কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে কৃষক মানিক মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এই রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থ দণ্ড ও অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী।
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হচ্ছেন মো. শফিকুল ইসলাম (৩১), মো. লিখন (৩৪), মো. এমদাদুল হক (২৭), মো. মাজেদুল হক (২৫), মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম (২৭), মো. বাবুল মিয়া (৪৫) ও মো. রইছ উদ্দিন (৪৮)। রায় ঘোষণার সময় তাঁদের মধ্যে শফিকুল ইসলাম পলাতক ছিলেন।
আসামিরা জেলার হোসেনপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চরআলগি গ্রামের বাসিন্দা। নিহত মো. মানিক মিয়া একই গ্রামের কলিমুদ্দিনের ছেলে।
মামলা থেকে জানা গেছে, আসামিদের সঙ্গে মানিক মিয়ার পরিবারের সদস্যদের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। দুপক্ষের মধ্যে বেশ কয়েকবার সালিস হলেও বিরোধ কমছিল না। এর জেরে ২০০৫ সালের ২ নভেম্বর হোসেনপুর উপজেলার হাজিপুর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে চরআলগি নারকভাতুয়া এলাকায় মানিক মিয়ার ওপর হামলা করেন আসামিরা। এ সময় তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন আসামিরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মানিক মিয়াকে গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
ওই ঘটনায় নিহতের বড় ভাই মো. আনিসুর রহমান বাদী হয়ে ২০০৫ সালের ৪ নভেম্বর সাতজনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে জেলা সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক ষষ্ঠিচরণ সরকার চার আসামির নাম বাদ দিয়ে ২০০৮ সালের ১৮ নভেম্বর তিনজনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে বাদীপক্ষের আবেদনে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ৭ জনের নামে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জ গঠন করা হয়। আদালত বিচার প্রক্রিয়া শেষে আজ রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী ও আসামিদের পক্ষে আইনজীবী জালাল উদ্দিন মামলাটি পরিচালনা করেন।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে কৃষক মানিক মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এই রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থ দণ্ড ও অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী।
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হচ্ছেন মো. শফিকুল ইসলাম (৩১), মো. লিখন (৩৪), মো. এমদাদুল হক (২৭), মো. মাজেদুল হক (২৫), মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম (২৭), মো. বাবুল মিয়া (৪৫) ও মো. রইছ উদ্দিন (৪৮)। রায় ঘোষণার সময় তাঁদের মধ্যে শফিকুল ইসলাম পলাতক ছিলেন।
আসামিরা জেলার হোসেনপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চরআলগি গ্রামের বাসিন্দা। নিহত মো. মানিক মিয়া একই গ্রামের কলিমুদ্দিনের ছেলে।
মামলা থেকে জানা গেছে, আসামিদের সঙ্গে মানিক মিয়ার পরিবারের সদস্যদের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। দুপক্ষের মধ্যে বেশ কয়েকবার সালিস হলেও বিরোধ কমছিল না। এর জেরে ২০০৫ সালের ২ নভেম্বর হোসেনপুর উপজেলার হাজিপুর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে চরআলগি নারকভাতুয়া এলাকায় মানিক মিয়ার ওপর হামলা করেন আসামিরা। এ সময় তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন আসামিরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মানিক মিয়াকে গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
ওই ঘটনায় নিহতের বড় ভাই মো. আনিসুর রহমান বাদী হয়ে ২০০৫ সালের ৪ নভেম্বর সাতজনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে জেলা সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক ষষ্ঠিচরণ সরকার চার আসামির নাম বাদ দিয়ে ২০০৮ সালের ১৮ নভেম্বর তিনজনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে বাদীপক্ষের আবেদনে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ৭ জনের নামে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জ গঠন করা হয়। আদালত বিচার প্রক্রিয়া শেষে আজ রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী ও আসামিদের পক্ষে আইনজীবী জালাল উদ্দিন মামলাটি পরিচালনা করেন।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪১ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
৩ ঘণ্টা আগে