বিশ্বজিত রায়, সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীতে চলছে বালু লুটের মহোৎসব। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে রয়েছে নদীর তীরবর্তী বসতবাড়ি ও কৃষিজমি থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট, ৮৬ কোটি টাকার আরেফিন-অদ্বৈত মৈত্রী সেতু এবং ঐতিহ্যবাহী অদ্বৈত মন্দিরের মতো স্থাপনা। দীর্ঘদিন ধরে ইজারাদার এবং বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লোকজন মিলে এই নদীতে লুটপাট চালিয়েছে। ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিএনপি নেতাদের মিত্র হিসেবে পেয়েছেন ইজারাদারেরা। বিশেষ করে সম্প্রতি (৭-১১ অক্টোবর) প্রায় শতকোটি টাকার বালু লুটের ঘটনায় স্থানীয়রা হতভম্ব।
যাদুকাটা নদীর উৎপত্তি ভারতের মেঘালয়ের খাসিয়া পাহাড়ে। তাহিরপুর উপজেলার বারেকটিলা ও লাউড়গড়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা এই নদী একসময় ছিল মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৫৭ মিটার প্রশস্ত। কিন্তু বছরের পর বছর অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে এর গড় প্রস্থ এখন এক কিলোমিটার ছাড়িয়ে গেছে। ইজারাদার ও স্থানীয় রাজনীতিকদের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাংশের বিরুদ্ধেও এই লুটপাটে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ১৪ অক্টোবর তাহিরপুর থানায় বালুমহাল ও বালু ব্যবস্থাপনা আইনে মামলা করেন ইজারাদারের লোকজন। যদিও এটিকে লোকদেখানো বলছেন স্থানীয়রা। একই দিন থানার এসআই পংকজ দাশ বাদী হয়ে আরও চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ১৬ অক্টোবর সুনামগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাইমিনুল হক ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ২০ জনকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেন। এই মামলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয় প্রভাবশালীদের নাম উঠে এসেছে।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আফতাব উদ্দিন, তাঁর ভাই উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রাকাব উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা বিশ্বজিৎ সরকার এবং নদীর তীরসংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা মোশাহিদ আলম ওরফে রানু মেম্বার। রানু মেম্বার এর আগেও একই অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। এ ছাড়া অভিযুক্তের তালিকায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল কাইয়ুম খেলু মাস্টার, খাজা মাঈন উদ্দিন, আবু বক্কর, বিএনপির রফিকুল ইসলাম, বিএনপি নেতা গোলাপ মাহমুদের চাচাতো ভাই শিপন, শোভন, শাহান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি প্রার্থী আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
জানা যায়, এই লুটপাটের অগ্রভাগে ছিলেন খেলু মাস্টার ও খাজা মাঈন উদ্দিন। যদিও প্রথমে তারাই বালু সরানোর ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। পরে প্রভাবশালীদের সঙ্গে সমঝোতা করে তাঁরাও বালু লুটে শামিল হন।
স্থানীয় পরিবেশ আন্দোলনের কর্মী আবুল হোসেন বলেন, এখন প্রশাসনের অবস্থা ‘ঠেলার নাম বাবাজি’। নোটিশ দেওয়া, বাঁশের বেড়া দেওয়া; সবই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা। পুলিশ, বিজিবি, প্রশাসন সবাই জানে কারা এসবের পেছনে রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ইজারাদারের খেয়াল-খুশিতেই সব চলছে।
যাদুকাটা-১ ও যাদুকাটা-২ বালুমহাল নিয়ে দীর্ঘদিন মামলা চলার পর গত ১৯ আগস্ট আদালত শ্রমিকদের স্বার্থে এবং যান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া বালু উত্তোলনের শর্তে ইজারার পক্ষে রায় দেন। এরপর জেলা প্রশাসন ১০০ কোটি ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকায় বালুমহাল ইজারা দেয়। কিন্তু ইজারার শর্ত মানা হয়নি। শ্যালো ইঞ্জিন ও ড্রেজারের মাধ্যমে নদীর বুক ও তীরবর্তী এলাকা ধ্বংস করা হচ্ছে।
গত ২৬ আগস্ট জেলা প্রশাসন ফেসবুকে বালু লুটের আশঙ্কা প্রকাশ করে সতর্ক করলেও তা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়। নিরীহ শ্রমিকেরা জেল-জরিমানার শিকার হলেও মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। স্থানীয়রা জানান, হাজার হাজার নৌকা নদীর তীরে ঢুকে পাড় কাটছে। ইজারাদার ও প্রভাবশালীরা প্রতি ফুটে ২০ টাকা এবং রয়্যালটি হিসেবে ২৫ টাকা আদায় করছেন।
ইজারাদার শাহ রুবেল আহমদ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমরা বালু লুট ঠেকাতে পুলিশ ক্যাম্পের আবেদন করেছি। নদীর তীরে বাঁশের বেড়া দিচ্ছি।
সরেজমিনে দেখা যায়, যাদুকাটা যেন এখন তীরহারা এক প্রশস্ত নদী। অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে হাওর-বাঁওড়, চর, ছড়া, শিমুলবাগান, বিজিবি ক্যাম্প, ঘাগটিয়া, লাউড়েরগড়, গড়কাটিসহ ১৫-২০টি গ্রাম বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে।
২০০১ সাল থেকে পাড় কাটা শুরু হলেও ২০২১ সালে বালুমহাল ইজারার পর এটি মহোৎসবে পরিণত হয়। ভূমিমালিকেরা জমি রক্ষা করতে না পেরে বাধ্য হয়ে বালুখেকোদের কাছে জমি বিক্রি করছেন, কেউবা বিনামূল্যে ছেড়ে দিচ্ছেন। তাহিরপুর থানার ওসি মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘নদীর পাড় কাটার ঘটনায় মামলা হয়েছে। আইনি কার্যক্রম চলছে। পরিবেশ এখন শান্ত।’
সুনামগঞ্জ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল জাকারিয়া কাদির বলেন, গভীর রাতে অবৈধ বালু উত্তোলন ঠেকানো তাঁদের একার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে জেলা প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, ‘ইজারাদারকে শোকজ করা হয়েছে। এভাবে চললে ইজারা বাতিল হবে।’
সুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীতে চলছে বালু লুটের মহোৎসব। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে রয়েছে নদীর তীরবর্তী বসতবাড়ি ও কৃষিজমি থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট, ৮৬ কোটি টাকার আরেফিন-অদ্বৈত মৈত্রী সেতু এবং ঐতিহ্যবাহী অদ্বৈত মন্দিরের মতো স্থাপনা। দীর্ঘদিন ধরে ইজারাদার এবং বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লোকজন মিলে এই নদীতে লুটপাট চালিয়েছে। ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিএনপি নেতাদের মিত্র হিসেবে পেয়েছেন ইজারাদারেরা। বিশেষ করে সম্প্রতি (৭-১১ অক্টোবর) প্রায় শতকোটি টাকার বালু লুটের ঘটনায় স্থানীয়রা হতভম্ব।
যাদুকাটা নদীর উৎপত্তি ভারতের মেঘালয়ের খাসিয়া পাহাড়ে। তাহিরপুর উপজেলার বারেকটিলা ও লাউড়গড়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা এই নদী একসময় ছিল মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৫৭ মিটার প্রশস্ত। কিন্তু বছরের পর বছর অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে এর গড় প্রস্থ এখন এক কিলোমিটার ছাড়িয়ে গেছে। ইজারাদার ও স্থানীয় রাজনীতিকদের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাংশের বিরুদ্ধেও এই লুটপাটে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ১৪ অক্টোবর তাহিরপুর থানায় বালুমহাল ও বালু ব্যবস্থাপনা আইনে মামলা করেন ইজারাদারের লোকজন। যদিও এটিকে লোকদেখানো বলছেন স্থানীয়রা। একই দিন থানার এসআই পংকজ দাশ বাদী হয়ে আরও চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ১৬ অক্টোবর সুনামগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাইমিনুল হক ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ২০ জনকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেন। এই মামলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয় প্রভাবশালীদের নাম উঠে এসেছে।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আফতাব উদ্দিন, তাঁর ভাই উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রাকাব উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা বিশ্বজিৎ সরকার এবং নদীর তীরসংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা মোশাহিদ আলম ওরফে রানু মেম্বার। রানু মেম্বার এর আগেও একই অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। এ ছাড়া অভিযুক্তের তালিকায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল কাইয়ুম খেলু মাস্টার, খাজা মাঈন উদ্দিন, আবু বক্কর, বিএনপির রফিকুল ইসলাম, বিএনপি নেতা গোলাপ মাহমুদের চাচাতো ভাই শিপন, শোভন, শাহান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি প্রার্থী আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
জানা যায়, এই লুটপাটের অগ্রভাগে ছিলেন খেলু মাস্টার ও খাজা মাঈন উদ্দিন। যদিও প্রথমে তারাই বালু সরানোর ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। পরে প্রভাবশালীদের সঙ্গে সমঝোতা করে তাঁরাও বালু লুটে শামিল হন।
স্থানীয় পরিবেশ আন্দোলনের কর্মী আবুল হোসেন বলেন, এখন প্রশাসনের অবস্থা ‘ঠেলার নাম বাবাজি’। নোটিশ দেওয়া, বাঁশের বেড়া দেওয়া; সবই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা। পুলিশ, বিজিবি, প্রশাসন সবাই জানে কারা এসবের পেছনে রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ইজারাদারের খেয়াল-খুশিতেই সব চলছে।
যাদুকাটা-১ ও যাদুকাটা-২ বালুমহাল নিয়ে দীর্ঘদিন মামলা চলার পর গত ১৯ আগস্ট আদালত শ্রমিকদের স্বার্থে এবং যান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া বালু উত্তোলনের শর্তে ইজারার পক্ষে রায় দেন। এরপর জেলা প্রশাসন ১০০ কোটি ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকায় বালুমহাল ইজারা দেয়। কিন্তু ইজারার শর্ত মানা হয়নি। শ্যালো ইঞ্জিন ও ড্রেজারের মাধ্যমে নদীর বুক ও তীরবর্তী এলাকা ধ্বংস করা হচ্ছে।
গত ২৬ আগস্ট জেলা প্রশাসন ফেসবুকে বালু লুটের আশঙ্কা প্রকাশ করে সতর্ক করলেও তা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়। নিরীহ শ্রমিকেরা জেল-জরিমানার শিকার হলেও মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। স্থানীয়রা জানান, হাজার হাজার নৌকা নদীর তীরে ঢুকে পাড় কাটছে। ইজারাদার ও প্রভাবশালীরা প্রতি ফুটে ২০ টাকা এবং রয়্যালটি হিসেবে ২৫ টাকা আদায় করছেন।
ইজারাদার শাহ রুবেল আহমদ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমরা বালু লুট ঠেকাতে পুলিশ ক্যাম্পের আবেদন করেছি। নদীর তীরে বাঁশের বেড়া দিচ্ছি।
সরেজমিনে দেখা যায়, যাদুকাটা যেন এখন তীরহারা এক প্রশস্ত নদী। অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে হাওর-বাঁওড়, চর, ছড়া, শিমুলবাগান, বিজিবি ক্যাম্প, ঘাগটিয়া, লাউড়েরগড়, গড়কাটিসহ ১৫-২০টি গ্রাম বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে।
২০০১ সাল থেকে পাড় কাটা শুরু হলেও ২০২১ সালে বালুমহাল ইজারার পর এটি মহোৎসবে পরিণত হয়। ভূমিমালিকেরা জমি রক্ষা করতে না পেরে বাধ্য হয়ে বালুখেকোদের কাছে জমি বিক্রি করছেন, কেউবা বিনামূল্যে ছেড়ে দিচ্ছেন। তাহিরপুর থানার ওসি মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘নদীর পাড় কাটার ঘটনায় মামলা হয়েছে। আইনি কার্যক্রম চলছে। পরিবেশ এখন শান্ত।’
সুনামগঞ্জ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল জাকারিয়া কাদির বলেন, গভীর রাতে অবৈধ বালু উত্তোলন ঠেকানো তাঁদের একার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে জেলা প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, ‘ইজারাদারকে শোকজ করা হয়েছে। এভাবে চললে ইজারা বাতিল হবে।’
বরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলীতে গড়ে উঠছে অন্যতম বৃহৎ বিসিক শিল্পপার্ক। উত্তরবঙ্গকে দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চলে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন ছিল এ প্রকল্প ঘিরে। তবে ৭১৯ কোটি টাকার এ প্রকল্পের কাজ শেষ না করেই উদ্যোক্তাদের কাছে প্লট হস্তান্তর করায় ক্ষোভে ফুঁসছেন শিল্পোদ্যোক্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়ী এলাকায় একটি কারখানার ফটকে দায়িত্ব পালন করেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ফোরকান মোল্লা। ছয় দিন আগে পাশের রাস্তায় রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পরদিন তাঁর চোখে জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও বমিভাব দেখা দেয়। চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে