নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কথিত ‘বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর স্বঘোষিত সভাপতি মনির খান ওরফে দরজি মনিরের চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম আশেক ইমাম এই তারিখ ধার্য করেন।
সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় নতুন তারিখ ধার্য করেন আদালত।
গত ৯ আগস্ট দরজি মনিরকে কারাগারে পাঠানো হয়। ৪ আগস্ট রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানায় করা চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তাঁকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ৩ আগস্ট মনিরের বিরুদ্ধে রাজধানী কামরাঙ্গীরচর থানায় চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। কামরাঙ্গীরচর থানা এলাকার বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন এই মামলা করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকসহ অনেক মন্ত্রী-এমপির সঙ্গে নিজের ছবি সফটওয়্যারের মাধ্যমে এডিট করে বসাতেন মনির খান। ওই সব ছবি দেখিয়ে নিজেকে বড় নেতা সাজিয়ে নানাভাবে চাঁদাবাজি করতেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, একটি ছোট দরজির দোকানে চাকরি করতেন মনির। হঠাৎ করে তিনি নিজেকে রাজনৈতিক নেতা হিসেবে পরিচয় দিতে শুরু করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আইডির মাধ্যমে সখ্য গড়ে একেক সময় একেক রাজনৈতিক পদবি, বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের এমডি হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতেন। মনির এবং তাঁর সহযোগীরা ঢাকা মহানগরীতে এবং বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় কমিটি দেওয়ার নাম করে অনেকের কাছ থেকে টাকা নেন। তিনি তাঁর ভুঁইফোড় সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে রাজনৈতিক নেতাদের নাম করে টাকা আদায়, বিভিন্ন চাকরি দেওয়া এবং পদায়নের জন্য অনেক লোকজনের কাছ থেকে টাকা নিতেন।
ইসমাইল এজাহারে আরও বলেন, গত ৩০ জুলাই বেলা আড়াইটার দিকে কামরাঙ্গীরচর থানার মাদবর বাজার ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে দরজি মনির তাঁর সংগঠনের পদ প্রদান ও বড় বড় নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক করিয়ে দেওয়ার নাম করে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। তিনি ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে ছবি এডিট করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে নিজের ছবি বসিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ছবি প্রচার করে সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে আসছেন। এভাবে নিজেকে বড় মাপের নেতা হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করতেন। এজাহারে আরও বলা হয়, মনির ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে প্রচার করতেন।
উল্লেখ্য, গত ১ আগস্ট মনির খানকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করে। কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা হওয়ার পর তাঁকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
কথিত ‘বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর স্বঘোষিত সভাপতি মনির খান ওরফে দরজি মনিরের চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম আশেক ইমাম এই তারিখ ধার্য করেন।
সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় নতুন তারিখ ধার্য করেন আদালত।
গত ৯ আগস্ট দরজি মনিরকে কারাগারে পাঠানো হয়। ৪ আগস্ট রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানায় করা চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তাঁকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ৩ আগস্ট মনিরের বিরুদ্ধে রাজধানী কামরাঙ্গীরচর থানায় চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। কামরাঙ্গীরচর থানা এলাকার বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন এই মামলা করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকসহ অনেক মন্ত্রী-এমপির সঙ্গে নিজের ছবি সফটওয়্যারের মাধ্যমে এডিট করে বসাতেন মনির খান। ওই সব ছবি দেখিয়ে নিজেকে বড় নেতা সাজিয়ে নানাভাবে চাঁদাবাজি করতেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, একটি ছোট দরজির দোকানে চাকরি করতেন মনির। হঠাৎ করে তিনি নিজেকে রাজনৈতিক নেতা হিসেবে পরিচয় দিতে শুরু করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আইডির মাধ্যমে সখ্য গড়ে একেক সময় একেক রাজনৈতিক পদবি, বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের এমডি হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতেন। মনির এবং তাঁর সহযোগীরা ঢাকা মহানগরীতে এবং বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় কমিটি দেওয়ার নাম করে অনেকের কাছ থেকে টাকা নেন। তিনি তাঁর ভুঁইফোড় সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে রাজনৈতিক নেতাদের নাম করে টাকা আদায়, বিভিন্ন চাকরি দেওয়া এবং পদায়নের জন্য অনেক লোকজনের কাছ থেকে টাকা নিতেন।
ইসমাইল এজাহারে আরও বলেন, গত ৩০ জুলাই বেলা আড়াইটার দিকে কামরাঙ্গীরচর থানার মাদবর বাজার ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে দরজি মনির তাঁর সংগঠনের পদ প্রদান ও বড় বড় নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক করিয়ে দেওয়ার নাম করে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। তিনি ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে ছবি এডিট করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে নিজের ছবি বসিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ছবি প্রচার করে সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে আসছেন। এভাবে নিজেকে বড় মাপের নেতা হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করতেন। এজাহারে আরও বলা হয়, মনির ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে প্রচার করতেন।
উল্লেখ্য, গত ১ আগস্ট মনির খানকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করে। কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা হওয়ার পর তাঁকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা বিএনপির সদস্য লুৎফর রহমান খোকাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দলীয় প্যাডে এক বিবৃতিতে এই বহিষ্কারাদেশ দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
২ মিনিট আগেরাউজানে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকারসহ উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলা টানা ২৪ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন। এতে জনদুর্ভোগ চরমে উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করতে পারেনি নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো)।
১৭ মিনিট আগেবরিশালের বাকেরগঞ্জে হাসান গাজী (১৮) নামে মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার দায় নিয়ে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন মা-বাবা। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পৌর এলাকার ৬ নম্বর ওয়ার্ড সাহেবগঞ্জ এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগে