প্রতিনিধি, মিরপুর ও ঢামেক (ঢাকা)
রাজধানীর মিরপুর-১১ নম্বরের সি ব্লকে গ্যাসলাইন বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে এঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবশেষ মারা গেছেন রওশন আরা (৭০)।
বার্ন ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন রওশন আরার মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শুক্রবার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, রওশন আরার শরীরের ৮৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এ ছাড়া তাঁর শ্বাসনালিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। হাসপাতালে এ ঘটনায় আরও তিনজন ভর্তি রয়েছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে এঘটনায় তিনজন মারা গেছে। মৃতরা হলেন, বাড়ির মালিক মৃত ফুল মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩৫) ও গ্যাসের চুলার মিস্ত্রি সুমন (৪০)। এর আগে রাত সায়া ১০টার দিকে মারা গেছেন রিনা বেগম (৫০)। শফিকুলের ৮৫ শতাংশ ও সুমনের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে ১১ নম্বর সেকশনের একটি বাসার নিচতলায় গ্যাস রাইজার বিস্ফোরণে শিশুসহ সাতজন দগ্ধ হয়।
এতে দগ্ধ হন, শফিকুল ইসলাম (৩৫), রিনা বেগম (৫০), রওশনারা বেগম (৭০), রেনু বেগম (৩৫) পাশের ভবনের ভাড়াটিয়া নাজনীন আক্তার (২৫) ও তার মেয়ে নাওশীন তারান্নুম (৫) এবং গ্যাস মিস্ত্রী সুমন (৪০)।
দগ্ধ শফিকুলের ভাই রফিকুল ইসলাম জানান, মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের ১১ নম্বর রোড, সি ব্লক, ৯ নম্বর লাইনের ছয়তলা বাড়িটি তাদের নিজেদের। বাড়ির নিচতলায় তিতাস গ্যাসের লাইন লিকেজ ছিল। দুই দিন আগেও লিকেজ মেরামত করা হয়। কিন্তু বুধবার রাত ১২টার দিকে হঠাৎ বিকট আওয়াজ করে বিস্ফোরণ হয়। এতে তারা দগ্ধ হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে।
পল্লবী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন জানান, কয়েক দিন ওই বাড়িতে গ্যাস ছিল না। রাতে লাইনে হঠাৎ গ্যাসের চাপ বেড়ে যায়। এ সময় বাড়ির মালিকসহ নিজেরাই গ্যাস রাইজার পরিষ্কার করছিল। হঠাৎ করে সেটা বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে সাতজন দগ্ধ হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। ঘটনার বিস্তারিত আরও জানার চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর মিরপুর-১১ নম্বরের সি ব্লকে গ্যাসলাইন বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে এঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবশেষ মারা গেছেন রওশন আরা (৭০)।
বার্ন ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন রওশন আরার মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শুক্রবার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, রওশন আরার শরীরের ৮৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এ ছাড়া তাঁর শ্বাসনালিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। হাসপাতালে এ ঘটনায় আরও তিনজন ভর্তি রয়েছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে এঘটনায় তিনজন মারা গেছে। মৃতরা হলেন, বাড়ির মালিক মৃত ফুল মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩৫) ও গ্যাসের চুলার মিস্ত্রি সুমন (৪০)। এর আগে রাত সায়া ১০টার দিকে মারা গেছেন রিনা বেগম (৫০)। শফিকুলের ৮৫ শতাংশ ও সুমনের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে ১১ নম্বর সেকশনের একটি বাসার নিচতলায় গ্যাস রাইজার বিস্ফোরণে শিশুসহ সাতজন দগ্ধ হয়।
এতে দগ্ধ হন, শফিকুল ইসলাম (৩৫), রিনা বেগম (৫০), রওশনারা বেগম (৭০), রেনু বেগম (৩৫) পাশের ভবনের ভাড়াটিয়া নাজনীন আক্তার (২৫) ও তার মেয়ে নাওশীন তারান্নুম (৫) এবং গ্যাস মিস্ত্রী সুমন (৪০)।
দগ্ধ শফিকুলের ভাই রফিকুল ইসলাম জানান, মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের ১১ নম্বর রোড, সি ব্লক, ৯ নম্বর লাইনের ছয়তলা বাড়িটি তাদের নিজেদের। বাড়ির নিচতলায় তিতাস গ্যাসের লাইন লিকেজ ছিল। দুই দিন আগেও লিকেজ মেরামত করা হয়। কিন্তু বুধবার রাত ১২টার দিকে হঠাৎ বিকট আওয়াজ করে বিস্ফোরণ হয়। এতে তারা দগ্ধ হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে।
পল্লবী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন জানান, কয়েক দিন ওই বাড়িতে গ্যাস ছিল না। রাতে লাইনে হঠাৎ গ্যাসের চাপ বেড়ে যায়। এ সময় বাড়ির মালিকসহ নিজেরাই গ্যাস রাইজার পরিষ্কার করছিল। হঠাৎ করে সেটা বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে সাতজন দগ্ধ হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। ঘটনার বিস্তারিত আরও জানার চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
২ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৩ ঘণ্টা আগে