নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ধূপখোলা মাঠে ‘অবৈধ’ নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ কর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ শনিবার তাঁরা ধূপখোলা মাঠ পরিদর্শন করে এ দাবি জানান। প্রতিনিধি দল সরেজমিনে মাঠের বর্তমান অবস্থা পরিদর্শন করে বিস্মিত হন এবং শেষে উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সহসভাপতি স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, ‘দেশের প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুসারে মাঠে কোনো স্থাপনা করার সুযোগ নেই। এই আইনের বলে বিজিএমইএ ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। ধূপখোলা মাঠে যেসব অবৈধ নির্মাণকাজ রয়েছে, সেগুলো উচ্ছেদ করুন। এ কাজ করতে সিটি করপোরেশনকে উদ্যোগ নিতে হবে।’
বাংলাদেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ঢাকা শহরের মাস্টার প্ল্যান এবং হাইকোর্টের রায়ে বলা আছে, মাঠের মধ্যে কোনো স্থাপনা করা যাবে না। আমাদের আহ্বান থাকবে ধূপখোলা মাঠকে সম্পূর্ণভাবে মাঠ হিসেবে ছেড়ে দিতে হবে, একে মাঠ হিসেবেই ব্যবস্থাপনা করতে হবে, এখানে যত স্থাপনা আছে, সেগুলো সরিয়ে ফেলতে হবে। ঢাকা শহরের বেশির ভাগ খেলার মাঠ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছেন সিটি করপোরেশন। আর সিটি করপোরেশন যদি আইন ভঙ্গ করে, পরিকল্পনা ভঙ্গ করে, হাইকোর্টের রায় উপেক্ষা করে মাঠের মধ্যে স্থাপনা করে, তাহলে জনগণ যাবে কোথায়। এখানে রক্ষকই ভক্ষক; এই উদাহরণ সৃষ্টি করছে সিটি করপোরেশন।’
গ্রিন ভয়েসের প্রধান সমন্বয়ক আলমগীর কবির বলেন, ‘আমরা খেলার মাঠ শুধু খেলাধুলার জন্য ব্যবহারের দাবি জানাই। সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ওয়ার্ডে একটি খেলার মাঠ থাকবে—এই প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দিতে চাই।’
প্রতিনিধি দল মাঠ পরিদর্শন শেষে ধূপখোলা এলাকার দুটি পুকুর পরিদর্শন করেন। প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘নাগরিক উদ্যোগ’-এর প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, গ্রিন ভয়েসের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক হুমায়ুন কবির সুমন, গ্রিন ভয়েস ময়মনসিংহ বিভাগের সমন্বয়ক শাকিল কবির, গ্রিন ভয়েস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান, গ্রিন ভয়েস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিল্টন, পুরান ঢাকার স্থানীয় অধিবাসী নাজিম উদ্দীন প্রমুখ।
রাজধানীর ধূপখোলা মাঠে ‘অবৈধ’ নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ কর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ শনিবার তাঁরা ধূপখোলা মাঠ পরিদর্শন করে এ দাবি জানান। প্রতিনিধি দল সরেজমিনে মাঠের বর্তমান অবস্থা পরিদর্শন করে বিস্মিত হন এবং শেষে উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সহসভাপতি স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, ‘দেশের প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুসারে মাঠে কোনো স্থাপনা করার সুযোগ নেই। এই আইনের বলে বিজিএমইএ ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। ধূপখোলা মাঠে যেসব অবৈধ নির্মাণকাজ রয়েছে, সেগুলো উচ্ছেদ করুন। এ কাজ করতে সিটি করপোরেশনকে উদ্যোগ নিতে হবে।’
বাংলাদেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ঢাকা শহরের মাস্টার প্ল্যান এবং হাইকোর্টের রায়ে বলা আছে, মাঠের মধ্যে কোনো স্থাপনা করা যাবে না। আমাদের আহ্বান থাকবে ধূপখোলা মাঠকে সম্পূর্ণভাবে মাঠ হিসেবে ছেড়ে দিতে হবে, একে মাঠ হিসেবেই ব্যবস্থাপনা করতে হবে, এখানে যত স্থাপনা আছে, সেগুলো সরিয়ে ফেলতে হবে। ঢাকা শহরের বেশির ভাগ খেলার মাঠ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছেন সিটি করপোরেশন। আর সিটি করপোরেশন যদি আইন ভঙ্গ করে, পরিকল্পনা ভঙ্গ করে, হাইকোর্টের রায় উপেক্ষা করে মাঠের মধ্যে স্থাপনা করে, তাহলে জনগণ যাবে কোথায়। এখানে রক্ষকই ভক্ষক; এই উদাহরণ সৃষ্টি করছে সিটি করপোরেশন।’
গ্রিন ভয়েসের প্রধান সমন্বয়ক আলমগীর কবির বলেন, ‘আমরা খেলার মাঠ শুধু খেলাধুলার জন্য ব্যবহারের দাবি জানাই। সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ওয়ার্ডে একটি খেলার মাঠ থাকবে—এই প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দিতে চাই।’
প্রতিনিধি দল মাঠ পরিদর্শন শেষে ধূপখোলা এলাকার দুটি পুকুর পরিদর্শন করেন। প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘নাগরিক উদ্যোগ’-এর প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, গ্রিন ভয়েসের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক হুমায়ুন কবির সুমন, গ্রিন ভয়েস ময়মনসিংহ বিভাগের সমন্বয়ক শাকিল কবির, গ্রিন ভয়েস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান, গ্রিন ভয়েস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিল্টন, পুরান ঢাকার স্থানীয় অধিবাসী নাজিম উদ্দীন প্রমুখ।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৫ ঘণ্টা আগে