রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ ঘাট থানাসহ গোয়ালন্দ বাজার এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া চারটি হনুমান। সারা দিন এ-গাছ থেকে ও-গাছ, বাড়ির ছাদসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায় তারা। এক নজর দেখার জন্য বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন।
এরই মধ্যে এলাকার মানুষের সঙ্গে বেশ সখ্য গড়ে তুলেছে হনুমানগুলো। কেউ হনুমানের কাছে যাওয়ার জন্য কলাসহ বিভিন্ন খাবার দিচ্ছে। রাতে হনুমানগুলো অবস্থান করে গাছের উঁচু ডালে অথবা কোনো বাড়ির ছাদে।
স্থানীয় বাসিন্দা বাবুল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরেই চারটি হনুমান বিভিন্ন গাছে ও বাড়ির ছাদে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মানুষ দেখতে আসছে। তাদের খাবারও দিচ্ছে। এখন পর্যন্ত কারও ক্ষতি করেনি হনুমানগুলো। তবে যাদের বাড়ির ছাদে অবস্থান করে তারা কিছুটা আতঙ্কের মধ্যে আছে।
আরেক স্থানীয় বাসিন্দা শেখ আবু জাফর বলেন, হনুমানগুলোকে কেউ বিরক্ত না করলে তারা আক্রমণাত্মক আচরণ করে না। তবে আগে একাধিক হনুমান এ এলাকায় এসে কয়েক দিন পর বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তাই এই হনুমানগুলো উদ্ধার করে তাদের প্রকৃত আবাসস্থলে ফিরিয়ে নেওয়া উচিত।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা যশোরের কেশবপুর থেকে এসব হনুমান গোয়ালন্দে এসেছে। কেশবপুর থেকে ঢাকা যাওয়া পণ্যবাহী কোনো ট্রাকে হয়তো চেপে বসেছিল হনুমানগুলো। পথে গোয়ালন্দে নেমে পড়ে।
গোয়ালন্দের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, দলছুট হনুমানগুলো এ এলাকার মেহমানের মতো। এদের যাতে কেউ বিরক্ত না করে সে ব্যাপারে দৃষ্টি রাখা হয়েছে। তা ছাড়া হনুমানগুলো বেশির ভাগ সময় গোয়ালন্দ ঘাট থানায় নিরাপদে অবস্থান করে। স্থানীয় অনেকেই এদের খাবার দিচ্ছে। খাবার সংকট হলে প্রশাসনের পক্ষ থেকেও খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।
রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ ঘাট থানাসহ গোয়ালন্দ বাজার এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া চারটি হনুমান। সারা দিন এ-গাছ থেকে ও-গাছ, বাড়ির ছাদসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায় তারা। এক নজর দেখার জন্য বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন।
এরই মধ্যে এলাকার মানুষের সঙ্গে বেশ সখ্য গড়ে তুলেছে হনুমানগুলো। কেউ হনুমানের কাছে যাওয়ার জন্য কলাসহ বিভিন্ন খাবার দিচ্ছে। রাতে হনুমানগুলো অবস্থান করে গাছের উঁচু ডালে অথবা কোনো বাড়ির ছাদে।
স্থানীয় বাসিন্দা বাবুল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরেই চারটি হনুমান বিভিন্ন গাছে ও বাড়ির ছাদে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মানুষ দেখতে আসছে। তাদের খাবারও দিচ্ছে। এখন পর্যন্ত কারও ক্ষতি করেনি হনুমানগুলো। তবে যাদের বাড়ির ছাদে অবস্থান করে তারা কিছুটা আতঙ্কের মধ্যে আছে।
আরেক স্থানীয় বাসিন্দা শেখ আবু জাফর বলেন, হনুমানগুলোকে কেউ বিরক্ত না করলে তারা আক্রমণাত্মক আচরণ করে না। তবে আগে একাধিক হনুমান এ এলাকায় এসে কয়েক দিন পর বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তাই এই হনুমানগুলো উদ্ধার করে তাদের প্রকৃত আবাসস্থলে ফিরিয়ে নেওয়া উচিত।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা যশোরের কেশবপুর থেকে এসব হনুমান গোয়ালন্দে এসেছে। কেশবপুর থেকে ঢাকা যাওয়া পণ্যবাহী কোনো ট্রাকে হয়তো চেপে বসেছিল হনুমানগুলো। পথে গোয়ালন্দে নেমে পড়ে।
গোয়ালন্দের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, দলছুট হনুমানগুলো এ এলাকার মেহমানের মতো। এদের যাতে কেউ বিরক্ত না করে সে ব্যাপারে দৃষ্টি রাখা হয়েছে। তা ছাড়া হনুমানগুলো বেশির ভাগ সময় গোয়ালন্দ ঘাট থানায় নিরাপদে অবস্থান করে। স্থানীয় অনেকেই এদের খাবার দিচ্ছে। খাবার সংকট হলে প্রশাসনের পক্ষ থেকেও খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৪ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে