মৌলভীবাজারে প্রশাসনের একের পর এক অভিযান ও জেল-জরিমানার পরও বন্ধ হচ্ছে না ছড়া থেকে নির্বিচারে সিলিকা ও সাধারণ বালু লুট। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত অবৈধভাবে চলছে এই বালু উত্তোলন। এসব অপরাধীর বিরুদ্ধে গত ১১ মাসে জেলার শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, কুলাউড়া ও সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৫০টি অভিযান চালায় প্রশাসন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে সিলেট বিভাগের চার জেলায় পরিবেশ ধ্বংস করে ব্যাপকভাবে বালু-পাথর লুটপাট শুরু হয়। ২ ডিসেম্বর সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে যোগ দেন অতিরিক্ত সচিব খান মো. রেজা-উন-নবী। গত ৯ মাসে পরিবেশ ও খনিজ সম্পদ রক্ষায় তিনি কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেননি। উল্টো তাঁর বক্তব্যে উৎসাহিত হয়...
নিষিদ্ধ ড্রেজার মেশিন ব্যবহার করে দেদার তোলা হচ্ছে হবিগঞ্জের সিলিকা বালু। এতে জড়িত স্থানীয় প্রভাবশালী ও রাজনীতিকেরা। প্রশাসনের নাকের ডগায় জেলার ৪টি উপজেলার চা-বাগানের ছড়া এবং কয়েকটি নদী থেকে অবাধে সিলিকা বালু উত্তোলন করা হলেও নেই কোনো পদক্ষেপ।
নিকলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রতীক দত্ত জানান, নিকলী উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আজহারুল ইসলাম সোহেলের অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোববার রাত ৮টায় ঘোড়াউত্রা নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়। এ সময় বালু উত্তোলনকালে ড্রেজারসহ মো. রিপন মিয়া নামের একজনকে আটক করে এক লাখ