কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে এক গৃহবধূ হত্যার ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন স্বামী। আজ শুক্রবার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে মো. ফয়েজ উদ্দিন (৪১) জানান, গর্ভবতী স্ত্রী সেলিনা বেগমকে (৪০) হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মাথার মগজ বের করে হত্যা করেন তিনি। কিশোরগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রিয়াজুল কাউছরের আদালতে জবানবন্দি দেন তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কিশোরগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপপরিদর্শক আবু কালাম।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর লালবাগ থেকে ফয়েজকে গ্রেপ্তার করেন কিশোরগঞ্জ পিবিআই সদস্যরা।
ফয়েজ ভৈরব উপজেলার ঝগড়ারচর গ্রামের বাসিন্দা।
কিশোরগঞ্জ পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক আবু কালাম জানান, ২০০১ সালে সেলিনাকে বিয়ে করেন ফয়েজ। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে। ফয়েজ বাড়িতে জুতা তৈরি করে বাজারে বিক্রি করতেন।
উপপরিদর্শক বলেন, ফয়েজের সঙ্গে অনেক নারীর সম্পর্ক ছিল। এসব নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকত। গত ৩১ জুলাই রাতে ফয়েজ তাঁর স্ত্রীকে চার ডজন জুতা কাগজে প্যাকেট করতে বলেন। জুতা প্যাকেট না করায় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী জুতা তৈরির হাতুড়ি দিয়ে স্ত্রীর মাথায় আঘাত করে মগজ বের করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। এ সময় তাঁর স্ত্রী চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
এ ঘটনায় গত ১ আগস্ট নিহতের ছোট ভাই নাহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে ভৈরব থানায় ফয়েজ উদ্দিনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
তিনি আরও জানান, ঘটনার পরপরই ফয়েজ উদ্দিন পালিয়ে যায়। কিছুদিন চট্টগ্রাম বসবাস করে। পরে ঢাকায় চলে যায়। আজ বিকেলে জবানবন্দি শেষে ফয়েজ উদ্দিনকে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে এক গৃহবধূ হত্যার ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন স্বামী। আজ শুক্রবার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে মো. ফয়েজ উদ্দিন (৪১) জানান, গর্ভবতী স্ত্রী সেলিনা বেগমকে (৪০) হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মাথার মগজ বের করে হত্যা করেন তিনি। কিশোরগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রিয়াজুল কাউছরের আদালতে জবানবন্দি দেন তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কিশোরগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপপরিদর্শক আবু কালাম।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর লালবাগ থেকে ফয়েজকে গ্রেপ্তার করেন কিশোরগঞ্জ পিবিআই সদস্যরা।
ফয়েজ ভৈরব উপজেলার ঝগড়ারচর গ্রামের বাসিন্দা।
কিশোরগঞ্জ পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক আবু কালাম জানান, ২০০১ সালে সেলিনাকে বিয়ে করেন ফয়েজ। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে। ফয়েজ বাড়িতে জুতা তৈরি করে বাজারে বিক্রি করতেন।
উপপরিদর্শক বলেন, ফয়েজের সঙ্গে অনেক নারীর সম্পর্ক ছিল। এসব নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকত। গত ৩১ জুলাই রাতে ফয়েজ তাঁর স্ত্রীকে চার ডজন জুতা কাগজে প্যাকেট করতে বলেন। জুতা প্যাকেট না করায় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী জুতা তৈরির হাতুড়ি দিয়ে স্ত্রীর মাথায় আঘাত করে মগজ বের করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। এ সময় তাঁর স্ত্রী চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
এ ঘটনায় গত ১ আগস্ট নিহতের ছোট ভাই নাহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে ভৈরব থানায় ফয়েজ উদ্দিনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
তিনি আরও জানান, ঘটনার পরপরই ফয়েজ উদ্দিন পালিয়ে যায়। কিছুদিন চট্টগ্রাম বসবাস করে। পরে ঢাকায় চলে যায়। আজ বিকেলে জবানবন্দি শেষে ফয়েজ উদ্দিনকে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে