কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: বাংলাদেশের স্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে মিলে করোনার টিকাউৎপাদনের প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়া। তবে ফর্মুলা গোপন রাখার শর্ত দেওয়া হয়েছে। এ শর্তে রাজি হয়েছে সরকার।
জানা গেছে, বাংলাদেশ মূলত রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি টিকা আমদানি করতে চেয়েছিল। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী টিকা হাতে নেই বলে জানিয়েছে ঢাকায় রুশ দূতাবাস। এমতাবস্থায় রাশিয়ার পক্ষ থেকে বাংলাদেশে টিকা উৎপাদনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। বাংলাদেশ সরকার তাতে সম্মত হয়েছে।
রাশিয়ার সঙ্গে টিকা উৎপাদনে চুক্তি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আবদুল মোমেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, কিছু টিকা আমরা সরাসরি টাকা দিয়ে কিনব। আর ফর্মুলা গোপন রাখার শর্তে কিছু বাংলাদেশে উৎপাদন করা হবে। তবে ফর্মুলা বাইরে কোথাও দিতে পারব না। তাদের কাছ থেকে ফর্মুলা পাওয়ার প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। আমরা শুধু যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছি।
দেশে করোনা পরিস্থিতির ভয়ানক অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে মার্চের শুরুর দিকেই টিকা রপ্তানি স্থগিত করে ভারত সরকার। ফলে সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে এখনই টিকা পাওয়া অনিশ্চিত হওয়ায় বিকল্প উৎস থেকে সংগ্রহের চেষ্টা শুরু করেছে বাংলাদেশ। এছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কোভ্যাক্স উদ্যোগের টিকা পাওয়ার বিষয়েও এখনো নিশ্চয়তা মেলেনি। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে ভরসা করতে হচ্ছে চীন ও রাশিয়ার ওপর।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলে দেওয়া হয়েছে প্রায় ৭৭ লাখ ৪৭ হাজার ডোজ টিকা। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৭ লাখ ৭৮ হাজার ৬৮৬ জন। অন্যদিকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৯৭৫ জন। সে অনুযায়ী বর্তমানে মজুত দিয়ে দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
ফলে চলমান টিকাদান কর্মসূচি শেষ করা এখন অনেকটাই অনিশ্চিত। এই মুহূর্তে দ্বিতীয় ডোজ টিকার জন্য প্রয়োজনীয় ডোজের চেয়ে ১২ লাখের বেশি ডোজ ঘাটতি রয়েছে। প্রথম ডোজ দেওয়া অব্যাহত থাকলে ঘাটতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
ঢাকা: বাংলাদেশের স্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে মিলে করোনার টিকাউৎপাদনের প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়া। তবে ফর্মুলা গোপন রাখার শর্ত দেওয়া হয়েছে। এ শর্তে রাজি হয়েছে সরকার।
জানা গেছে, বাংলাদেশ মূলত রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি টিকা আমদানি করতে চেয়েছিল। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী টিকা হাতে নেই বলে জানিয়েছে ঢাকায় রুশ দূতাবাস। এমতাবস্থায় রাশিয়ার পক্ষ থেকে বাংলাদেশে টিকা উৎপাদনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। বাংলাদেশ সরকার তাতে সম্মত হয়েছে।
রাশিয়ার সঙ্গে টিকা উৎপাদনে চুক্তি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আবদুল মোমেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, কিছু টিকা আমরা সরাসরি টাকা দিয়ে কিনব। আর ফর্মুলা গোপন রাখার শর্তে কিছু বাংলাদেশে উৎপাদন করা হবে। তবে ফর্মুলা বাইরে কোথাও দিতে পারব না। তাদের কাছ থেকে ফর্মুলা পাওয়ার প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। আমরা শুধু যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছি।
দেশে করোনা পরিস্থিতির ভয়ানক অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে মার্চের শুরুর দিকেই টিকা রপ্তানি স্থগিত করে ভারত সরকার। ফলে সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে এখনই টিকা পাওয়া অনিশ্চিত হওয়ায় বিকল্প উৎস থেকে সংগ্রহের চেষ্টা শুরু করেছে বাংলাদেশ। এছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কোভ্যাক্স উদ্যোগের টিকা পাওয়ার বিষয়েও এখনো নিশ্চয়তা মেলেনি। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে ভরসা করতে হচ্ছে চীন ও রাশিয়ার ওপর।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলে দেওয়া হয়েছে প্রায় ৭৭ লাখ ৪৭ হাজার ডোজ টিকা। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৭ লাখ ৭৮ হাজার ৬৮৬ জন। অন্যদিকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৯৭৫ জন। সে অনুযায়ী বর্তমানে মজুত দিয়ে দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
ফলে চলমান টিকাদান কর্মসূচি শেষ করা এখন অনেকটাই অনিশ্চিত। এই মুহূর্তে দ্বিতীয় ডোজ টিকার জন্য প্রয়োজনীয় ডোজের চেয়ে ১২ লাখের বেশি ডোজ ঘাটতি রয়েছে। প্রথম ডোজ দেওয়া অব্যাহত থাকলে ঘাটতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে