গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার একজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অন্যজনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার কাশিয়ানী উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে পৃথক দুই স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে কালু শেখ (২৫) এবং একই গ্রামের বিশ্বম্ভর বিশ্বাসের ছেলে সনাতন বিশ্বাস (৬৫)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এ বিষয়ে রামদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন নিহতদের পরিবারের বরাত দিয়ে জানান, শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নিশ্চিন্তপুর গ্রামের কালু শেখ জমিতে ঘাস কাটতে যান। পথে ওই গ্রামের হারুন মোল্লার ইরি-বোরো ধানের ব্লকে টাঙিয়ে রাখা ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান কালু। দীর্ঘক্ষণ বাড়িতে না ফেরায় রাতে তাঁকে খুঁজতে গিয়ে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁর স্ত্রী। পরে তাঁর মরদেহ পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়।
অন্যদিকে, সন্ধ্যায় একই গ্রামের বিলে মাছ ধরতে গিয়ে ফিরে না আসায় বিশ্বজিৎ বিশ্বাসকে রাতে খুঁজতে বের হন তার বাবা সনাতন বিশ্বাস। ছেলেকে খুঁজতে গিয়ে স্থানীয় তাজেন বিশ্বাসের ইরি-বোরো ধানের ব্লকে টাঙিয়ে রাখা বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলেই নিহত হন তিনি। পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে যায়।
এসআই আরও জানান, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই সনাতন বিশ্বাসের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া নিহত কালু শেখের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য আজ রোববার সকালে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার একজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অন্যজনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার কাশিয়ানী উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে পৃথক দুই স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে কালু শেখ (২৫) এবং একই গ্রামের বিশ্বম্ভর বিশ্বাসের ছেলে সনাতন বিশ্বাস (৬৫)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এ বিষয়ে রামদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন নিহতদের পরিবারের বরাত দিয়ে জানান, শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নিশ্চিন্তপুর গ্রামের কালু শেখ জমিতে ঘাস কাটতে যান। পথে ওই গ্রামের হারুন মোল্লার ইরি-বোরো ধানের ব্লকে টাঙিয়ে রাখা ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান কালু। দীর্ঘক্ষণ বাড়িতে না ফেরায় রাতে তাঁকে খুঁজতে গিয়ে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁর স্ত্রী। পরে তাঁর মরদেহ পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়।
অন্যদিকে, সন্ধ্যায় একই গ্রামের বিলে মাছ ধরতে গিয়ে ফিরে না আসায় বিশ্বজিৎ বিশ্বাসকে রাতে খুঁজতে বের হন তার বাবা সনাতন বিশ্বাস। ছেলেকে খুঁজতে গিয়ে স্থানীয় তাজেন বিশ্বাসের ইরি-বোরো ধানের ব্লকে টাঙিয়ে রাখা বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলেই নিহত হন তিনি। পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে যায়।
এসআই আরও জানান, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই সনাতন বিশ্বাসের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া নিহত কালু শেখের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য আজ রোববার সকালে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার ঘটনায় অন্তত ৭৪টি মামলার তদন্ত করছে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট—পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এসব ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের অধিকাংশের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত না হওয়ায় হত্যা মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা কিছুটা বিপাকে পড়ছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ রুটে সফলতার পর এবার আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নবীন ও উদীয়মান বেসরকারি এয়ারলাইনস এয়ার এ্যাস্ট্রা। এই লক্ষ্যে এয়ারবাসের চারটি উড়োজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করেছে এয়ারলাইনসটি। বহরে উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়া সাপেক্ষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ প্রচলিত আঞ্চলিক...
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় মরা তিস্তা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। খুঁটি নির্মাণের পর চার বছর পেরিয়ে গেলেও অর্থাভাবে সেতুর বাকি নির্মাণকাজে হাত দেওয়া হয়নি। এতে চরাঞ্চলের ছয় গ্রামের মানুষের উপজেলা সদর ও হারাগাছ পৌর এলাকায় যাতায়াতে দুর্ভোগ দূর হচ্ছে না।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় দেড় মাস ধরে রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা নীলক্ষেতে প্রধান সড়কের এক পাশের প্রায় পুরোটা বন্ধ করে সুয়ারেজ লাইনের কাজ চলছে। বাকি অংশ দখল করে রেখেছেন হকাররা। বিপরীত সড়কে ডিভাইডার দিয়ে আলাদা লেন করলেও জনদুর্ভোগ কমেনি। এতে দীর্ঘ যানজটে আটকা পড়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
৬ ঘণ্টা আগে