নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কলাবাগানের আলোচিত তেঁতুলতলা মাঠকে নিজের বাড়ির জমি বলে দাবি করেছেন বিলকিস বানু নামে এক নারী। তাঁর দাবি, ২০১৫ সাল পর্যন্ত এখানে তাঁর বাড়ি ছিল, পরে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখনো মাঠের এক পাশে তাঁর বাড়ির একাংশ রয়ে গেছে বলে জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি করেন বিলকিস বানু। জমিটি অধিগ্রহণ করা হয়েছে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটি গুজব বলেও দাবি করেছেন তিনি।
তেঁতুলতলা মাঠটি বসতবাড়ি দাবি করে বিলকিস বানু বলেন, ‘এ এলাকায় একটি সন্ত্রাসী গ্যাং আছে। তাদের রক্ষা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমার বাড়িকে মাঠ বানিয়েছেন। সেই গ্যাংয়ের মাদক কারবার এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঢাকতে খেলার মাঠ বলে গুজব ছড়ানো হয়েছে। ২০১৫ সালে সেখানে আমার বাড়ি ছিল, এখনো কিছু অংশ আছে। সেটা গেজেটভুক্ত সরকারি বাড়ি। এখনো আমি এ মাঠেই ছদ্মবেশে থাকি। নিরাপত্তার স্বার্থে আমাকে ওখানে আমার মতো করে থাকতে হয়। সেখানে মোট সম্পত্তি ৩১ শতাংশ। ফাঁকা জায়গা যেটা দেখছেন সেটা ২৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।’
বাড়ি উচ্ছেদ করার আগে চাঁদা দাবি করা হয়েছিল জানিয়ে বিলকিস বানু বলেন, ‘আমার কাছে কলাবাগান থানার তৎকালীন ওসি ইয়াসির আরাফাত ও সেখানকার মাদক কারবারিরা চাঁদা দাবি করেছিল। তারা বলেছিল, এখানে থাকতে হলে আমাদের টাকা দিতে হবে, আমরা যেভাবে কাজ করছি, সেভাবে কাজ করতে দিতে হবে। তখন আমি রাজি না হওয়ায় তারা আমার বাড়িটি ভেঙে দেয়।’
সাংবাদিকেরা দাবির সপক্ষে প্রমাণ চাইলে বিলকিস বানু বলেন, ‘এটি সরকারি গেজেটভুক্ত একটি পরিত্যক্ত বাড়ি। এটি আমার পক্ষে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রী ২০১৩ সালে ডিসি হারুনকে বলেছেন জায়গাটি আমাকে বুঝিয়ে দিতে। তাঁরা আমাকে বুঝিয়ে দেননি। পরে হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, এটি আমাকে বুঝিয়ে দিতে।’
বিলকিস বানু বলেন, ‘২০১৩ সালে হাইকোর্ট বিভাগের রিট মামলাতে (৪১৬১/২০১৩) আমাকে একটি বাড়ি প্রদানের নিষ্পত্তির আদেশ জারি হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, হাইকোর্টের আদেশ এবং সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদ বলে ২০১৫ সাল থেকে উত্তর ধানমন্ডি, কলাবাগানের ২৪ নম্বর বাড়িটি (পরিত্যক্ত) আমার একমাত্র ঠিকানা।’
কলাবাগান মাঠ নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে গুজব আখ্যা দিয়ে বিলকিস বানু বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এটা তাঁরা অধিগ্রহণ করেছেন। ২৭ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছেন। এটা গুজব, মিথ্যা কথা।’
লিখিত বক্তব্যে বিলকিস বানু বলেন, ‘স্থানীয় মাদক কারবারি চক্র, ওসি ইয়াসির আরাফাত, এসপি মারুফ হোসেন সরদারসহ সংশ্লিষ্টরা আমার বাড়িকে কখনো থানা অধিগ্রহণ, কখনো খেলার মাঠ বলে গুজব চালাতে থাকে। আমি আইনি পদক্ষেপসহ মামলা করলে মামলা এবং দুর্নীতি ধামাচাপা দিতে তখন থেকে মাঠটি কলাবাগান থানার বলে দাবি করা হচ্ছে।’
রাজধানীর কলাবাগানের আলোচিত তেঁতুলতলা মাঠকে নিজের বাড়ির জমি বলে দাবি করেছেন বিলকিস বানু নামে এক নারী। তাঁর দাবি, ২০১৫ সাল পর্যন্ত এখানে তাঁর বাড়ি ছিল, পরে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখনো মাঠের এক পাশে তাঁর বাড়ির একাংশ রয়ে গেছে বলে জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি করেন বিলকিস বানু। জমিটি অধিগ্রহণ করা হয়েছে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটি গুজব বলেও দাবি করেছেন তিনি।
তেঁতুলতলা মাঠটি বসতবাড়ি দাবি করে বিলকিস বানু বলেন, ‘এ এলাকায় একটি সন্ত্রাসী গ্যাং আছে। তাদের রক্ষা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমার বাড়িকে মাঠ বানিয়েছেন। সেই গ্যাংয়ের মাদক কারবার এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঢাকতে খেলার মাঠ বলে গুজব ছড়ানো হয়েছে। ২০১৫ সালে সেখানে আমার বাড়ি ছিল, এখনো কিছু অংশ আছে। সেটা গেজেটভুক্ত সরকারি বাড়ি। এখনো আমি এ মাঠেই ছদ্মবেশে থাকি। নিরাপত্তার স্বার্থে আমাকে ওখানে আমার মতো করে থাকতে হয়। সেখানে মোট সম্পত্তি ৩১ শতাংশ। ফাঁকা জায়গা যেটা দেখছেন সেটা ২৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।’
বাড়ি উচ্ছেদ করার আগে চাঁদা দাবি করা হয়েছিল জানিয়ে বিলকিস বানু বলেন, ‘আমার কাছে কলাবাগান থানার তৎকালীন ওসি ইয়াসির আরাফাত ও সেখানকার মাদক কারবারিরা চাঁদা দাবি করেছিল। তারা বলেছিল, এখানে থাকতে হলে আমাদের টাকা দিতে হবে, আমরা যেভাবে কাজ করছি, সেভাবে কাজ করতে দিতে হবে। তখন আমি রাজি না হওয়ায় তারা আমার বাড়িটি ভেঙে দেয়।’
সাংবাদিকেরা দাবির সপক্ষে প্রমাণ চাইলে বিলকিস বানু বলেন, ‘এটি সরকারি গেজেটভুক্ত একটি পরিত্যক্ত বাড়ি। এটি আমার পক্ষে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রী ২০১৩ সালে ডিসি হারুনকে বলেছেন জায়গাটি আমাকে বুঝিয়ে দিতে। তাঁরা আমাকে বুঝিয়ে দেননি। পরে হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, এটি আমাকে বুঝিয়ে দিতে।’
বিলকিস বানু বলেন, ‘২০১৩ সালে হাইকোর্ট বিভাগের রিট মামলাতে (৪১৬১/২০১৩) আমাকে একটি বাড়ি প্রদানের নিষ্পত্তির আদেশ জারি হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, হাইকোর্টের আদেশ এবং সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদ বলে ২০১৫ সাল থেকে উত্তর ধানমন্ডি, কলাবাগানের ২৪ নম্বর বাড়িটি (পরিত্যক্ত) আমার একমাত্র ঠিকানা।’
কলাবাগান মাঠ নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে গুজব আখ্যা দিয়ে বিলকিস বানু বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এটা তাঁরা অধিগ্রহণ করেছেন। ২৭ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছেন। এটা গুজব, মিথ্যা কথা।’
লিখিত বক্তব্যে বিলকিস বানু বলেন, ‘স্থানীয় মাদক কারবারি চক্র, ওসি ইয়াসির আরাফাত, এসপি মারুফ হোসেন সরদারসহ সংশ্লিষ্টরা আমার বাড়িকে কখনো থানা অধিগ্রহণ, কখনো খেলার মাঠ বলে গুজব চালাতে থাকে। আমি আইনি পদক্ষেপসহ মামলা করলে মামলা এবং দুর্নীতি ধামাচাপা দিতে তখন থেকে মাঠটি কলাবাগান থানার বলে দাবি করা হচ্ছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে