নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুলশান থানায় নাশকতার মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস-সামছ জগলুল হোসেন তাঁকে জামিন দেন।
মেজর হাফিজের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেজর হাফিজের কারামুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই।
গুলশান থানার ওই নাশকতার মামলায় মেজর হাফিজকে ২১ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। সাজা পাওয়া ওই মামলায় আজ আপিল দায়ের করেন তাঁর আইনজীবী। একই সঙ্গে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আপিল গ্রহণ করে জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ৫ মার্চ হুইল চেয়ারে করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত হন হাফিজ। আইনজীবীর মাধ্যমে তিনি আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তবে মেজর হাফিজ অসুস্থ হওয়ায় কারা বিধি অনুযায়ী কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে এবং প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা দিতে নির্দেশ দেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর পুলিশের কাজে বাধা ও ভাঙচুরের অভিযোগে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ তিনজনকে ২১ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামি হলেন—সাবেক বিএনপি নেতা ও বিএনএমের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হানিফ। এ মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল করে জামিন পেয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন আলতাফ হোসেন চৌধুরী। মেজর হাফিজ শারীরিক অসুস্থতার জন্য দেশের বাইরে চিকিৎসাধীন থাকায় এত দিন আদালতে উপস্থিত হননি। সম্প্রতি দেশে ফিরেই তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
এ মামলার অন্য আসামি এম এ আউয়াল খান, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, মো. বাবুল হোসেন ওরফে বাবু ও মো. আলমগীর হোসেন ওরফে রাজুকে পৃথক দুই ধারায় সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চার্জশিটভুক্ত অপর ১১ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা ২০১১ সালের ৪ জুন গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়ারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা দেন এবং তাদের আক্রমণ করেন। রাস্তায় চলাচলরত গাড়ি ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন। ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল মামলাটি তদন্তের পর গুলশান থানার এসআই কামরুল হাসান তালুকদার আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলার বিচার চালাকালীন আদালত ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
গুলশান থানায় নাশকতার মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস-সামছ জগলুল হোসেন তাঁকে জামিন দেন।
মেজর হাফিজের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেজর হাফিজের কারামুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই।
গুলশান থানার ওই নাশকতার মামলায় মেজর হাফিজকে ২১ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। সাজা পাওয়া ওই মামলায় আজ আপিল দায়ের করেন তাঁর আইনজীবী। একই সঙ্গে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আপিল গ্রহণ করে জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ৫ মার্চ হুইল চেয়ারে করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত হন হাফিজ। আইনজীবীর মাধ্যমে তিনি আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তবে মেজর হাফিজ অসুস্থ হওয়ায় কারা বিধি অনুযায়ী কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে এবং প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা দিতে নির্দেশ দেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর পুলিশের কাজে বাধা ও ভাঙচুরের অভিযোগে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ তিনজনকে ২১ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামি হলেন—সাবেক বিএনপি নেতা ও বিএনএমের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হানিফ। এ মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল করে জামিন পেয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন আলতাফ হোসেন চৌধুরী। মেজর হাফিজ শারীরিক অসুস্থতার জন্য দেশের বাইরে চিকিৎসাধীন থাকায় এত দিন আদালতে উপস্থিত হননি। সম্প্রতি দেশে ফিরেই তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
এ মামলার অন্য আসামি এম এ আউয়াল খান, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, মো. বাবুল হোসেন ওরফে বাবু ও মো. আলমগীর হোসেন ওরফে রাজুকে পৃথক দুই ধারায় সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চার্জশিটভুক্ত অপর ১১ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা ২০১১ সালের ৪ জুন গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়ারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা দেন এবং তাদের আক্রমণ করেন। রাস্তায় চলাচলরত গাড়ি ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন। ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল মামলাটি তদন্তের পর গুলশান থানার এসআই কামরুল হাসান তালুকদার আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলার বিচার চালাকালীন আদালত ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
গাইবান্ধায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন নেতাকে ছুরিকাঘাতের মামলায় নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকেলে গাইবান্ধা সরকারি কলেজ গেট থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযুক্ত ফেরদৌস আহমেদ নেহাল (২৫) সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালি গ্রামের বাসিন্দা।
৮ মিনিট আগেনোয়াখালী সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগেরাজশাহীর পুঠিয়ায় খাস পুকুর ও দিঘি ইজারার দরপত্র জমা দেওয়া নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটেছে। এতে ৮ থেকে ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় দলীয় কার্যালয় ও তিনটি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ব্যর্থ হলে পরে সেনাবাহিনী গিয়ে তা স্বাভাবিক করে।
৪০ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তে টহলের সময় বজ্রপাতে বিজিবির এক সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় টহল দলে বিজিবি ও আনসারের অন্তত পাঁচ সদস্য আহত হন। নিহত রিয়াদ হোসেন (৩২) জামালপুর ৩৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের দাঁতভাঙ্গা বিওপির সিপাহি ছিলেন। তিনি নেত্রকোনার আটাপাড়া উপজেলার দিয়ারা ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের আব্দুল লতিফের
১ ঘণ্টা আগে