নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের স্ত্রী জিশান মির্জার দুবাইয়ে ৩৪ কোটি ৬৫ লাখ ৬৮ হাজার ৭৭২ টাকা টাকা মূল্যের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক ও দুটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৮৯৪ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বিদেশি এই স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের আল ওয়াসির সিটি অব রেসিডেনশিয়াল বিল্ডিং-২-এর একটি ফ্ল্যাট, যার মূল্য ৪৯ লাখ ৭৮ হাজার ৮৫৪ দিরহাম ও দুবাইয়ের বুর্জ খলিফার ফাউন্টেইন ভিউজ রেসিডেন্সেস-১-এর একটি ফ্ল্যাট, যার মূল্য ৫৫ লাখ দিরহাম এবং দুবাইয়ের এনবিডির দুটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ১ লাখ ৫২ হাজার ৯৩২ দিরহাম ও ৯ হাজার ৭৫০ দিরহাম অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেন।
বর্তমানে বাংলাদেশি টাকায় দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য ৩৪ কোটি ৬৫ লাখ ৬৮ হাজার ৭৭২ টাকা ও দুটি ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৮৯৪ টাকা।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে ইতিপূর্বে বেনজীর ও তাঁর স্ত্রী-কন্যার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা করা হয়েছে। ওই মামলা তদন্তকালীন জানা গেছে, দুবাইয়ে বেনজীরের স্ত্রী জিশান মির্জার এসব স্থাবর–অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। তদন্তকালীন দুদক আরও জানতে পেরেছে, অভিযুক্ত জিশান মির্জার উক্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ বিক্রয়, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার সম্ভাবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় উক্ত সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধ করার আদেশ প্রয়োজন।
আদালত শুনানি শেষে দুবাইয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে দুদক ও বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বেনজীরের কন্যা তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের একটি ফ্ল্যাট ক্রোক ও দুটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বছর ১২ জুন বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা আটটি ফ্ল্যাট ও ২৫ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে গত বছর দুই দফায় বেনজীর ও তাঁর পরিবারের নামে গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরে ৬২১ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার, গুলশানে চারটি ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। এ ছাড়া ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব এবং তিনটি বিও হিসাব (শেয়ার ব্যবসার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন আদালত।
এরও আগে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও জারি করেন আদালত। কিন্তু নিষেধাজ্ঞার আগেই বেনজীর পরিবারসহ দেশত্যাগ করেন বলে জানা গেছে।
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের স্ত্রী জিশান মির্জার দুবাইয়ে ৩৪ কোটি ৬৫ লাখ ৬৮ হাজার ৭৭২ টাকা টাকা মূল্যের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক ও দুটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৮৯৪ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বিদেশি এই স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের আল ওয়াসির সিটি অব রেসিডেনশিয়াল বিল্ডিং-২-এর একটি ফ্ল্যাট, যার মূল্য ৪৯ লাখ ৭৮ হাজার ৮৫৪ দিরহাম ও দুবাইয়ের বুর্জ খলিফার ফাউন্টেইন ভিউজ রেসিডেন্সেস-১-এর একটি ফ্ল্যাট, যার মূল্য ৫৫ লাখ দিরহাম এবং দুবাইয়ের এনবিডির দুটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ১ লাখ ৫২ হাজার ৯৩২ দিরহাম ও ৯ হাজার ৭৫০ দিরহাম অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেন।
বর্তমানে বাংলাদেশি টাকায় দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য ৩৪ কোটি ৬৫ লাখ ৬৮ হাজার ৭৭২ টাকা ও দুটি ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৮৯৪ টাকা।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে ইতিপূর্বে বেনজীর ও তাঁর স্ত্রী-কন্যার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা করা হয়েছে। ওই মামলা তদন্তকালীন জানা গেছে, দুবাইয়ে বেনজীরের স্ত্রী জিশান মির্জার এসব স্থাবর–অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। তদন্তকালীন দুদক আরও জানতে পেরেছে, অভিযুক্ত জিশান মির্জার উক্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ বিক্রয়, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার সম্ভাবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় উক্ত সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধ করার আদেশ প্রয়োজন।
আদালত শুনানি শেষে দুবাইয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে দুদক ও বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বেনজীরের কন্যা তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের একটি ফ্ল্যাট ক্রোক ও দুটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বছর ১২ জুন বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা আটটি ফ্ল্যাট ও ২৫ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে গত বছর দুই দফায় বেনজীর ও তাঁর পরিবারের নামে গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরে ৬২১ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার, গুলশানে চারটি ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। এ ছাড়া ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব এবং তিনটি বিও হিসাব (শেয়ার ব্যবসার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন আদালত।
এরও আগে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও জারি করেন আদালত। কিন্তু নিষেধাজ্ঞার আগেই বেনজীর পরিবারসহ দেশত্যাগ করেন বলে জানা গেছে।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
২ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
২ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগে