নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে সরকার। তবে সামনে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা।
আজ মঙ্গলবার বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত ‘বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ৫০ বছর পূর্তি: অর্জন ও বাধা’ শীর্ষক মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ যৌথভাবে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ এর সভাপতি শামীম জাহাঙ্গীর।
অনুষ্ঠানে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছি যেমন—সোলার, রিনিউবেল এনার্জি ও তেল থেকে। শতভাগ মানুষকে আমরা বিদ্যুতের আওতায় এনেছি। বিদ্যুৎ খাতে শত শত হাজার কোটি টাকার প্রকল্প (বিনিয়োগ) আসছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডসহ বিদ্যুৎ বিভাগের এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কত সাশ্রয়ী দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়।’
নির্মাণাধীন মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদি কিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে আসার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ পাব, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসবে। জাপানের সহায়তায় নির্মিত মহেশখালি ও বাঁশখালীতে নির্মিত এস আলমের বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো গ্রিডে যুক্ত হলে অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। অন্তত স্বল্প মেয়াদি যে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো আমরা করেছিলাম তার থেকে অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।’
এ ছাড়া রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল ক্রয়ের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘রিফাইনারিগুলোর মধ্যপ্রাচ্যের অপরিশোধিত তেল করে থাকে। রাশিয়ার তেল আমাদের রিফাইনারিতে পরিশোধন যোগ্য নয়। এই জন্য আমরা রাশিয়ার তেল বিক্রির প্রস্তাবে না করে দিয়েছি।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে সরকার। তবে সামনে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা।
আজ মঙ্গলবার বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত ‘বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ৫০ বছর পূর্তি: অর্জন ও বাধা’ শীর্ষক মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ যৌথভাবে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ এর সভাপতি শামীম জাহাঙ্গীর।
অনুষ্ঠানে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছি যেমন—সোলার, রিনিউবেল এনার্জি ও তেল থেকে। শতভাগ মানুষকে আমরা বিদ্যুতের আওতায় এনেছি। বিদ্যুৎ খাতে শত শত হাজার কোটি টাকার প্রকল্প (বিনিয়োগ) আসছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডসহ বিদ্যুৎ বিভাগের এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কত সাশ্রয়ী দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়।’
নির্মাণাধীন মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদি কিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে আসার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ পাব, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসবে। জাপানের সহায়তায় নির্মিত মহেশখালি ও বাঁশখালীতে নির্মিত এস আলমের বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো গ্রিডে যুক্ত হলে অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। অন্তত স্বল্প মেয়াদি যে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো আমরা করেছিলাম তার থেকে অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।’
এ ছাড়া রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল ক্রয়ের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘রিফাইনারিগুলোর মধ্যপ্রাচ্যের অপরিশোধিত তেল করে থাকে। রাশিয়ার তেল আমাদের রিফাইনারিতে পরিশোধন যোগ্য নয়। এই জন্য আমরা রাশিয়ার তেল বিক্রির প্রস্তাবে না করে দিয়েছি।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৬ ঘণ্টা আগে