রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহতের ঘটনায় দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ আজ সোমবার সন্ধ্যায় দুজনকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এর আগে দুপুরে নরসিংদী সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহের দাফন সম্পন্ন করা হয়।
নিহত সবুজের বাবা হানিফ মিয়া বলেন, ‘আমার ছেলেকে আশরাফুলের কয়েকজন লোক ধরে নিয়ে যেয়ে গুলি করে হত্যা করেছে। আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই।’
নিহতের চাচাতো ভাই স্ত্রী অঞ্জনা বেগম বলেন, ‘সবুজ সিএনজি স্ট্যান্ডে কাজ করতেন। তাঁকে ডেকে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে নিচ থেকে ওপরে তুলে আনা হয়। তাঁর মুখে অস্ত্রেরও আঘাত রয়েছে। পরে আমরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে রায়পুরা তুলাতুলি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে সবুজকে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা গেছে। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান। অপরদিকে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হাসান রাতুল ও সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল হক গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
এরই জেরে গত ৩ ডিসেম্বর পার্শ্ববর্তী মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যা করা হয়। এরপর থেকে বাঁশগাড়ির সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল হকের সমর্থকেরা এলাকা ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নেন। অভিযোগ উঠেছে, গতকাল রোববার তাঁরা বাঁশগাড়ি এলাকায় ফিরে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হাসান রাতুলের সমর্থকদের এলাকা ছাড়া করার জন্য হামলা শুরু করে। এ সময় বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হাসান রাতুলের কিছু সমর্থক এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান। পরে আশরাফুল হকের সমর্থকেরা বাঁশগাড়ি বাজার এলাকায় গিয়ে হায়দার আলী ওরফে সবুজকে লোকজন গুলি করেন। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় গুলিবিদ্ধ সবুজকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নরসিংদীর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে সন্ধ্যা ৭টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক শেলি রানী দাম তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় প্রতিপক্ষের এলোপাতাড়ি গুলিতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। পরে আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
নরসিংদীর রায়পুরায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহতের ঘটনায় দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ আজ সোমবার সন্ধ্যায় দুজনকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এর আগে দুপুরে নরসিংদী সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহের দাফন সম্পন্ন করা হয়।
নিহত সবুজের বাবা হানিফ মিয়া বলেন, ‘আমার ছেলেকে আশরাফুলের কয়েকজন লোক ধরে নিয়ে যেয়ে গুলি করে হত্যা করেছে। আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই।’
নিহতের চাচাতো ভাই স্ত্রী অঞ্জনা বেগম বলেন, ‘সবুজ সিএনজি স্ট্যান্ডে কাজ করতেন। তাঁকে ডেকে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে নিচ থেকে ওপরে তুলে আনা হয়। তাঁর মুখে অস্ত্রেরও আঘাত রয়েছে। পরে আমরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে রায়পুরা তুলাতুলি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে সবুজকে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা গেছে। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান। অপরদিকে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হাসান রাতুল ও সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল হক গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
এরই জেরে গত ৩ ডিসেম্বর পার্শ্ববর্তী মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল মানিককে গুলি করে হত্যা করা হয়। এরপর থেকে বাঁশগাড়ির সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল হকের সমর্থকেরা এলাকা ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নেন। অভিযোগ উঠেছে, গতকাল রোববার তাঁরা বাঁশগাড়ি এলাকায় ফিরে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হাসান রাতুলের সমর্থকদের এলাকা ছাড়া করার জন্য হামলা শুরু করে। এ সময় বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হাসান রাতুলের কিছু সমর্থক এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান। পরে আশরাফুল হকের সমর্থকেরা বাঁশগাড়ি বাজার এলাকায় গিয়ে হায়দার আলী ওরফে সবুজকে লোকজন গুলি করেন। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় গুলিবিদ্ধ সবুজকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নরসিংদীর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে সন্ধ্যা ৭টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক শেলি রানী দাম তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় প্রতিপক্ষের এলোপাতাড়ি গুলিতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। পরে আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
শ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
১৭ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা—বিশেষ করে ক্যাফেটেরিয়া, অদম্য বাংলা, কটকা, লেকসাইড ওয়াকওয়ে, ছাত্রী হল রোড, খাজা গেট এলাকায় দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করছে কুকুর। এতে এসব স্থানে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২৫ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে