গজারিয়া (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
গতকাল বুধবার তারেকের, আজ একই মাঠে জানাজা সম্পন্ন হলো তাঁরই চাচাতো ভাই আওলাদ হোসেন মুসার (৩৭)। রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে প্রাণ হারান দুজন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় সকালে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। একই ঘটনায় নিহত হন আবু জাফর সিদ্দিক তারেক (৩৩)। গতকাল বুধবার একই মাঠে তাঁর জানাজা নামাজের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এর আগে বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আওলাদ হোসেন মুসা। তাঁর শরীরের ৯৮ শতাংশ পুড়ে যায়। বার্ন ইনস্টিটিউটের রেসিডেন্ট সার্জন এস এম আইয়ুব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মুসা বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বালুয়ান্দি (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের মৃত জামান শফিকের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ফার্মেসি ও হোটেল ব্যবসায়ী। বিস্ফোরণের ঘটনায় গতকাল মারা যাওয়া আবু জাফর সিদ্দিক তারেকের চাচাতো ভাই। স্যানেটারি মালামাল কেনার জন্য তারেক তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলেন। এক বছর আগে বিয়ে করেন মুসা। তিন ভাই, তিন বোনের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন মুসা।
এদিকে একই গ্রামের দুই তরুণের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় শোকে মুহ্যমান গোটা গ্রাম। এ সময় স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ।
তারেক উপজেলার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত মোজাম্মেল হক খোকার ছেলে। দুই ভাই, এক বোনের মধ্যে তিনি ছোট। তারেক ঢাকা কলেজ থেকে ইংরেজি বিভাগে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে দুই বছর আগে সুতার ব্যবসা শুরু করেন।
স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে নির্মাণাধীন বাড়ির জন্য চাচাতো ভাই আওলাদকে (২৫) নিয়ে সিদ্দিকবাজারে কুইন্স স্যানিটারি মার্কেটে যান তারেক (৩৩)। ভবনের দ্বিতীয় তলায় ক্যাফে কুইন রেস্টুরেন্টে শবে বরাতের নফল রোজার ইফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁরা। হঠাৎ বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই মারা যান তারেক। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা মুসা গুরুতর আহত হন।
গতকাল বুধবার তারেকের, আজ একই মাঠে জানাজা সম্পন্ন হলো তাঁরই চাচাতো ভাই আওলাদ হোসেন মুসার (৩৭)। রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে প্রাণ হারান দুজন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় সকালে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। একই ঘটনায় নিহত হন আবু জাফর সিদ্দিক তারেক (৩৩)। গতকাল বুধবার একই মাঠে তাঁর জানাজা নামাজের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এর আগে বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আওলাদ হোসেন মুসা। তাঁর শরীরের ৯৮ শতাংশ পুড়ে যায়। বার্ন ইনস্টিটিউটের রেসিডেন্ট সার্জন এস এম আইয়ুব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মুসা বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বালুয়ান্দি (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের মৃত জামান শফিকের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ফার্মেসি ও হোটেল ব্যবসায়ী। বিস্ফোরণের ঘটনায় গতকাল মারা যাওয়া আবু জাফর সিদ্দিক তারেকের চাচাতো ভাই। স্যানেটারি মালামাল কেনার জন্য তারেক তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলেন। এক বছর আগে বিয়ে করেন মুসা। তিন ভাই, তিন বোনের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন মুসা।
এদিকে একই গ্রামের দুই তরুণের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় শোকে মুহ্যমান গোটা গ্রাম। এ সময় স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ।
তারেক উপজেলার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত মোজাম্মেল হক খোকার ছেলে। দুই ভাই, এক বোনের মধ্যে তিনি ছোট। তারেক ঢাকা কলেজ থেকে ইংরেজি বিভাগে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে দুই বছর আগে সুতার ব্যবসা শুরু করেন।
স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে নির্মাণাধীন বাড়ির জন্য চাচাতো ভাই আওলাদকে (২৫) নিয়ে সিদ্দিকবাজারে কুইন্স স্যানিটারি মার্কেটে যান তারেক (৩৩)। ভবনের দ্বিতীয় তলায় ক্যাফে কুইন রেস্টুরেন্টে শবে বরাতের নফল রোজার ইফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁরা। হঠাৎ বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই মারা যান তারেক। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা মুসা গুরুতর আহত হন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২০ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৭ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে