নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে কাকলির বিভিন্ন মেস, হোটেলে অভিযান চালিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগ।
গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আব্দুল আহাদ বলেন, ‘বনানী ও কাকলি এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য ছিল জঙ্গি আছে, তাই এই অভিযান চালানো হয়। দুই ঘণ্টাব্যাপী অভিযান চলে। যাদের খুঁজছি, তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি।’
বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আযম মিয়া বলেন, ‘আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য ছিল আদালত থেকে পালানো জঙ্গি এবং তাদের অনুসারীরা এই এলাকায় রয়েছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে আমরা রাজধানীর বনানীর কাকলি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেছি।’
অভিযানে কেউ আটক হয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি নুরে আযম মিয়া বলেন, ‘আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে অভিযান শেষে এ বিষয়ে বলা যাবে। কাকলি এলাকার হোটেল এবং মেসে অভিযান চলছে।’
বনানীর হোটেল ইনসাফ আবাসিকের আশপাশের বেশ কয়েকটি দোকানের কর্মচারী ও আবাসিক হোটেলের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত দুদিন থেকেই এই এলাকার আবাসিক হোটেলগুলোতে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
‘ঢাকা মেস’ নামে এক আবাসিক হোটেলেও তল্লাশি চালানো হয়। অভিযানের বিষয়ে নৈশকালীন দায়িত্ব থাকা এক কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এখানে অধিকাংশ অতিথি বিদেশগামী লোকজন। এছাড়া বিদেশ যাওয়ার জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে আসা লোকজনও রয়েছে। আমাদের মেসের অধিকাংশ অতিথি গ্রামের লোকজন। ভাড়া অল্প হওয়ায় গ্রামের বিদেশগামী যাত্রীরা আসেন আমাদের এখানে।’
হোটেলে অবস্থান করা মালয়েশিয়াগামী মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘আমাদের কক্ষে আমরা ৪ জন ছিলাম। এর মধ্যে আমরা দুজন আগামীকাল মালয়েশিয়া যাব বলে আজ এখানে উঠেছি। আর বাকি দুজন আমাদের স্বজন। রাত ১০টায় পুলিশ আমাদের কক্ষে প্রবেশ করে এবং আমাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। তল্লাশির একপর্যায়ে পুলিশ জিজ্ঞাসা করে, ‘‘আমাদের বাড়ি কোথায়, ঢাকায় কেন এসেছি এবং মেসে কেন উঠেছি।’ ’ আমরা তখন মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা পুলিশকে বলি। পরে আমাদের পাসপোর্ট ও ভিসা চেক করে। এসব দেখে পুলিশ সন্তুষ্ট হয়ে আমাদের রুম থেকে বের হয়ে যায়।’
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে কাকলির বিভিন্ন মেস, হোটেলে অভিযান চালিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগ।
গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আব্দুল আহাদ বলেন, ‘বনানী ও কাকলি এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য ছিল জঙ্গি আছে, তাই এই অভিযান চালানো হয়। দুই ঘণ্টাব্যাপী অভিযান চলে। যাদের খুঁজছি, তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি।’
বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আযম মিয়া বলেন, ‘আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য ছিল আদালত থেকে পালানো জঙ্গি এবং তাদের অনুসারীরা এই এলাকায় রয়েছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে আমরা রাজধানীর বনানীর কাকলি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেছি।’
অভিযানে কেউ আটক হয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি নুরে আযম মিয়া বলেন, ‘আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে অভিযান শেষে এ বিষয়ে বলা যাবে। কাকলি এলাকার হোটেল এবং মেসে অভিযান চলছে।’
বনানীর হোটেল ইনসাফ আবাসিকের আশপাশের বেশ কয়েকটি দোকানের কর্মচারী ও আবাসিক হোটেলের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত দুদিন থেকেই এই এলাকার আবাসিক হোটেলগুলোতে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
‘ঢাকা মেস’ নামে এক আবাসিক হোটেলেও তল্লাশি চালানো হয়। অভিযানের বিষয়ে নৈশকালীন দায়িত্ব থাকা এক কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এখানে অধিকাংশ অতিথি বিদেশগামী লোকজন। এছাড়া বিদেশ যাওয়ার জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে আসা লোকজনও রয়েছে। আমাদের মেসের অধিকাংশ অতিথি গ্রামের লোকজন। ভাড়া অল্প হওয়ায় গ্রামের বিদেশগামী যাত্রীরা আসেন আমাদের এখানে।’
হোটেলে অবস্থান করা মালয়েশিয়াগামী মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘আমাদের কক্ষে আমরা ৪ জন ছিলাম। এর মধ্যে আমরা দুজন আগামীকাল মালয়েশিয়া যাব বলে আজ এখানে উঠেছি। আর বাকি দুজন আমাদের স্বজন। রাত ১০টায় পুলিশ আমাদের কক্ষে প্রবেশ করে এবং আমাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। তল্লাশির একপর্যায়ে পুলিশ জিজ্ঞাসা করে, ‘‘আমাদের বাড়ি কোথায়, ঢাকায় কেন এসেছি এবং মেসে কেন উঠেছি।’ ’ আমরা তখন মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা পুলিশকে বলি। পরে আমাদের পাসপোর্ট ও ভিসা চেক করে। এসব দেখে পুলিশ সন্তুষ্ট হয়ে আমাদের রুম থেকে বের হয়ে যায়।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে