নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বপ্না আক্তার নামে এক নারীকে ১০০০ পিচ ইয়াবা দিয়ে মিথ্যা মামলা করায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক শেখ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করা হয়েছে।
আজ সোমবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রসিকেশন কার্যালয়ের উত্তরের প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত ১৪ অক্টোবর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আহসানুর রহমান রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় এই মামলা দায়ের করেন।’
এর আগে গত ৮ অক্টোবর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশারফ হোসেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দেন। মামলাটি সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিদর্শক রোকেয়া আক্তার, সহকারী উপপরিদর্শক মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান ও রুবেল হোসেন, সিপাহী শরিফুল ইসলামসহ তিনজন পুলিশ ফোর্সের সমন্বয়ে গঠিত রেইডিং টিমের সহযোগিতায় সন্ধ্যা সাতটার দিকে স্বপ্না আক্তারের খিলক্ষেতের বাসায় তল্লাশি চালায়। মামলার বাদী সাজ্জাদ হোসেন উপপরিদর্শক রোকেয়া আক্তারের সহায়তায় আসামির দেহ ও শয়ন কক্ষ তল্লাশি করে ৫টি স্লিপারযুক্ত পলিপ্যাকেটে রক্ষিত অ্যামফিটামিন যুক্ত মোট ১০০০ পিচ ইয়াবা উদ্ধার করেন। ঘটনাস্থলে জব্দ তালিকা প্রস্তুত করেন ও সাক্ষীদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেন।
এই অভিযোগে উপপরিদর্শক সাজ্জাদ হোসেন খিলক্ষেত থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে স্বপ্না আক্তারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক আহসানুর রহমান।
তিনি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন এবং তদন্ত প্রতিবেদনে বলেন, সাক্ষীদের জবানবন্দি নেওয়ার পর তদন্ত কর্মকর্তা নিশ্চিত হয়েছেন যে স্বপ্না আক্তারের কাছ থেকে কোনো ইয়াবা উদ্ধার হয়নি। সাক্ষীরা জবানবন্দিতে ঘটনার কিছুই জানেন না বলে লিখিত ভাবে জানান।
তাই তদন্ত কর্মকর্তা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক আহসানুর রহমান স্বপ্না আক্তারকে অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন।
তদন্ত কর্মকর্তার এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে আদালত আদেশে উল্লেখ করেন, সার্বিক দিক বিবেচনায় আদালতের পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়, স্বপ্না আক্তার ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত নন।
এ সব কারণ দেখিয়ে স্বপ্না আক্তারকে আদালত মামলা থেকে অব্যাহতি দেন এবং মামলার বাদী মাদক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করার নির্দেশ দেন।
স্বপ্না আক্তার নামে এক নারীকে ১০০০ পিচ ইয়াবা দিয়ে মিথ্যা মামলা করায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক শেখ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করা হয়েছে।
আজ সোমবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রসিকেশন কার্যালয়ের উত্তরের প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত ১৪ অক্টোবর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আহসানুর রহমান রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় এই মামলা দায়ের করেন।’
এর আগে গত ৮ অক্টোবর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশারফ হোসেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দেন। মামলাটি সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিদর্শক রোকেয়া আক্তার, সহকারী উপপরিদর্শক মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান ও রুবেল হোসেন, সিপাহী শরিফুল ইসলামসহ তিনজন পুলিশ ফোর্সের সমন্বয়ে গঠিত রেইডিং টিমের সহযোগিতায় সন্ধ্যা সাতটার দিকে স্বপ্না আক্তারের খিলক্ষেতের বাসায় তল্লাশি চালায়। মামলার বাদী সাজ্জাদ হোসেন উপপরিদর্শক রোকেয়া আক্তারের সহায়তায় আসামির দেহ ও শয়ন কক্ষ তল্লাশি করে ৫টি স্লিপারযুক্ত পলিপ্যাকেটে রক্ষিত অ্যামফিটামিন যুক্ত মোট ১০০০ পিচ ইয়াবা উদ্ধার করেন। ঘটনাস্থলে জব্দ তালিকা প্রস্তুত করেন ও সাক্ষীদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেন।
এই অভিযোগে উপপরিদর্শক সাজ্জাদ হোসেন খিলক্ষেত থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে স্বপ্না আক্তারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক আহসানুর রহমান।
তিনি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন এবং তদন্ত প্রতিবেদনে বলেন, সাক্ষীদের জবানবন্দি নেওয়ার পর তদন্ত কর্মকর্তা নিশ্চিত হয়েছেন যে স্বপ্না আক্তারের কাছ থেকে কোনো ইয়াবা উদ্ধার হয়নি। সাক্ষীরা জবানবন্দিতে ঘটনার কিছুই জানেন না বলে লিখিত ভাবে জানান।
তাই তদন্ত কর্মকর্তা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক আহসানুর রহমান স্বপ্না আক্তারকে অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন।
তদন্ত কর্মকর্তার এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে আদালত আদেশে উল্লেখ করেন, সার্বিক দিক বিবেচনায় আদালতের পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়, স্বপ্না আক্তার ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত নন।
এ সব কারণ দেখিয়ে স্বপ্না আক্তারকে আদালত মামলা থেকে অব্যাহতি দেন এবং মামলার বাদী মাদক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করার নির্দেশ দেন।
চট্টগ্রামে নিজ কার্যালয় থেকে গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার হওয়া র্যাব কর্মকর্তা পলাশ সাহা আত্মহত্যা করেছেন বলে মনে করেন তাঁর মেজ ভাই নন্দ লাল সাহা। তবে এই আত্মহত্যার কারণ পলাশের স্ত্রী বলে অভিযোগ করেন তিনি। তবে পলাশের স্ত্রী সুস্মিতা সাহার ফোন নম্বর বন্ধ পাওযায় তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
১৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামে নিজ কার্যালয়ে মাথায় গুলিবিদ্ধ র্যাব কর্মকর্তা পলাশ সাহার মরদেহের পাশে পাওয়া চিরকুটে একটি অংশে লেখা ছিল—‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য।’
২৩ মিনিট আগেঅনিয়মের অভিযোগে স্থগিত হওয়া গরু বিতরণ কার্যক্রম নতুন করে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল চত্বরে সাতটি ইউনয়নের ৭০ জন উপকারভোগীর মধ্যে গরু বিতরণ করা হয়।
৩০ মিনিট আগেপাবনায় আড়াই শ গ্রাহকের সাড়ে ৭ কোটি টাকা নিয়ে উধাও হওয়ার অভিযোগ উঠেছে একটি এনজিওর বিরুদ্ধে। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার এবং টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগীরা। বুধবার (৭ মে) দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবের সামনে আব্দুল হামিদ সড়কে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সঞ্চয় ও ডিপিএসের নামে
৩৬ মিনিট আগে