নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হেফাজতে ইসলাম বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ১১৬ জন ইসলামি আলোচকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর জন্য বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত গণকমিশনের দাবির তীব্র সমালোচনা করেছে।
গণকমিশনের চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল ১১৬ ব্যক্তিকে’ ধর্ম ব্যবসায়ী’ উল্লেখ করে প্রণীত একটি শ্বেতপত্র বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশন ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে হস্তান্তর করে। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়ন ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের অভিযোগ এনে কমিশন তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর জন্য দাবি জানায়।
এর প্রতিবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলামির আমির আল্লামা মহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বৃহস্পতিবার বিবৃতিতে বলেন, এ ধরনের তালিকা তৈরি করে দুদকে জমা দিয়ে ‘তথাকথিত গণকমিশন’ চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে।
গণকমিশনকে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সমন্বয়ে গঠিত ‘ভুঁইফোড় সংগঠন’ বলে উল্লেখ করে মহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, ‘এই সংগঠন বরাবরের মতোই নিজেদের ইসলামবিদ্বেষী চেহারা জাতির সামনে উন্মোচন করেছে।’
হেফাজতে ইসলামির আমির শ্বেতপত্রটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং মিথ্যা তথ্যে ভরপুর বলে দাবি করেন।
হেফাজতের বিবৃতির পর গণকমিশনের সদস্যসচিব তুরিন আফরোজ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার বলা হয়, হেফাজত ‘ভয়ংকর ভাষায়’ হুমকি দিয়েছে। তাদের বক্তব্য হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের বক্তব্য দেশের সংবিধান ও রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তের অংশ।
গণকমিশন এক হাজার মাদ্রাসার ওপর এক বছর মাঠপর্যায়ে তদন্ত করে এ শ্বেতপত্র প্রণয়ন করেছে বলে উল্লেখ করে তুরিন আফরোজ বলেন, এসব অনুসন্ধান ও অভিযোগ সত্য কি না, তা প্রমাণের দায়িত্ব সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।
গণকমিশন হেফাজতে ইসলাম ও অন্য মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সংগঠনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্যও সরকারের প্রতি দাবি জানায়।
হেফাজতে ইসলাম বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ১১৬ জন ইসলামি আলোচকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর জন্য বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত গণকমিশনের দাবির তীব্র সমালোচনা করেছে।
গণকমিশনের চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল ১১৬ ব্যক্তিকে’ ধর্ম ব্যবসায়ী’ উল্লেখ করে প্রণীত একটি শ্বেতপত্র বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশন ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে হস্তান্তর করে। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়ন ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের অভিযোগ এনে কমিশন তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর জন্য দাবি জানায়।
এর প্রতিবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলামির আমির আল্লামা মহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বৃহস্পতিবার বিবৃতিতে বলেন, এ ধরনের তালিকা তৈরি করে দুদকে জমা দিয়ে ‘তথাকথিত গণকমিশন’ চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে।
গণকমিশনকে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সমন্বয়ে গঠিত ‘ভুঁইফোড় সংগঠন’ বলে উল্লেখ করে মহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, ‘এই সংগঠন বরাবরের মতোই নিজেদের ইসলামবিদ্বেষী চেহারা জাতির সামনে উন্মোচন করেছে।’
হেফাজতে ইসলামির আমির শ্বেতপত্রটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং মিথ্যা তথ্যে ভরপুর বলে দাবি করেন।
হেফাজতের বিবৃতির পর গণকমিশনের সদস্যসচিব তুরিন আফরোজ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার বলা হয়, হেফাজত ‘ভয়ংকর ভাষায়’ হুমকি দিয়েছে। তাদের বক্তব্য হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের বক্তব্য দেশের সংবিধান ও রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তের অংশ।
গণকমিশন এক হাজার মাদ্রাসার ওপর এক বছর মাঠপর্যায়ে তদন্ত করে এ শ্বেতপত্র প্রণয়ন করেছে বলে উল্লেখ করে তুরিন আফরোজ বলেন, এসব অনুসন্ধান ও অভিযোগ সত্য কি না, তা প্রমাণের দায়িত্ব সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।
গণকমিশন হেফাজতে ইসলাম ও অন্য মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সংগঠনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্যও সরকারের প্রতি দাবি জানায়।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
২ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৩ ঘণ্টা আগে