নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা নদীর বিভিন্ন জায়গা থেকে অবৈধ ড্রেজারে বালু উত্তোলন করছে একাধিক সংঘবদ্ধ চক্র। এসব বালু উত্তোলনকারীর হাত থেকে বাদ পড়ছে না পদ্মা সেতুর আশপাশের এলাকা। নদীতে ১০টি ড্রেজারের অনুমতি দিলেও সরেজমিনে ৩০ থেকে ৪০টি ড্রেজার দেখা গেছে। প্রশাসনের নজর এড়িয়ে সুযোগ বুঝে নদী থেকে দেদার বালু উত্তোলন করছে ড্রেজারগুলো।
যদিও ড্রেজারের মালিক ও শ্রমিকদের দাবি, পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য অনুমোদন দেওয়া ১০টি ড্রেজারেই বালু কাটছেন তাঁরা।
এদিকে অবৈধ এসব ড্রেজারের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে জেল-জরিমানা করছে জাজিরা উপজেলা প্রশাসন। অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের পাশাপাশি নদীভাঙনের আশঙ্কা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
গত দুই সপ্তাহ জাজিরা এলাকায় পদ্মা নদীর বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা সেতুর পূর্বদিকে মাঝ পদ্মায় একসঙ্গে বালু কাটছে ছোট-বড় ৩০ থেকে ৩৫টি ড্রেজার। খানিকটা এগিয়ে মাঝিরঘাটের কাছাকাছি পদ্মা সেতুর এক কিলোমিটার দূরত্বে বালু কাটছে আরও বেশ কিছু ড্রেজার। বাল্কহেডে এসব বালু পরিবহন করে নেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়।
বাল্কহেডের শ্রমিকেরা জানান, প্রতি ঘনফুট ৬০ পয়সা দরে ড্রেজার মালিকদের কাছ থেকে বালি কিনতে হচ্ছে তাঁদের। আর ড্রেজারের মালিকেরা পদ্মা সেতু প্রকল্পে কর্মরত চায়না প্রকৌশলীদের দেওয়া একটি চিঠি দেখিয়ে ইচ্ছেমতো বালু উত্তোলন করছেন পদ্মার তলদেশ থেকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে পদ্মা সেতু এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা সেতুর ২৫ থেকে ২৭ নম্বর পিলারঘেঁষা একটি চরে নোঙর করে রাখা হয়েছে ১০ থেকে ১৫টি ড্রেজার। বাল্কহেডে বালু নিতে আসা অনেক শ্রমিক জানান, দিনের বেলায় প্রশাসনের নজরদারি থাকায় সুযোগ বুঝে বালু কাটে তারা। তবে রাত হলেই পাল্টে যায় নদীর চিত্র। সবগুলো ড্রেজারই নদীতে নেমে বালু উত্তোলন করে।
জাজিরা উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, অবৈধ ড্রেজারের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১০টি ড্রেজারের অনুমোদন দিয়েছে। অভিযান পরিচালনা করতে গেলে ড্রেজার শ্রমিকেরা সেই অনুমতিপত্র দেখানোয় তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। তবে নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে সুযোগ পেলেই নামে অননুমোদিত বহু ড্রেজার। গত ১০ দিনে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে ১৫ জনকে জেল ও আলাদা ২১টি মামলায় ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
পদ্মা সেতুর খুব কাছেই নদীতে নোঙর করে রাখা একটি বাল্কহেডের শ্রমিকদের সঙ্গে কথা হয় প্রতিবেদকের। ওই নৌযানের শ্রমিক মইনুদ্দিন বলেন, ‘মানিকগঞ্জ থেকে বালু নিতে এসেছি। প্রশাসনের অভিযানের কারণে পদ্মা সেতুর আশপাশে দিনে বালু কাটা বন্ধ, তাই রাতের জন্য অপেক্ষা করছি। দিনের বেলায় সব ড্রেজার চরে নোঙর করে রাখা হয়। রাত হলেই শুরু হয় বালু উত্তোলন। রাতে জাহাজ ভরে মানিকগঞ্জে চলে যাব।’
মাঝিরঘাটের কাছাকাছি পদ্মা সেতু থেকে মাত্র এক কিলোমিটার পূর্ব দিকেই নদীতে বালু কাটছিল খোকন কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের একটি ড্রেজার। ওই ড্রেজারের দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ নাসির জানান, মালিকের নির্দেশেই তিনি পদ্মা সেতুর এত কাছ থেকে বালু উত্তোলন করছেন। কোনো অনুমতিপত্র রয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি জানান, এটি মালিকপক্ষের বিষয়। মালিক কারা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি কিছুটা বিব্রত বোধ করে প্রতিবেদককে জানান, ‘এ বিষয়ে কি আমরা কথা বলতে পারি? আমরা গরিব মানুষ, মাটি কেটে সংসার চালাই।’
মাঝ নদীতে বালু কাটতে থাকা ড্রেজারের শ্রমিক আব্দুল হামিদ বলেন, ‘প্রতিটি ড্রেজারে দৈনিক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার ঘনফুট বালু কাটছে। এই নদীতে এমন অন্তত ৩০ থেকে ৪০টি ড্রেজার রয়েছে। এসব বালু ৬০ পয়সা দরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।’ অনুমতিপত্রের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের অনুমতি রয়েছে।’ তবে এসংক্রান্ত কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি তিনি।
পদ্মায় থাকা এক ড্রেজারের মালিক রাজু মাদবর। অনেক খোঁজাখুঁজির পর মাঝিরঘাট এলাকায় পাওয়া গেলা তাঁকে। রাজু বলেন, ‘চায়না প্রকৌশলীরা তাঁকে একটি অনুমতিপত্র দিয়েছেন। পদ্মা সেতুর কাজের সুবিধার্থে তিনি তাঁদের নির্দেশেই মাটি কাটছেন। তবে নদীতে থাকা অধিকাংশ ড্রেজারের কোনো অনুমতিপত্র নেই।’
এ ব্যাপারে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান সোহেল বলেন, ‘পদ্মা সেতুর কাজের জন্য ১০টি ড্রেজারকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র আমরা হাতে পেয়েছি। ১০টি ড্রেজারের অনুমতির সুযোগ নিয়ে নদীতে বেপরোয়া হয়ে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন করছে অনেক ড্রেজার। এসব অবৈধ ড্রেজারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে। এ পর্যন্ত অবৈধ বালু কাটার অভিযোগ ১৫ জনকে জেল ও অন্যদের ২১ মামলায় ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। লোকবলের সংকটে সব সময় নদীতে অভিযান পরিচালনা করতে সমস্যা হয়।’
শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব বলেন, অপরিকল্পিত ড্রেজিং করলে নদীর তীর ও আশপাশের এলাকায় এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এ ক্ষেত্রে নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দেওয়ার পাশাপাশি নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। নদীর মাঝ থেকে বালু তুলতে হলে স্টাডি করে নিয়ম অনুযায়ী বালু উত্তোলন করা উচিত।
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা নদীর বিভিন্ন জায়গা থেকে অবৈধ ড্রেজারে বালু উত্তোলন করছে একাধিক সংঘবদ্ধ চক্র। এসব বালু উত্তোলনকারীর হাত থেকে বাদ পড়ছে না পদ্মা সেতুর আশপাশের এলাকা। নদীতে ১০টি ড্রেজারের অনুমতি দিলেও সরেজমিনে ৩০ থেকে ৪০টি ড্রেজার দেখা গেছে। প্রশাসনের নজর এড়িয়ে সুযোগ বুঝে নদী থেকে দেদার বালু উত্তোলন করছে ড্রেজারগুলো।
যদিও ড্রেজারের মালিক ও শ্রমিকদের দাবি, পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য অনুমোদন দেওয়া ১০টি ড্রেজারেই বালু কাটছেন তাঁরা।
এদিকে অবৈধ এসব ড্রেজারের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে জেল-জরিমানা করছে জাজিরা উপজেলা প্রশাসন। অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের পাশাপাশি নদীভাঙনের আশঙ্কা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
গত দুই সপ্তাহ জাজিরা এলাকায় পদ্মা নদীর বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা সেতুর পূর্বদিকে মাঝ পদ্মায় একসঙ্গে বালু কাটছে ছোট-বড় ৩০ থেকে ৩৫টি ড্রেজার। খানিকটা এগিয়ে মাঝিরঘাটের কাছাকাছি পদ্মা সেতুর এক কিলোমিটার দূরত্বে বালু কাটছে আরও বেশ কিছু ড্রেজার। বাল্কহেডে এসব বালু পরিবহন করে নেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়।
বাল্কহেডের শ্রমিকেরা জানান, প্রতি ঘনফুট ৬০ পয়সা দরে ড্রেজার মালিকদের কাছ থেকে বালি কিনতে হচ্ছে তাঁদের। আর ড্রেজারের মালিকেরা পদ্মা সেতু প্রকল্পে কর্মরত চায়না প্রকৌশলীদের দেওয়া একটি চিঠি দেখিয়ে ইচ্ছেমতো বালু উত্তোলন করছেন পদ্মার তলদেশ থেকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে পদ্মা সেতু এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা সেতুর ২৫ থেকে ২৭ নম্বর পিলারঘেঁষা একটি চরে নোঙর করে রাখা হয়েছে ১০ থেকে ১৫টি ড্রেজার। বাল্কহেডে বালু নিতে আসা অনেক শ্রমিক জানান, দিনের বেলায় প্রশাসনের নজরদারি থাকায় সুযোগ বুঝে বালু কাটে তারা। তবে রাত হলেই পাল্টে যায় নদীর চিত্র। সবগুলো ড্রেজারই নদীতে নেমে বালু উত্তোলন করে।
জাজিরা উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, অবৈধ ড্রেজারের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১০টি ড্রেজারের অনুমোদন দিয়েছে। অভিযান পরিচালনা করতে গেলে ড্রেজার শ্রমিকেরা সেই অনুমতিপত্র দেখানোয় তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। তবে নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে সুযোগ পেলেই নামে অননুমোদিত বহু ড্রেজার। গত ১০ দিনে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে ১৫ জনকে জেল ও আলাদা ২১টি মামলায় ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
পদ্মা সেতুর খুব কাছেই নদীতে নোঙর করে রাখা একটি বাল্কহেডের শ্রমিকদের সঙ্গে কথা হয় প্রতিবেদকের। ওই নৌযানের শ্রমিক মইনুদ্দিন বলেন, ‘মানিকগঞ্জ থেকে বালু নিতে এসেছি। প্রশাসনের অভিযানের কারণে পদ্মা সেতুর আশপাশে দিনে বালু কাটা বন্ধ, তাই রাতের জন্য অপেক্ষা করছি। দিনের বেলায় সব ড্রেজার চরে নোঙর করে রাখা হয়। রাত হলেই শুরু হয় বালু উত্তোলন। রাতে জাহাজ ভরে মানিকগঞ্জে চলে যাব।’
মাঝিরঘাটের কাছাকাছি পদ্মা সেতু থেকে মাত্র এক কিলোমিটার পূর্ব দিকেই নদীতে বালু কাটছিল খোকন কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের একটি ড্রেজার। ওই ড্রেজারের দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ নাসির জানান, মালিকের নির্দেশেই তিনি পদ্মা সেতুর এত কাছ থেকে বালু উত্তোলন করছেন। কোনো অনুমতিপত্র রয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি জানান, এটি মালিকপক্ষের বিষয়। মালিক কারা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি কিছুটা বিব্রত বোধ করে প্রতিবেদককে জানান, ‘এ বিষয়ে কি আমরা কথা বলতে পারি? আমরা গরিব মানুষ, মাটি কেটে সংসার চালাই।’
মাঝ নদীতে বালু কাটতে থাকা ড্রেজারের শ্রমিক আব্দুল হামিদ বলেন, ‘প্রতিটি ড্রেজারে দৈনিক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার ঘনফুট বালু কাটছে। এই নদীতে এমন অন্তত ৩০ থেকে ৪০টি ড্রেজার রয়েছে। এসব বালু ৬০ পয়সা দরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।’ অনুমতিপত্রের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের অনুমতি রয়েছে।’ তবে এসংক্রান্ত কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি তিনি।
পদ্মায় থাকা এক ড্রেজারের মালিক রাজু মাদবর। অনেক খোঁজাখুঁজির পর মাঝিরঘাট এলাকায় পাওয়া গেলা তাঁকে। রাজু বলেন, ‘চায়না প্রকৌশলীরা তাঁকে একটি অনুমতিপত্র দিয়েছেন। পদ্মা সেতুর কাজের সুবিধার্থে তিনি তাঁদের নির্দেশেই মাটি কাটছেন। তবে নদীতে থাকা অধিকাংশ ড্রেজারের কোনো অনুমতিপত্র নেই।’
এ ব্যাপারে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান সোহেল বলেন, ‘পদ্মা সেতুর কাজের জন্য ১০টি ড্রেজারকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র আমরা হাতে পেয়েছি। ১০টি ড্রেজারের অনুমতির সুযোগ নিয়ে নদীতে বেপরোয়া হয়ে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন করছে অনেক ড্রেজার। এসব অবৈধ ড্রেজারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে। এ পর্যন্ত অবৈধ বালু কাটার অভিযোগ ১৫ জনকে জেল ও অন্যদের ২১ মামলায় ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। লোকবলের সংকটে সব সময় নদীতে অভিযান পরিচালনা করতে সমস্যা হয়।’
শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব বলেন, অপরিকল্পিত ড্রেজিং করলে নদীর তীর ও আশপাশের এলাকায় এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এ ক্ষেত্রে নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দেওয়ার পাশাপাশি নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। নদীর মাঝ থেকে বালু তুলতে হলে স্টাডি করে নিয়ম অনুযায়ী বালু উত্তোলন করা উচিত।
কক্সবাজারের পেকুয়ায় গুলি ছুড়ে এক পুলিশ কর্মকর্তার গ্রামের বাড়ি থেকে গরু লুট করে নিয়েছে ডাকাত দল। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের মেহেরনামা চড়াপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ডাকাতি হয় চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানার...
৬ মিনিট আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত নিয়োগপ্রত্যাশীর আন্দোলন প্রত্যাহার করে যোগদান করতে নিজ নিজ জেলায় ফিরে যাচ্ছেন
১৮ মিনিট আগেপানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বর্তমান সচিব ও সাতক্ষীরার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) নাজমুল আহসানের বিরুদ্ধে অবৈধ নির্বাচন, খুন, গুমে অংশ নেওয়াসহ নানা অপকর্মের অভিযোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বালুভর্তি বস্তা দিয়ে চাপা দেওয়া অবস্থায় এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার চরসাদিপুর ইউনিয়নের চর ঘোষপুরে লাশটি পাওয়া যায়। নিহত মো. শিহাব (১০) ঘোষপুরের রতন শেখের ছেলে। বাবা নিরুদ্দেশ হওয়ার পর সে মা তাসলিমা খাতুনের সঙ্গে সরকারি আবাসন প্রকল্পের গুচ্ছগ্রামে থাকত
১ ঘণ্টা আগে