কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে গাজীপুর মহানগরীর ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সংযোগ সড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টের দুটি ফ্লাইওভার। আজ সোমবার সকালে কালিয়াকৈর উপজেলার শফিপুর বাজারে ও বেলা ২টার দিকে গাজীপুর মহানগরের নাওজোরের ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ওপর নির্মিত দুটি ফ্লাইওভার যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
জানা যায়, এ মহাসড়কে ১ নম্বর প্যাকেজের অধীনে শফিপুর ও নাওজোর এলাকায় দুটি ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮১০ মিটার দৈর্ঘ্য নাওজোর ফ্লাইওভার ও ২০১৯ সালের জুন মাসে ১০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১ হাজার ২৬২ মিটার দৈর্ঘ্য শফিপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ফ্লাইওভার দুটি ৯৮ ভাগ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন রেলিংয়ের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এখনো পুরোপুরি কাজ শেষ না হলেও ঈদ সামনে রেখে যানজট নিরসনের কথা চিন্তা করে ফ্লাইওভার দুটিতে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর সড়ক বিভাগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এখনো ফ্লাইওভারের কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এগুলো ঈদের পর করা হবে। যানজটের কথা মাথায় রেখে তড়িঘড়ি করে ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হলো।
ফ্লাইওভার দিয়ে চলাচলকারী প্রাইভেট কারের চালক মোমেনুল ইসলাম বলেন, ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার ফলে এই সড়কে আগের মতো যানজট হবে না।
ইসলাম মিয়া নামের অপর এক বাসচালক বলেন, ‘আমার ঘরে একজন নতুন অতিথি অথবা নতুন কিছু পেলে যেমন আনন্দ পাই। ঠিক চালক হিসেবে ততোই আন্দন লাগছে। ঈদ এলে বোঝা যেত যানজট কত ভোগান্তির! এখন ভোগান্তি অনেকটা কমবে।’
সড়ক ও জনপদ বিভাগের প্রকৌশলী খোন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, আজ ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। এখনো ফ্লাইওভারের কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। তবু যানজটের কথা মাথায় নিয়ে সরকার ফ্লাইওভার খুলে দিয়েছে। এই ফ্লাইওভার খুলে দেওয়ার ফলে এই সড়কে যানজট কমে যাবে। সাজেক প্রজেক্ট-১-এর আওতায় নাওজোর ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ হয়েছে।
প্রজেক্টের পরিচালক এ কে এম নূরুল আমিন বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে ফ্লাইওভারগুলো যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। ফ্লাইওভারের কিছু কিছু কাজ বাকি থাকলেও যানবাহন চলাচলে কোনো সমস্যা নেই। ঈদের পরপরই ছোট ছোট কাজগুলো শেষ হবে।
কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে গাজীপুর মহানগরীর ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সংযোগ সড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টের দুটি ফ্লাইওভার। আজ সোমবার সকালে কালিয়াকৈর উপজেলার শফিপুর বাজারে ও বেলা ২টার দিকে গাজীপুর মহানগরের নাওজোরের ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ওপর নির্মিত দুটি ফ্লাইওভার যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
জানা যায়, এ মহাসড়কে ১ নম্বর প্যাকেজের অধীনে শফিপুর ও নাওজোর এলাকায় দুটি ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮১০ মিটার দৈর্ঘ্য নাওজোর ফ্লাইওভার ও ২০১৯ সালের জুন মাসে ১০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১ হাজার ২৬২ মিটার দৈর্ঘ্য শফিপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ফ্লাইওভার দুটি ৯৮ ভাগ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন রেলিংয়ের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এখনো পুরোপুরি কাজ শেষ না হলেও ঈদ সামনে রেখে যানজট নিরসনের কথা চিন্তা করে ফ্লাইওভার দুটিতে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর সড়ক বিভাগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এখনো ফ্লাইওভারের কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এগুলো ঈদের পর করা হবে। যানজটের কথা মাথায় রেখে তড়িঘড়ি করে ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হলো।
ফ্লাইওভার দিয়ে চলাচলকারী প্রাইভেট কারের চালক মোমেনুল ইসলাম বলেন, ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার ফলে এই সড়কে আগের মতো যানজট হবে না।
ইসলাম মিয়া নামের অপর এক বাসচালক বলেন, ‘আমার ঘরে একজন নতুন অতিথি অথবা নতুন কিছু পেলে যেমন আনন্দ পাই। ঠিক চালক হিসেবে ততোই আন্দন লাগছে। ঈদ এলে বোঝা যেত যানজট কত ভোগান্তির! এখন ভোগান্তি অনেকটা কমবে।’
সড়ক ও জনপদ বিভাগের প্রকৌশলী খোন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, আজ ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। এখনো ফ্লাইওভারের কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। তবু যানজটের কথা মাথায় নিয়ে সরকার ফ্লাইওভার খুলে দিয়েছে। এই ফ্লাইওভার খুলে দেওয়ার ফলে এই সড়কে যানজট কমে যাবে। সাজেক প্রজেক্ট-১-এর আওতায় নাওজোর ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ হয়েছে।
প্রজেক্টের পরিচালক এ কে এম নূরুল আমিন বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে ফ্লাইওভারগুলো যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। ফ্লাইওভারের কিছু কিছু কাজ বাকি থাকলেও যানবাহন চলাচলে কোনো সমস্যা নেই। ঈদের পরপরই ছোট ছোট কাজগুলো শেষ হবে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১২ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে