্চগড়ে আজ বুধবার একদমই অন্য রকম সকালের চিত্র দেখা গেছে। ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই দেখা গেল—চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। ঘাসে ঘাসে শিশির, রাস্তায় ঝাপসা আলো, যেন শীতকাল
২৪ মিনিট আগেনিহতের সহকর্মী ওবায়দুর রহমান জানান, আতিকুর রহমান কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে কর্মরত ছিলেন। বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর ইসলামপুর গ্রামে। রাজধানীর সবুজবাগ বাসাবো এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান গ্রামে থাকেন।
৩১ মিনিট আগেডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাকন মিয়া বলেন, ‘সকালে ডেমরার শাপলা চত্বর এলাকায় এক তরুণ গণপিটুনির শিকার হয়েছে বলে খবর পাই। পরে সেখানে গিয়ে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পেয়ে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
৩৯ মিনিট আগে