হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে হারকান্দি ইউনিয়নের চরাঞ্চলের মির্জানগরে গ্রাম বাংলার এতিহ্যবাহী পলো বাইচ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পদ্মার চরের কোলে (শাখা নদী) এ পলো বাইচ অনুষ্ঠিত হয়।
বাইচে অংশ নেওয়া শৌখিন মাছ শিকারিরা জানান, হরিরামপুর উপজেলা, মানিকগঞ্জ সদর ও ঘিওর উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে থেকে দুই শতাধিক শৌখিন মাছ শিকারি পলো, ঝাঁকি জাল, দোরাসহ নানা ধরনের উপকরণ নিয়ে মাছ ধরেন।
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের আলগীরচর গ্রামের তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাছ ধরা আমার পেশা নয়। আমরা সবাই শৌখিন মাছ শিকারি। ৩ কেজিরও বেশি ওজনের একটি গ্রাসকার্প মাছ পেয়েছি। মাছটি পেয়ে আনন্দে আত্মহারা।’
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার বরুন্ডি এলাকার বাবলু বলেন, ‘কেউ মোটরসাইকেল করে, আবার কেউ হ্যালোবাইক, নছিমন ভাড়া করে বাইচে এসেছেন। আমি ছোট একটা শোল পাইছি।’
শৌখিন মাছ শিকারি মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বড়টিয়া এলাকার আওয়াল ও সুমন বলেন, ২০০ টাকা করে অটো ভাড়া করে মাছ ধরতে আসছি। বিলে বড় মাছ কম। এর আগেও পলো বাইচ হইছে। আজ ছোট মাছ পাইছি। আজকের পলো উৎসবে আমরা অনেক আনন্দ করেছি।
গোপীনাথপুরের উত্তরপাড়ার আসলাম বলেন, ‘আজ মাছ পেছলোনা (পোলোতে আটকায়নি)। তয় চেষ্টা করছি ধরার।’
হরিরামপুরের লেছড়াগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী বাঁধন সাহা বলেন, ‘এখন তো নদী আর বিলে তেমন মাছ নেই। খাল-বিলে আর কী থাকবে? তারপরও ইছামতী নদী, দিয়ার বিল ও ফোজনগরে ও মির্জানগরে পলো উৎসবের মাধ্যমে আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারছি এটাই অনেক কিছু।’
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহরিয়ার রহমান বলেন, শৌখিন মাছ শিকারি বলে কেউ মাছ ধরতে পারুক আর না পারুক সবার অংশ গ্রহণে এ উৎসবে আনন্দের কোনো কমতি থাকে না।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে হারকান্দি ইউনিয়নের চরাঞ্চলের মির্জানগরে গ্রাম বাংলার এতিহ্যবাহী পলো বাইচ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পদ্মার চরের কোলে (শাখা নদী) এ পলো বাইচ অনুষ্ঠিত হয়।
বাইচে অংশ নেওয়া শৌখিন মাছ শিকারিরা জানান, হরিরামপুর উপজেলা, মানিকগঞ্জ সদর ও ঘিওর উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে থেকে দুই শতাধিক শৌখিন মাছ শিকারি পলো, ঝাঁকি জাল, দোরাসহ নানা ধরনের উপকরণ নিয়ে মাছ ধরেন।
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের আলগীরচর গ্রামের তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাছ ধরা আমার পেশা নয়। আমরা সবাই শৌখিন মাছ শিকারি। ৩ কেজিরও বেশি ওজনের একটি গ্রাসকার্প মাছ পেয়েছি। মাছটি পেয়ে আনন্দে আত্মহারা।’
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার বরুন্ডি এলাকার বাবলু বলেন, ‘কেউ মোটরসাইকেল করে, আবার কেউ হ্যালোবাইক, নছিমন ভাড়া করে বাইচে এসেছেন। আমি ছোট একটা শোল পাইছি।’
শৌখিন মাছ শিকারি মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বড়টিয়া এলাকার আওয়াল ও সুমন বলেন, ২০০ টাকা করে অটো ভাড়া করে মাছ ধরতে আসছি। বিলে বড় মাছ কম। এর আগেও পলো বাইচ হইছে। আজ ছোট মাছ পাইছি। আজকের পলো উৎসবে আমরা অনেক আনন্দ করেছি।
গোপীনাথপুরের উত্তরপাড়ার আসলাম বলেন, ‘আজ মাছ পেছলোনা (পোলোতে আটকায়নি)। তয় চেষ্টা করছি ধরার।’
হরিরামপুরের লেছড়াগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী বাঁধন সাহা বলেন, ‘এখন তো নদী আর বিলে তেমন মাছ নেই। খাল-বিলে আর কী থাকবে? তারপরও ইছামতী নদী, দিয়ার বিল ও ফোজনগরে ও মির্জানগরে পলো উৎসবের মাধ্যমে আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারছি এটাই অনেক কিছু।’
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহরিয়ার রহমান বলেন, শৌখিন মাছ শিকারি বলে কেউ মাছ ধরতে পারুক আর না পারুক সবার অংশ গ্রহণে এ উৎসবে আনন্দের কোনো কমতি থাকে না।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১২ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে