নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘শামীম ওসমান কিসের পক্ষে প্রচারণা করবেন আমি তা জানি না, জানার প্রয়োজনও নেই। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে তিনি কেন গিয়েছেন তাও জানি না। তাঁর সমর্থন দেওয়া বা না দেওয়ায় খুব বেশি ডিফারেন্স হবে না। গণমাধ্যম তাঁকে নিয়ে ব্যস্ত। আর আমি ব্যস্ত আমার জনগণকে নিয়ে।’
আজ সোমবার শহরের ২ নম্বর রেলগেট এলাকায় জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন আইভী।
তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকারের কাজগুলো সবসময়ই চলমান থাকে। নারায়ণগঞ্জবাসী আমাকে সবসময় তাঁদের কাছে পেয়েছে। এই শহরের মানুষ কথা বলতে পারতো না, ভীতসন্ত্রস্ত থাকত। সেসময় এখনকার প্রার্থীরা কই ছিলেন? আমি ত্বকী হত্যাকান্ডের মত এত আলোচিত ঘটনায় তৈমূর আলম খন্দকারকে তো কোন সমাবেশ করতে দেখিনি। এই শহরে আশিক, বুলু, চঞ্চলকে হত্যা করা হয়েছে। তাঁকে তো দেখিনি কখনও এনিয়ে প্রতিবাদ করতে।’
তৈমূরের সংবাদ সম্মেলন শামীম ওসমানের শেখানো বুলি দাবি করে তিনি বলেন, গতকাল প্রেস কনফারেন্সে তিনি যেই অভিযোগ এনেছেন সেগুলো সম্পূর্ণ বেমানান। গত দেড় বছর ধরে শামীম ওসমান আমার বিরুদ্ধে এই গ্রাউন্ড তৈরি করেছে। শামীম ওসমান যা বলেছে উনি সেগুলাই তোতাপাখির মত বলেছে। অথচ সে বলে বেড়ায় তাঁকে নাকি গুলি করেছে, অফিস পুড়িয়েছে।’
একই দিন বন্দরের ২১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার প্রচারণা চালাবার সময় আইভী সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বলেন, ‘আমি বলিনি যে শামীম ওসমানের সমর্থন আমার দরকার নেই। আমি বলেছি যে আমার ভোটাররা এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে তাঁরা কাকে ভোট দিবে। দল আমাকে নমিনেশন দিয়েছে মানে সবাই নৌকার পক্ষেই থাকবে। দুই একজন ব্যতিক্রম হলে সেটা ভোটারদের কাছে মুখ্য নয়। তৃনমুলের নেতাকর্মীরা হয়ত গুরুত্ব দিবে। কিন্তু সাধারণ ভোটারদের এসব নিয়ে মাথাব্যথা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (তৈমূর) তো গডফাদারের কোলে গিয়ে বসে আছেন। তিনি গডফাদারের বাইরের কেউ নয়। উনি যদি তাঁদের (ওসমান) পৃষ্ঠপোষকতায় না দাঁড়াতেন তাহলে বন্দরের চেয়ারম্যানরা তাঁর পাশে আসতো না। তাঁর কর্মকাণ্ডে ফুটে উঠেছে তিনি শামীম ওসমানের ক্যান্ডিডেট। আমি তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করিনি। তাঁকে সম্মান করেই নির্বাচন চালিয়ে যাবো।’
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘শামীম ওসমান কিসের পক্ষে প্রচারণা করবেন আমি তা জানি না, জানার প্রয়োজনও নেই। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে তিনি কেন গিয়েছেন তাও জানি না। তাঁর সমর্থন দেওয়া বা না দেওয়ায় খুব বেশি ডিফারেন্স হবে না। গণমাধ্যম তাঁকে নিয়ে ব্যস্ত। আর আমি ব্যস্ত আমার জনগণকে নিয়ে।’
আজ সোমবার শহরের ২ নম্বর রেলগেট এলাকায় জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন আইভী।
তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকারের কাজগুলো সবসময়ই চলমান থাকে। নারায়ণগঞ্জবাসী আমাকে সবসময় তাঁদের কাছে পেয়েছে। এই শহরের মানুষ কথা বলতে পারতো না, ভীতসন্ত্রস্ত থাকত। সেসময় এখনকার প্রার্থীরা কই ছিলেন? আমি ত্বকী হত্যাকান্ডের মত এত আলোচিত ঘটনায় তৈমূর আলম খন্দকারকে তো কোন সমাবেশ করতে দেখিনি। এই শহরে আশিক, বুলু, চঞ্চলকে হত্যা করা হয়েছে। তাঁকে তো দেখিনি কখনও এনিয়ে প্রতিবাদ করতে।’
তৈমূরের সংবাদ সম্মেলন শামীম ওসমানের শেখানো বুলি দাবি করে তিনি বলেন, গতকাল প্রেস কনফারেন্সে তিনি যেই অভিযোগ এনেছেন সেগুলো সম্পূর্ণ বেমানান। গত দেড় বছর ধরে শামীম ওসমান আমার বিরুদ্ধে এই গ্রাউন্ড তৈরি করেছে। শামীম ওসমান যা বলেছে উনি সেগুলাই তোতাপাখির মত বলেছে। অথচ সে বলে বেড়ায় তাঁকে নাকি গুলি করেছে, অফিস পুড়িয়েছে।’
একই দিন বন্দরের ২১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার প্রচারণা চালাবার সময় আইভী সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বলেন, ‘আমি বলিনি যে শামীম ওসমানের সমর্থন আমার দরকার নেই। আমি বলেছি যে আমার ভোটাররা এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে তাঁরা কাকে ভোট দিবে। দল আমাকে নমিনেশন দিয়েছে মানে সবাই নৌকার পক্ষেই থাকবে। দুই একজন ব্যতিক্রম হলে সেটা ভোটারদের কাছে মুখ্য নয়। তৃনমুলের নেতাকর্মীরা হয়ত গুরুত্ব দিবে। কিন্তু সাধারণ ভোটারদের এসব নিয়ে মাথাব্যথা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (তৈমূর) তো গডফাদারের কোলে গিয়ে বসে আছেন। তিনি গডফাদারের বাইরের কেউ নয়। উনি যদি তাঁদের (ওসমান) পৃষ্ঠপোষকতায় না দাঁড়াতেন তাহলে বন্দরের চেয়ারম্যানরা তাঁর পাশে আসতো না। তাঁর কর্মকাণ্ডে ফুটে উঠেছে তিনি শামীম ওসমানের ক্যান্ডিডেট। আমি তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করিনি। তাঁকে সম্মান করেই নির্বাচন চালিয়ে যাবো।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে