সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে সংরক্ষিত শালবনের ১৩ একর জমি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ মঙ্গলবার পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সানবান্ধা এলাকায় এসব জমি উদ্ধার করা হয়। এ সময় জমিগুলোতে প্রায় ১১ হাজার ফলদ, বনজ ও শাল-গজারির সহযোগী গাছের চারা রোপণ করা হয়।
তবে ওই এলাকায় বসবাসকারী বাসিন্দাদের দাবি, বন বিভাগের উদ্ধার করা অধিকাংশ জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। সেখানে কলাবাগান রয়েছে। বন বিভাগ প্রশাসনের লোকজন নিয়ে এসে প্রভাব খাটিয়ে কলাগাছের ফাঁকে ফাঁকে চারা রোপণ করে গেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৩১ মে বন বিভাগের লোকজন সানবান্দায় বিল্লাল হোসেনের দুই একর কলাবাগান কেটে সেখানে গাছের চারা রোপণ করেন। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ২ জুন বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে মানববন্ধন হয়। এতে উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান সাজুসহ স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা বক্তব্য দেন।
এবার উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় বন বিভাগ ওই এলাকার ১৩ একর জমি উদ্ধার করল। ওই জমিতেও কলাগাছ রয়েছে। তবে গাছগুলো না কেটে ফাঁকে ফাঁকে ফলদ, বনজ গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে।
চারা রোপণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনী। এ সময় টাঙ্গাইল বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মো. আবু সালেহ, সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম ভূঞাসহ বাসাইল সেনাক্যাম্পের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মাহমুদ আলী বলেন, ‘জমিগুলো আমাদের ব্যক্তিমালিকানাধীন। কাগজপত্রও আছে। ২০০৫ সাল পর্যন্ত খাজনা (ভূমি উন্নয়ন কর) দেওয়া হয়েছে। কোনো প্রকার নোটিশ না দিয়ে আজ হঠাৎ প্রশাসনের লোকজন নিয়ে এসে চারা রোপণ করল। কী করব কিছুই বুঝতেছি না।’
জানতে চাইলে বন বিভাগের বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা এমরান আলী বলেন, ‘ওই জমি সংরক্ষিত বনভূমির আওতাধীন। জমিতে আগে গজারি বন ছিল। স্থানীয়রা ধীরে ধীরে দখলে নিয়ে এতে কলাবাগান করেছে। পরে এ রকম আরও জমি পর্যায়ক্রমে উদ্ধার করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনী বলেন, ‘এখানে যাঁরা ভুক্তভোগী রয়েছেন, তাঁদের দাবিগুলো আমরা শুনেছি। তাঁদের কলাবাগানগুলোর ক্ষতি না করেই চারা রোপণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে তাঁদের পুনর্বাসনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে সংরক্ষিত শালবনের ১৩ একর জমি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ মঙ্গলবার পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সানবান্ধা এলাকায় এসব জমি উদ্ধার করা হয়। এ সময় জমিগুলোতে প্রায় ১১ হাজার ফলদ, বনজ ও শাল-গজারির সহযোগী গাছের চারা রোপণ করা হয়।
তবে ওই এলাকায় বসবাসকারী বাসিন্দাদের দাবি, বন বিভাগের উদ্ধার করা অধিকাংশ জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। সেখানে কলাবাগান রয়েছে। বন বিভাগ প্রশাসনের লোকজন নিয়ে এসে প্রভাব খাটিয়ে কলাগাছের ফাঁকে ফাঁকে চারা রোপণ করে গেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৩১ মে বন বিভাগের লোকজন সানবান্দায় বিল্লাল হোসেনের দুই একর কলাবাগান কেটে সেখানে গাছের চারা রোপণ করেন। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ২ জুন বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে মানববন্ধন হয়। এতে উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান সাজুসহ স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা বক্তব্য দেন।
এবার উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় বন বিভাগ ওই এলাকার ১৩ একর জমি উদ্ধার করল। ওই জমিতেও কলাগাছ রয়েছে। তবে গাছগুলো না কেটে ফাঁকে ফাঁকে ফলদ, বনজ গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে।
চারা রোপণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনী। এ সময় টাঙ্গাইল বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মো. আবু সালেহ, সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম ভূঞাসহ বাসাইল সেনাক্যাম্পের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মাহমুদ আলী বলেন, ‘জমিগুলো আমাদের ব্যক্তিমালিকানাধীন। কাগজপত্রও আছে। ২০০৫ সাল পর্যন্ত খাজনা (ভূমি উন্নয়ন কর) দেওয়া হয়েছে। কোনো প্রকার নোটিশ না দিয়ে আজ হঠাৎ প্রশাসনের লোকজন নিয়ে এসে চারা রোপণ করল। কী করব কিছুই বুঝতেছি না।’
জানতে চাইলে বন বিভাগের বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা এমরান আলী বলেন, ‘ওই জমি সংরক্ষিত বনভূমির আওতাধীন। জমিতে আগে গজারি বন ছিল। স্থানীয়রা ধীরে ধীরে দখলে নিয়ে এতে কলাবাগান করেছে। পরে এ রকম আরও জমি পর্যায়ক্রমে উদ্ধার করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনী বলেন, ‘এখানে যাঁরা ভুক্তভোগী রয়েছেন, তাঁদের দাবিগুলো আমরা শুনেছি। তাঁদের কলাবাগানগুলোর ক্ষতি না করেই চারা রোপণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে তাঁদের পুনর্বাসনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
২ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
২ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগে