নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির মগবাজারের ২৬ শতাংশ জমির অধিগ্রহণ বাতিল করে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে ওই জমিতে উভয় পক্ষের স্থিতাবস্থা বজায় রাখারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগ আজ রোববার এই আদেশ দেন।
রোববার শুনানিতে আদালত বলেন, এটা জনস্বার্থে অধিগ্রহণ করা হয়নি, আমরা সেটা দেখব। তবে জমির মালিকানা নিয়ে দাখিল করা আমলনামা সঠিক কি না, সেটাও দেখতে হবে। কেননা, আমলনামা ছাড়া আর কোনো কাগজ তো দেখতে পাচ্ছি না।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর মগবাজারে ২৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ জমির মূল মালিক বীরেন্দ্র কুমার নাথ। ১৯৪৫ সালে আমলনামামূলে ওই জমি সিরাজ কমান্ডারকে দিয়ে তিনি দেশ ছাড়েন। পরে সিরাজ কমান্ডার তাঁর নামে নামজারি করে খারিজ করে নেন। বসবাস করতে থাকেন পরিবারসহ। সেই সঙ্গে হোল্ডিং ট্যাক্স, বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল এবং খাজনাও পরিশোধ করেন।
এদিকে ওই জমি অধিগ্রহণ করে বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতিকে দিলে ২০১০ সালের শেষের দিকে তাদের ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। ওই বছরই অধিগ্রহণ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন সিরাজ কমান্ডারের সন্তানেরা। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালে হাইকোর্ট অধিগ্রহণ অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১২ সালে লিভ টু আপিল করে সরকার।
বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির মগবাজারের ২৬ শতাংশ জমির অধিগ্রহণ বাতিল করে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে ওই জমিতে উভয় পক্ষের স্থিতাবস্থা বজায় রাখারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগ আজ রোববার এই আদেশ দেন।
রোববার শুনানিতে আদালত বলেন, এটা জনস্বার্থে অধিগ্রহণ করা হয়নি, আমরা সেটা দেখব। তবে জমির মালিকানা নিয়ে দাখিল করা আমলনামা সঠিক কি না, সেটাও দেখতে হবে। কেননা, আমলনামা ছাড়া আর কোনো কাগজ তো দেখতে পাচ্ছি না।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর মগবাজারে ২৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ জমির মূল মালিক বীরেন্দ্র কুমার নাথ। ১৯৪৫ সালে আমলনামামূলে ওই জমি সিরাজ কমান্ডারকে দিয়ে তিনি দেশ ছাড়েন। পরে সিরাজ কমান্ডার তাঁর নামে নামজারি করে খারিজ করে নেন। বসবাস করতে থাকেন পরিবারসহ। সেই সঙ্গে হোল্ডিং ট্যাক্স, বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল এবং খাজনাও পরিশোধ করেন।
এদিকে ওই জমি অধিগ্রহণ করে বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতিকে দিলে ২০১০ সালের শেষের দিকে তাদের ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। ওই বছরই অধিগ্রহণ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন সিরাজ কমান্ডারের সন্তানেরা। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালে হাইকোর্ট অধিগ্রহণ অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১২ সালে লিভ টু আপিল করে সরকার।
বাগেরহাট কারাগারে বন্দী কচুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবুর কাছ থেকে তিনটি ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ সোমবার দুপুরে মেহেদী হাসান বাবুর ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে এই মাদকদ্রব্য পাওয়া যায়। এ ঘটনায় মেহেদী হাসান...
২৮ মিনিট আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারায় ৩ ইটভাটাকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহাদান ইউনিয়নে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
৪৪ মিনিট আগেচাটমোহরে বাঙালা বহুমুখী স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে সাইদুল ইসলাম (৫৫) নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয় লোকজন। আজ সোমবার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেমনিরামপুরে টিসিবির পণ্যের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন বঞ্চিতরা। আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত মনিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে হাজারো মানুষ সড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে