নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে মারধরের বিষয়টি প্রমাণিত হলে ডিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি অবগত আছেন।
আজ রোববার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দাপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেছেন।
ডিবির প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘ডিএমপি কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানেন। এটি তদন্ত করা হবে, তদন্তে এডিসি দোষী হলে তাঁর বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহম্মেদ মুনীমকে শাহবাগ থানার ভেতরে ঢুকিয়ে মারধরের অভিযোগ ওঠে ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। আহতদের একজন হাসপাতালে ভর্তি, অন্যজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
তবে ঘটনা নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কোনো নেতা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, গতকাল রাতে ৩৩তম বিসিএসের এক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে গল্প করছিলেন এডিসি হারুন। বিষয়টি ওই নারী কর্মকর্তার স্বামী (একই ব্যাচের বিসিএস কর্মকর্তা) জানতে পেরে নাঈম ও মুনীমকে সেখানে পাঠান। পরে তারা সেখানে গেলে এডিসি হারুনের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়।
পুলিশের একটি সূত্র বলছে, ছাত্রলীগের দুই নেতা এডিসি হারুনের ওপর বেশি মারমুখী ছিলেন। পরে এডিসি হারুন থানায় এসে ফোর্স নিয়ে ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে গিয়ে মারধর করেন।
সেখানে আসলে কী হয়েছিল জানতে চেয়ে শরীফ আহম্মেদ মুনীমকে ফোন দেওয়া হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। আর অসুস্থ থাকায় কথা বলতে পারবেন না বলে জানান আনোয়ার হোসেন নাঈম। জানা যায়, নারী কর্মকর্তার স্বামীও ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। তাঁর বাড়ি ও আহত দুই ছাত্রলীগ নেতার বাড়ি গাজীপুরে।
ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে মারধরের বিষয়টি প্রমাণিত হলে ডিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি অবগত আছেন।
আজ রোববার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দাপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেছেন।
ডিবির প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘ডিএমপি কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানেন। এটি তদন্ত করা হবে, তদন্তে এডিসি দোষী হলে তাঁর বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহম্মেদ মুনীমকে শাহবাগ থানার ভেতরে ঢুকিয়ে মারধরের অভিযোগ ওঠে ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। আহতদের একজন হাসপাতালে ভর্তি, অন্যজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
তবে ঘটনা নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কোনো নেতা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, গতকাল রাতে ৩৩তম বিসিএসের এক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে গল্প করছিলেন এডিসি হারুন। বিষয়টি ওই নারী কর্মকর্তার স্বামী (একই ব্যাচের বিসিএস কর্মকর্তা) জানতে পেরে নাঈম ও মুনীমকে সেখানে পাঠান। পরে তারা সেখানে গেলে এডিসি হারুনের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়।
পুলিশের একটি সূত্র বলছে, ছাত্রলীগের দুই নেতা এডিসি হারুনের ওপর বেশি মারমুখী ছিলেন। পরে এডিসি হারুন থানায় এসে ফোর্স নিয়ে ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে গিয়ে মারধর করেন।
সেখানে আসলে কী হয়েছিল জানতে চেয়ে শরীফ আহম্মেদ মুনীমকে ফোন দেওয়া হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। আর অসুস্থ থাকায় কথা বলতে পারবেন না বলে জানান আনোয়ার হোসেন নাঈম। জানা যায়, নারী কর্মকর্তার স্বামীও ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। তাঁর বাড়ি ও আহত দুই ছাত্রলীগ নেতার বাড়ি গাজীপুরে।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
১ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
২ ঘণ্টা আগে