হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মা নদীর পাড় ভাঙনে ৩০-৪০ মিনিটের মধ্যে ১২টি বাড়ি, ধান-ভুট্টাসহ চারটি ঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে বিলীনের পথে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ইতিমধ্যে ওই বিদ্যালয়টির একটি পিলার নদীতে চলে গেছে।
গতকাল সোমবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার ধূলশুড়া ইউনিয়নের আবিধারা ও ইসলামপুর এলাকায় এ নদীভাঙনের ঘটনা ঘটেছে। ওই এলাকার ৪৬ নম্বর চর মকুন্দিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি এখন ঝুঁকির মুখে। বিদ্যালয়টি বিলীন হয়ে গেলে শিক্ষা অনিশ্চয়তায় পড়ে যাবে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী।
আবিধারা এলাকার বাসিন্দা হারুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবিধারা ও ইসলামপুর গ্রামের লিটনের ঘর, বাদলের তিনটা ঘর, রফিজ, কালামের বাড়ি, সেকেন্দারের দোকান, শাহিনের বাড়ি, আফজাল বিশ্বাস, সিদ্দিক মেম্বারের বাড়িসহ ১২টি বাড়িঘর ভেঙে গেছে।’
ইসলামপুর গ্রামের গৃহবধূ ময়না বেগম বলেন, ‘সরিষা, ৫০ মণ ধান, তিল ও ভুট্টাসহ আমার ঘর পদ্মায় নিয়ে গেছে। ৩০-৪০ মিনিটে আমার সব শ্যাষ। আমরা পথের ফকির হইয়া গেছি।’
মোহনপুর এলাকার গৃহবধূ সালমা আক্তার বলেন, ‘রাইতে ভূমিকম্পের মতো সব শ্যাষ হইয়া গেছে। চোখের পলকে সব ভাইঙ্গ্যা গেছে।’
মোহনপুর এলাকার সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থায়ী বেড়ি বাঁধ দরকার। নাইলে সব শ্যাষ হইব।’
এ বিষয়ে ধূলশুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে ভূমিকম্প হচ্ছে। ৩০-৪০ মিনিটে ১২টা বাড়ি শেষ। স্কুলটা যেকোনো সময় শেষ হয়ে যাবে। গতকাল চোখের সামনে বাড়িগুলো শেষ হতে দেখছি। সারা রাত পদ্মার পাড়েই ছিলাম।’
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাঈন উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ এলাকায় পানি উন্নয়ন বিভাগ থেকে আপৎকালীন ১২০০ মিটার কাজ চলছে। হঠাৎ করেই গতরাতে কয়েকটি বাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। আমি সকাল থেকে স্পটে আছি। জিও ব্যাগের পাশাপাশি জিও টিউব ও ডাম্পিং শুরু করেছি। আশা করি ভাঙন রোধ হবে।’
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মা নদীর পাড় ভাঙনে ৩০-৪০ মিনিটের মধ্যে ১২টি বাড়ি, ধান-ভুট্টাসহ চারটি ঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে বিলীনের পথে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ইতিমধ্যে ওই বিদ্যালয়টির একটি পিলার নদীতে চলে গেছে।
গতকাল সোমবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার ধূলশুড়া ইউনিয়নের আবিধারা ও ইসলামপুর এলাকায় এ নদীভাঙনের ঘটনা ঘটেছে। ওই এলাকার ৪৬ নম্বর চর মকুন্দিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি এখন ঝুঁকির মুখে। বিদ্যালয়টি বিলীন হয়ে গেলে শিক্ষা অনিশ্চয়তায় পড়ে যাবে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী।
আবিধারা এলাকার বাসিন্দা হারুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবিধারা ও ইসলামপুর গ্রামের লিটনের ঘর, বাদলের তিনটা ঘর, রফিজ, কালামের বাড়ি, সেকেন্দারের দোকান, শাহিনের বাড়ি, আফজাল বিশ্বাস, সিদ্দিক মেম্বারের বাড়িসহ ১২টি বাড়িঘর ভেঙে গেছে।’
ইসলামপুর গ্রামের গৃহবধূ ময়না বেগম বলেন, ‘সরিষা, ৫০ মণ ধান, তিল ও ভুট্টাসহ আমার ঘর পদ্মায় নিয়ে গেছে। ৩০-৪০ মিনিটে আমার সব শ্যাষ। আমরা পথের ফকির হইয়া গেছি।’
মোহনপুর এলাকার গৃহবধূ সালমা আক্তার বলেন, ‘রাইতে ভূমিকম্পের মতো সব শ্যাষ হইয়া গেছে। চোখের পলকে সব ভাইঙ্গ্যা গেছে।’
মোহনপুর এলাকার সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থায়ী বেড়ি বাঁধ দরকার। নাইলে সব শ্যাষ হইব।’
এ বিষয়ে ধূলশুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে ভূমিকম্প হচ্ছে। ৩০-৪০ মিনিটে ১২টা বাড়ি শেষ। স্কুলটা যেকোনো সময় শেষ হয়ে যাবে। গতকাল চোখের সামনে বাড়িগুলো শেষ হতে দেখছি। সারা রাত পদ্মার পাড়েই ছিলাম।’
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাঈন উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ এলাকায় পানি উন্নয়ন বিভাগ থেকে আপৎকালীন ১২০০ মিটার কাজ চলছে। হঠাৎ করেই গতরাতে কয়েকটি বাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। আমি সকাল থেকে স্পটে আছি। জিও ব্যাগের পাশাপাশি জিও টিউব ও ডাম্পিং শুরু করেছি। আশা করি ভাঙন রোধ হবে।’
বরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৫ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলীতে গড়ে উঠছে অন্যতম বৃহৎ বিসিক শিল্পপার্ক। উত্তরবঙ্গকে দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চলে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন ছিল এ প্রকল্প ঘিরে। তবে ৭১৯ কোটি টাকার এ প্রকল্পের কাজ শেষ না করেই উদ্যোক্তাদের কাছে প্লট হস্তান্তর করায় ক্ষোভে ফুঁসছেন শিল্পোদ্যোক্তারা।
৫ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়ী এলাকায় একটি কারখানার ফটকে দায়িত্ব পালন করেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ফোরকান মোল্লা। ছয় দিন আগে পাশের রাস্তায় রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পরদিন তাঁর চোখে জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও বমিভাব দেখা দেয়। চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে