নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সমন্বয়ক ও ভারপ্রাপ্ত ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে মো. আশরাফুজ্জামান মিনহাজের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হামিক সারাহ ফারজানা পরোয়ানা জারির এই নির্দেশ দেন।
সকালে অ্যাডভোকেট ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি বাদী হয়ে মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আসামিকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আশরাফুজ্জামানের বাড়ি নোয়াখালী। তিনি একজন মেধাবী শ্রেণির প্রতারক। নিজেকে কখনো কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক, কখনো যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির প্রফেসর পরিচয় দিয়ে সম্মান অর্জন করেছে বলে পরিচয় দেন। বিভিন্ন ব্যক্তিকে বিভিন্ন কাজ করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রদানের মাধ্যমে বিপুল অর্থ আয় করাই তাঁর মূল পেশা।
এতে আরও বলা হয়, তাঁর প্রতারণার সূচনা হয় ২০০৮ সালে ওয়ান ইলেভেনের সেনা সমর্থনে আওয়ামী সরকারের উত্থানের মধ্য দিয়ে। ২০০৯ সালে সাহারা খাতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁর জামাতা পরিচয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিদের চাকরির পদোন্নতি, বদলি এবং নিয়োগ প্রদানের মাধ্যমে প্রচুর অর্থ-সম্পদ অর্জন করেন। অর্থের নেশা আসামিকে এতটাই মোহাচ্ছন্ন করেছিল যে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের ও পুলিশের ভয়ভীতি দেখিয়ে নিরীহ ও নিরপরাধ ব্যক্তিদের কাছ থেকে বিপুল অর্থ আদায় করা তাঁর মূল লক্ষ্য হয়ে ওঠে। এই ধারাবাহিকতা সম্পর্কে জ্ঞাত হয়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁকে জেলহাজতে পাঠান।
মামলায় আরও বলা হয়, জুলাই-আগস্টের বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে নিজের রাজনৈতিক পরিচয় পরিবর্তন করে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সমন্বয় ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা পরিচয় দিয়ে সবার কাছে ক্ষমতাধর হিসেবে সমাদৃত করার জন্য বিদেশি সিম দিয়ে ফেসটাইম, মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপ দ্বারা টার্গেট করে ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলে এবং কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছে বুঝিয়ে ভিকটিমের কাছে আস্থা অর্জন করে অর্থ আদায় করে যাচ্ছেন তিনি। চলতি মাসে আসামি তাঁর ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে মামলার ২ নম্বর সাক্ষী বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মনোনীত স্ট্যান্ডিং কমিটির সমন্বয়কারী ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন এবং তাঁকে পরবর্তী সময়ে স্ট্যান্ডিং কমিটিতে স্থান করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
পরে দলের সিদ্ধান্ত হয় তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার। ওই সিদ্ধান্তমতে বাদী শেরেবাংলা নগর থানায় যান মামলা করতে। তবে থানা মামলা না নেওয়ায় আদালতে মামলা করেন তিনি।
বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সমন্বয়ক ও ভারপ্রাপ্ত ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে মো. আশরাফুজ্জামান মিনহাজের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হামিক সারাহ ফারজানা পরোয়ানা জারির এই নির্দেশ দেন।
সকালে অ্যাডভোকেট ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি বাদী হয়ে মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আসামিকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আশরাফুজ্জামানের বাড়ি নোয়াখালী। তিনি একজন মেধাবী শ্রেণির প্রতারক। নিজেকে কখনো কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক, কখনো যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির প্রফেসর পরিচয় দিয়ে সম্মান অর্জন করেছে বলে পরিচয় দেন। বিভিন্ন ব্যক্তিকে বিভিন্ন কাজ করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রদানের মাধ্যমে বিপুল অর্থ আয় করাই তাঁর মূল পেশা।
এতে আরও বলা হয়, তাঁর প্রতারণার সূচনা হয় ২০০৮ সালে ওয়ান ইলেভেনের সেনা সমর্থনে আওয়ামী সরকারের উত্থানের মধ্য দিয়ে। ২০০৯ সালে সাহারা খাতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁর জামাতা পরিচয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিদের চাকরির পদোন্নতি, বদলি এবং নিয়োগ প্রদানের মাধ্যমে প্রচুর অর্থ-সম্পদ অর্জন করেন। অর্থের নেশা আসামিকে এতটাই মোহাচ্ছন্ন করেছিল যে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের ও পুলিশের ভয়ভীতি দেখিয়ে নিরীহ ও নিরপরাধ ব্যক্তিদের কাছ থেকে বিপুল অর্থ আদায় করা তাঁর মূল লক্ষ্য হয়ে ওঠে। এই ধারাবাহিকতা সম্পর্কে জ্ঞাত হয়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁকে জেলহাজতে পাঠান।
মামলায় আরও বলা হয়, জুলাই-আগস্টের বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে নিজের রাজনৈতিক পরিচয় পরিবর্তন করে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সমন্বয় ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা পরিচয় দিয়ে সবার কাছে ক্ষমতাধর হিসেবে সমাদৃত করার জন্য বিদেশি সিম দিয়ে ফেসটাইম, মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপ দ্বারা টার্গেট করে ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলে এবং কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছে বুঝিয়ে ভিকটিমের কাছে আস্থা অর্জন করে অর্থ আদায় করে যাচ্ছেন তিনি। চলতি মাসে আসামি তাঁর ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে মামলার ২ নম্বর সাক্ষী বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মনোনীত স্ট্যান্ডিং কমিটির সমন্বয়কারী ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন এবং তাঁকে পরবর্তী সময়ে স্ট্যান্ডিং কমিটিতে স্থান করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
পরে দলের সিদ্ধান্ত হয় তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার। ওই সিদ্ধান্তমতে বাদী শেরেবাংলা নগর থানায় যান মামলা করতে। তবে থানা মামলা না নেওয়ায় আদালতে মামলা করেন তিনি।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে মো. আব্দুল হালিম মোল্লা (৬১) নামের এক বৃদ্ধের জিহ্বা কর্তনের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এর আগে রোববার সকালে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পাড়াগ্রামের মাহবুবের
৮ মিনিট আগেগাজীপুরে রহস্যজনক বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মহানগরীর গাছা থানাধীন হারিকেন ডেগেরচালা এলাকায় ওই বিস্ফোরণ ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। দগ্ধরা হলেন মো. হারিজ (৫৫), তাঁর স্ত্রী আয়শা খাতুন ও তাঁদের সন্তান মাইদুল।
১৮ মিনিট আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রায় দুই মাস আগে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী বডি সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় আগামী ৪ মে থেকে...
২০ মিনিট আগেফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কে মিনি বাস ফারাবিয়া এক্সপ্রেস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সাতজন নিহতের ঘটনায় বাসচালক সুমন গাজীর (২৮) পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁকে আদালতে নেওয়া হয়।
৪১ মিনিট আগে