জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল করেছেb বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া মঞ্চ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। এরপর সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীদের স্লোগানের মধ্যে ছিল—‘ক্যাম্পাসে খুন কেন? প্রশাসন জবাব চাই’; ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা, মানি না মানবো না’; ‘খুনিদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করো, করতে হবে’ ইত্যাদি। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম ইমনের সঞ্চালনায় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার অন্যতম সমন্বয়ক তৌহিদ সিয়াম বলেন, ‘এ ঘটনায় ভিডিও, ছবি ও সিসিটিভি ফুটেজসহ যত প্রমাণ আছে, সবকিছুকে আমলে নিয়ে প্রকৃত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বাদী হয়ে মামলা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে প্রক্টরের উপস্থিতিতে একজনকে কীভাবে প্রহার করা হয়, সেই দায় প্রক্টরিয়াল বডি কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।’
এই সমন্বয়ক বলেন, ‘আমরা বলতে চাই, এতদিন ধরে আমরা ক্যাম্পাসে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধের যে দাবি জানিয়ে আসছি, সেটা অতি দ্রুত কার্যকর করতে হবে এবং অবিলম্বে জাকসু নির্বাচন দিতে হবে।’
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আরিফ সোহেল বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী শাসনামলে যে কাউকে বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে তার প্রাণ হরণ করা যেত, আয়নাঘরে পাঠানো হতো। যদি কোনোভাবে কারও এই ট্যাগ লেগে যেত, তাহলে মানুষ হিসেবে তার আর কোনো মূল্য থাকত না। গতকাল যারা শামীম মোল্লাকে হত্যা করল, তারা ফ্যাসিস্ট হাসিনার পরিবর্তন চাইলেও তার ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন চায় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকালের ঘটনার বিভিন্ন ভিডিওতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আহসান লাবিবকে দেখা গেছে। আমাদের মধ্যে কেউ যদি গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ভঙ্গ করে, তাহলে আমরা অবশ্যই তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করব এবং এ জন্য প্রশাসন কিংবা রাষ্ট্রকে আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল করেছেb বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া মঞ্চ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। এরপর সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীদের স্লোগানের মধ্যে ছিল—‘ক্যাম্পাসে খুন কেন? প্রশাসন জবাব চাই’; ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা, মানি না মানবো না’; ‘খুনিদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করো, করতে হবে’ ইত্যাদি। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম ইমনের সঞ্চালনায় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার অন্যতম সমন্বয়ক তৌহিদ সিয়াম বলেন, ‘এ ঘটনায় ভিডিও, ছবি ও সিসিটিভি ফুটেজসহ যত প্রমাণ আছে, সবকিছুকে আমলে নিয়ে প্রকৃত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বাদী হয়ে মামলা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে প্রক্টরের উপস্থিতিতে একজনকে কীভাবে প্রহার করা হয়, সেই দায় প্রক্টরিয়াল বডি কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।’
এই সমন্বয়ক বলেন, ‘আমরা বলতে চাই, এতদিন ধরে আমরা ক্যাম্পাসে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধের যে দাবি জানিয়ে আসছি, সেটা অতি দ্রুত কার্যকর করতে হবে এবং অবিলম্বে জাকসু নির্বাচন দিতে হবে।’
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আরিফ সোহেল বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী শাসনামলে যে কাউকে বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে তার প্রাণ হরণ করা যেত, আয়নাঘরে পাঠানো হতো। যদি কোনোভাবে কারও এই ট্যাগ লেগে যেত, তাহলে মানুষ হিসেবে তার আর কোনো মূল্য থাকত না। গতকাল যারা শামীম মোল্লাকে হত্যা করল, তারা ফ্যাসিস্ট হাসিনার পরিবর্তন চাইলেও তার ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন চায় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকালের ঘটনার বিভিন্ন ভিডিওতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আহসান লাবিবকে দেখা গেছে। আমাদের মধ্যে কেউ যদি গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ভঙ্গ করে, তাহলে আমরা অবশ্যই তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করব এবং এ জন্য প্রশাসন কিংবা রাষ্ট্রকে আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে