সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বয়রাগাদী ইউনিয়নের ভূইরা গ্রামে হঠাৎ দেখা মিলেছে বিরল প্রজাতির একটি দলছুট মুখপোড়া হনুমানের। খাবারের সন্ধানে হন্যে হয়ে ছুটছে এক গাছ থেকে আরেক গাছে। বাসা-বাড়ি, দোকানপাট ও হাট-বাজারে ছুটছে বন্যপ্রাণীটি। আর অনেকেই প্রাণীটিকে দিচ্ছে সাধ্যমতো খাবার।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার ভূইরা গ্রামে দেখা গেল স্থানীয় লোকজন হনুমানটিকে চিনাবাদাম, বিস্কুট দিলে তা সাদরে গ্রহণ করে খেতে শুরু করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় প্রাণীটিকে একনজর দেখার জন্য স্থানীয় মানুষ ভিড় করছে।
স্থানীয়রা বলছে, হনুমানটি যেভাবে মানুষের একদম কাছাকাছি চলে এসেছে, অনেক ক্ষুধার্ত না হলে এতটা কাছাকাছি চলে আসত না হয়তো। যে যা দিচ্ছে তা-ই খাচ্ছে। হনুমানটি দেখার জন্য অনেক মানুষ ভিড় করেছে।
ভূইরা গ্রামের বাসিন্দা মো. মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল ৭টার দিকে গ্রামে হঠাৎ করে একটি হনুমান দেখা গেছে। এক গাছ থেকে আরেক গাছে যাচ্ছে। মানুষ খাবার দিলে সেই খাবার নিয়ে খাওয়া শুরু করছে। তাই এটিকে দেখার জন্য মানুষ ভিড় করছে। হনুমানটি দেখতেও খুব ভালো লাগছে। আমি বিস্কুট দিছি, হনুমানটি খেয়েছে। মানুষের কোনো ক্ষতি করছে না।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হনুমানটি খাদ্যের অভাবে দলছুট হয়ে এ এলাকায় চলে এসেছে। এরা সারা দেশে বিচরণ করে। হয়তো যেখান থেকে এসেছে সেখানে চলে যাবে।’ প্রাণীটিকে বিরক্ত না করার আহ্বান জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শরীফুল আলম তানভীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর বা এর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করে হনুমানটিকে ধরার ব্যবস্থা করব, যাতে করে প্রাণীটির কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি না হয় বা প্রাণীটি মানুষের ক্ষয়ক্ষতি করতে না পারে, সে জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বয়রাগাদী ইউনিয়নের ভূইরা গ্রামে হঠাৎ দেখা মিলেছে বিরল প্রজাতির একটি দলছুট মুখপোড়া হনুমানের। খাবারের সন্ধানে হন্যে হয়ে ছুটছে এক গাছ থেকে আরেক গাছে। বাসা-বাড়ি, দোকানপাট ও হাট-বাজারে ছুটছে বন্যপ্রাণীটি। আর অনেকেই প্রাণীটিকে দিচ্ছে সাধ্যমতো খাবার।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার ভূইরা গ্রামে দেখা গেল স্থানীয় লোকজন হনুমানটিকে চিনাবাদাম, বিস্কুট দিলে তা সাদরে গ্রহণ করে খেতে শুরু করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় প্রাণীটিকে একনজর দেখার জন্য স্থানীয় মানুষ ভিড় করছে।
স্থানীয়রা বলছে, হনুমানটি যেভাবে মানুষের একদম কাছাকাছি চলে এসেছে, অনেক ক্ষুধার্ত না হলে এতটা কাছাকাছি চলে আসত না হয়তো। যে যা দিচ্ছে তা-ই খাচ্ছে। হনুমানটি দেখার জন্য অনেক মানুষ ভিড় করেছে।
ভূইরা গ্রামের বাসিন্দা মো. মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল ৭টার দিকে গ্রামে হঠাৎ করে একটি হনুমান দেখা গেছে। এক গাছ থেকে আরেক গাছে যাচ্ছে। মানুষ খাবার দিলে সেই খাবার নিয়ে খাওয়া শুরু করছে। তাই এটিকে দেখার জন্য মানুষ ভিড় করছে। হনুমানটি দেখতেও খুব ভালো লাগছে। আমি বিস্কুট দিছি, হনুমানটি খেয়েছে। মানুষের কোনো ক্ষতি করছে না।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হনুমানটি খাদ্যের অভাবে দলছুট হয়ে এ এলাকায় চলে এসেছে। এরা সারা দেশে বিচরণ করে। হয়তো যেখান থেকে এসেছে সেখানে চলে যাবে।’ প্রাণীটিকে বিরক্ত না করার আহ্বান জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শরীফুল আলম তানভীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর বা এর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করে হনুমানটিকে ধরার ব্যবস্থা করব, যাতে করে প্রাণীটির কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি না হয় বা প্রাণীটি মানুষের ক্ষয়ক্ষতি করতে না পারে, সে জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১৮ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় কারখানার আগুন ছড়িয়ে পড়ে সাততলার পুরো ভবনটিই জ্বলছে। ১০ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। আগুনের তাপের কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাছে যেতে পারছেন না। দূর থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে