বাসস
চাঁদে যাওয়ার জন্য জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণায় উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমে নিজেদের যোগ্য করে তুলতে শিশুদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গা টুঙ্গিপাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ উদ্বোধনকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত এই স্কুলটিতে এ সময় তিনি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের আঁকা ‘এসো বঙ্গবন্ধুকে জানি’ শীর্ষক অ্যালবামেরও মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা একদিন চাঁদে যাব। কাজেই এখন থেকেই সেভাবে তোমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজের জীবনের কোনো সুখ, সুবিধা কিছুই দেখেননি। শুধু একটাই চিন্তা ছিল, এ দেশের মানুষকে কীভাবে দরিদ্রতা থেকে মুক্তি দেবেন। কীভাবে একটা উন্নত জীবন দেবেন এবং ছোট্ট শিশুরা যাতে একটা সুন্দর জীবন পেতে পারে, সেটাই তাঁর লক্ষ্য ছিল।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমি মনে করি, আজ যে উদ্যোগ এখানে নেওয়া হয়েছে অথবা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন যেসব শিশু, তাদের আঁকা ছবি দিয়ে অ্যালবাম করা বা ছবির মাধ্যমে ইতিহাসকে যে তুলে ধরা, এর মাধ্যমে শিশুদের ইতিহাস জানার সুযোগ হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী এই উদ্যোগের জন্য শিক্ষক, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শিশুদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমাদের জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ রইল। তোমরা লেখাপড়া শিখে বড় হও। কারণ, যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব, তোমরাই হবে তার স্মার্ট নাগরিক, যারা দেশ চালাবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তোমাদের মাঝ থেকেই বের হয়ে আসবে আমার মতো প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী; তোমরা বড় বড় জায়গায় যাবে, গবেষণা করবে, বিজ্ঞানী হবে। আর আমরা একসময় চাঁদেও যাব, কোনো চিন্তা নেই। কাজেই সবাইকে এখন থেকে সেভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে, পড়াশোনা করতে হবে।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অধ্যয়নকৃত বিদ্যালয়ে পৌঁছালে শিক্ষার্থীরা তাঁকে স্বাগত জানায়। শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন। তিনি সেখানে কিছুক্ষণ সময় কাটান এবং শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার ঘুরে দেখেন। যেখানে জাতির পিতার ওপর রচিত বিভিন্ন বই রাখা হয়েছে। পরে তিনি টুঙ্গিপাড়া মাল্টিপারপাস পৌর সুপার মার্কেট পরিদর্শন করেন।
এর আগে সকালে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সেখানে ফাতেহা পাঠ করেন ও জাতির পিতা এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাতে যোগ দেন।
গতকাল শুক্রবার পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায় দুই দিনের সফরে পিতৃভূমি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া এসে পৌঁছান। প্রধানমন্ত্রীর এ সফরকে ঘিরে গোপালগঞ্জে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
চাঁদে যাওয়ার জন্য জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণায় উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমে নিজেদের যোগ্য করে তুলতে শিশুদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গা টুঙ্গিপাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ উদ্বোধনকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত এই স্কুলটিতে এ সময় তিনি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের আঁকা ‘এসো বঙ্গবন্ধুকে জানি’ শীর্ষক অ্যালবামেরও মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা একদিন চাঁদে যাব। কাজেই এখন থেকেই সেভাবে তোমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজের জীবনের কোনো সুখ, সুবিধা কিছুই দেখেননি। শুধু একটাই চিন্তা ছিল, এ দেশের মানুষকে কীভাবে দরিদ্রতা থেকে মুক্তি দেবেন। কীভাবে একটা উন্নত জীবন দেবেন এবং ছোট্ট শিশুরা যাতে একটা সুন্দর জীবন পেতে পারে, সেটাই তাঁর লক্ষ্য ছিল।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমি মনে করি, আজ যে উদ্যোগ এখানে নেওয়া হয়েছে অথবা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন যেসব শিশু, তাদের আঁকা ছবি দিয়ে অ্যালবাম করা বা ছবির মাধ্যমে ইতিহাসকে যে তুলে ধরা, এর মাধ্যমে শিশুদের ইতিহাস জানার সুযোগ হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী এই উদ্যোগের জন্য শিক্ষক, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শিশুদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমাদের জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ রইল। তোমরা লেখাপড়া শিখে বড় হও। কারণ, যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব, তোমরাই হবে তার স্মার্ট নাগরিক, যারা দেশ চালাবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তোমাদের মাঝ থেকেই বের হয়ে আসবে আমার মতো প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী; তোমরা বড় বড় জায়গায় যাবে, গবেষণা করবে, বিজ্ঞানী হবে। আর আমরা একসময় চাঁদেও যাব, কোনো চিন্তা নেই। কাজেই সবাইকে এখন থেকে সেভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে, পড়াশোনা করতে হবে।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অধ্যয়নকৃত বিদ্যালয়ে পৌঁছালে শিক্ষার্থীরা তাঁকে স্বাগত জানায়। শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন। তিনি সেখানে কিছুক্ষণ সময় কাটান এবং শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার ঘুরে দেখেন। যেখানে জাতির পিতার ওপর রচিত বিভিন্ন বই রাখা হয়েছে। পরে তিনি টুঙ্গিপাড়া মাল্টিপারপাস পৌর সুপার মার্কেট পরিদর্শন করেন।
এর আগে সকালে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সেখানে ফাতেহা পাঠ করেন ও জাতির পিতা এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাতে যোগ দেন।
গতকাল শুক্রবার পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায় দুই দিনের সফরে পিতৃভূমি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া এসে পৌঁছান। প্রধানমন্ত্রীর এ সফরকে ঘিরে গোপালগঞ্জে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
ঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১৫ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
২১ মিনিট আগে