প্রতিনিধি, মিটফোর্ড (ঢাকা)
গত এক মাস যাবৎ রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ভবনের একমাত্র লিফটটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। ঢাকা শহরে একমাত্র নন কোভিড হাসপাতাল হওয়ায় এখানে প্রতিদিন প্রচুর রোগী ভর্তি হচ্ছেন। এ অবস্থায় রোগীরা সিঁড়ি বেয়ে ওয়ার্ড পর্যন্ত পৌঁছাতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। মুমূর্ষু রোগীদের সিঁড়ি দিয়ে টেনে-হিঁচড়ে, ট্রলি দিয়ে দুই তলায়, তিন তলার তুলতে হচ্ছে স্বজনদের এবং এখানকার ট্রলি ব্যবহারকারী কর্মচারীদের। কর্তৃপক্ষ লিফট মেরামতে ব্যবস্থা করার কথা বললেও বাস্তবে নেই তাঁর প্রয়োগ।
নারিন্দা থেকে আগত বিধান দাস (৬০)। উচ্চ রক্তচাপে শারীরিক দুর্বলতায় অজ্ঞান হয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী সন্ধ্যা (৫৫)। মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরি বিভাগে টিকিট কাটার পর তাঁকে ৩ নম্বর ভবনে যাওয়ার জন্য বলা হয়। কিন্তু ৩ নম্বর ভবনের ২ তলায় তুলতে তাঁদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। কষ্ট করে দোতলায় তুললে সেখানকার ডাক্তার তাঁদের রক্ত পরীক্ষা করিয়ে আনার জন্য টোকেন ধরিয়ে নিচ তলায় পাঠিয়ে দেন। আবার একই ভাবে কষ্ট করে সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয় তাঁদের।
হাসপাতালের কর্মচারী ট্রলি ব্যবহারকারী লিটন বলেন, `রোগীরাও ভোগতেছে, আমরাও ভোগতেছি। অনেক ভারী ট্রলি ওপরে তোলার জন্য আমার কয়েকজন মানুষ একত্রিত হলে আনসাররা খুব খারাপ ব্যবহার করছে। প্রতিদিনই শুনি আগামীকাল ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আগামীকাল আসছে না গত ২০ দিন যাবৎ। চিপা সিঁড়ি দিয়ে রোগী উঠতে গিয়ে গতকাল মারাত্মকভাবে পায়ে জখম হয়েছে আমার সহকর্মী আজাদের।'
মিটফোর্ড হাসপাতালের ইঞ্জিনিয়ারিং দপ্তরের সহকারী ওয়ার্ক অ্যাসিস্ট্যান্ট নয়ন রঞ্জন সরকার বলেন, লিফট নষ্ট না, কর্তৃপক্ষ হতে লিফট চালানো বন্ধ রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মো. রাশিদ উন নবী বলেন, `৩ নম্বর ভবনটি অনেক পুরাতন হওয়ায় লিফট চলাচল এখানে বিপদজনক। ইতিমধ্যে আমরা ভবনের মেরামত সম্পূর্ণ করেছি। আজকেও লিফট চলাচলের জন্য কাজ চলছে। আগামীকাল থেকে সচল হবে বলে আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি।'
গত এক মাস যাবৎ রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ভবনের একমাত্র লিফটটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। ঢাকা শহরে একমাত্র নন কোভিড হাসপাতাল হওয়ায় এখানে প্রতিদিন প্রচুর রোগী ভর্তি হচ্ছেন। এ অবস্থায় রোগীরা সিঁড়ি বেয়ে ওয়ার্ড পর্যন্ত পৌঁছাতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। মুমূর্ষু রোগীদের সিঁড়ি দিয়ে টেনে-হিঁচড়ে, ট্রলি দিয়ে দুই তলায়, তিন তলার তুলতে হচ্ছে স্বজনদের এবং এখানকার ট্রলি ব্যবহারকারী কর্মচারীদের। কর্তৃপক্ষ লিফট মেরামতে ব্যবস্থা করার কথা বললেও বাস্তবে নেই তাঁর প্রয়োগ।
নারিন্দা থেকে আগত বিধান দাস (৬০)। উচ্চ রক্তচাপে শারীরিক দুর্বলতায় অজ্ঞান হয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী সন্ধ্যা (৫৫)। মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরি বিভাগে টিকিট কাটার পর তাঁকে ৩ নম্বর ভবনে যাওয়ার জন্য বলা হয়। কিন্তু ৩ নম্বর ভবনের ২ তলায় তুলতে তাঁদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। কষ্ট করে দোতলায় তুললে সেখানকার ডাক্তার তাঁদের রক্ত পরীক্ষা করিয়ে আনার জন্য টোকেন ধরিয়ে নিচ তলায় পাঠিয়ে দেন। আবার একই ভাবে কষ্ট করে সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয় তাঁদের।
হাসপাতালের কর্মচারী ট্রলি ব্যবহারকারী লিটন বলেন, `রোগীরাও ভোগতেছে, আমরাও ভোগতেছি। অনেক ভারী ট্রলি ওপরে তোলার জন্য আমার কয়েকজন মানুষ একত্রিত হলে আনসাররা খুব খারাপ ব্যবহার করছে। প্রতিদিনই শুনি আগামীকাল ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আগামীকাল আসছে না গত ২০ দিন যাবৎ। চিপা সিঁড়ি দিয়ে রোগী উঠতে গিয়ে গতকাল মারাত্মকভাবে পায়ে জখম হয়েছে আমার সহকর্মী আজাদের।'
মিটফোর্ড হাসপাতালের ইঞ্জিনিয়ারিং দপ্তরের সহকারী ওয়ার্ক অ্যাসিস্ট্যান্ট নয়ন রঞ্জন সরকার বলেন, লিফট নষ্ট না, কর্তৃপক্ষ হতে লিফট চালানো বন্ধ রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মো. রাশিদ উন নবী বলেন, `৩ নম্বর ভবনটি অনেক পুরাতন হওয়ায় লিফট চলাচল এখানে বিপদজনক। ইতিমধ্যে আমরা ভবনের মেরামত সম্পূর্ণ করেছি। আজকেও লিফট চলাচলের জন্য কাজ চলছে। আগামীকাল থেকে সচল হবে বলে আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি।'
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে