নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সন্ধ্যা হতেই ছায়ানট প্রাঙ্গণে কী এক আশ্চর্য শূন্যতা। ভর করেছে নিস্তব্ধতা। লোকারণ্য ছায়ানটে যেন ঠিক প্রাণ নেই। সেই নিস্তব্ধতা ভেঙে হঠাৎ বেজে উঠল, ‘তোমায় নতুন করে পাব ব’লে হারাই ক্ষণে-ক্ষণ ও মোর ভালোবাসার ধন।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ছায়ানট মিলনায়তনে বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের অন্যতম পুরোধা, বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনের প্রয়াণের মাসপূর্তিতে তাঁর স্মরণে ছায়ানট আয়োজন করেছে ‘তোমায় নতুন করে পাব ব’লে’। নালন্দা উচ্চবিদ্যালয়, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারী অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে।
ছায়ানটের ট্রাস্টি ও নির্বাহী সভাপতি ডা. সারওয়ার আলী সন্জীদা খাতুনের বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্মকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, এ দেশের মৃত সংস্কৃতিকে এক নতুন সঞ্জীবনী সুধা দিয়ে গেছেন সন্জীদা খাতুন। তিনি দেশের ক্রান্তিলগ্নে ধ্বংসস্তূপ থেকে সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছিলেন।
ছায়ানটের উপদেষ্টা মফিদুল হক বলেন, ‘তিনি (সন্জীদা খাতুন) কী দারুণভাবে কঠোর পরিশ্রম করে আমাদের সংস্কৃতির জন্য কাজ করে গেছেন। আমাদের বুদ্ধি ও মুক্তচিন্তার বিকাশে কাজ করে গেছেন।
ডা. সারওয়ার আলী বলেন, বিভিন্ন প্রতিকূলতা ও বাধাবিপত্তির পথ পেরিয়ে ১৯৬১ সালে রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনে ভূমিকা রেখেছেন। এর ২০ বছর পরই ১৯৮১ সালে সারা দেশে রবীন্দ্র পরিষদ গঠন করেন। এসব বলা যত সহজ, কাজগুলো তত সহজ নয়। তিনি চিন্তা ও মননে সংস্কৃতিকে ধারণ করতেন।’
এদিন সন্ধ্যায় জয়ন্ত রায়ের সঞ্চালনায় সন্জীদা খাতুনের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন দেশের বিভিন্ন গুণীজন। সন্জীদা খাতুনের প্রবন্ধ পাঠ করেন আবৃত্তিশিল্পী ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, সুমনা বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে আলোচনা শেষে সন্জীদা খাতুনের গান আর্কাইভ থেকে দেখানো হয়। পরে অনুষ্ঠানস্থলে সংগীত পরিবেশন করেন খায়রুল আনাম শাকিল, ইফফাত আরা দেওয়ান, শারমিন সাথী ইসলাম ময়না, প্রমীলা ভট্টাচার্য্য, এ টি এম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
সন্ধ্যা হতেই ছায়ানট প্রাঙ্গণে কী এক আশ্চর্য শূন্যতা। ভর করেছে নিস্তব্ধতা। লোকারণ্য ছায়ানটে যেন ঠিক প্রাণ নেই। সেই নিস্তব্ধতা ভেঙে হঠাৎ বেজে উঠল, ‘তোমায় নতুন করে পাব ব’লে হারাই ক্ষণে-ক্ষণ ও মোর ভালোবাসার ধন।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ছায়ানট মিলনায়তনে বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের অন্যতম পুরোধা, বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনের প্রয়াণের মাসপূর্তিতে তাঁর স্মরণে ছায়ানট আয়োজন করেছে ‘তোমায় নতুন করে পাব ব’লে’। নালন্দা উচ্চবিদ্যালয়, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারী অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে।
ছায়ানটের ট্রাস্টি ও নির্বাহী সভাপতি ডা. সারওয়ার আলী সন্জীদা খাতুনের বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্মকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, এ দেশের মৃত সংস্কৃতিকে এক নতুন সঞ্জীবনী সুধা দিয়ে গেছেন সন্জীদা খাতুন। তিনি দেশের ক্রান্তিলগ্নে ধ্বংসস্তূপ থেকে সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছিলেন।
ছায়ানটের উপদেষ্টা মফিদুল হক বলেন, ‘তিনি (সন্জীদা খাতুন) কী দারুণভাবে কঠোর পরিশ্রম করে আমাদের সংস্কৃতির জন্য কাজ করে গেছেন। আমাদের বুদ্ধি ও মুক্তচিন্তার বিকাশে কাজ করে গেছেন।
ডা. সারওয়ার আলী বলেন, বিভিন্ন প্রতিকূলতা ও বাধাবিপত্তির পথ পেরিয়ে ১৯৬১ সালে রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনে ভূমিকা রেখেছেন। এর ২০ বছর পরই ১৯৮১ সালে সারা দেশে রবীন্দ্র পরিষদ গঠন করেন। এসব বলা যত সহজ, কাজগুলো তত সহজ নয়। তিনি চিন্তা ও মননে সংস্কৃতিকে ধারণ করতেন।’
এদিন সন্ধ্যায় জয়ন্ত রায়ের সঞ্চালনায় সন্জীদা খাতুনের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন দেশের বিভিন্ন গুণীজন। সন্জীদা খাতুনের প্রবন্ধ পাঠ করেন আবৃত্তিশিল্পী ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, সুমনা বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে আলোচনা শেষে সন্জীদা খাতুনের গান আর্কাইভ থেকে দেখানো হয়। পরে অনুষ্ঠানস্থলে সংগীত পরিবেশন করেন খায়রুল আনাম শাকিল, ইফফাত আরা দেওয়ান, শারমিন সাথী ইসলাম ময়না, প্রমীলা ভট্টাচার্য্য, এ টি এম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ৯টি নদী ও ৫৪টি খাল। একসময় গ্রীষ্মকালে নদী-খালের পানি ব্যবহার করেই কৃষক ফসল ফলাতেন। আবার বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি জমা হতো এসব জলাধারে। এতে সারা বছর পানির চাহিদা মিটত। তবে বেশ কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে শুধু গড়াই, পদ্মা ও যমুনায় পানি মিলছে।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদার উজান খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে অবাধে শুরু হয়েছে তামাক চাষ। গত এক দশকে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে এই উপজেলায় তামাক চাষ ১ শতাংশে নামিয়ে আনা হলেও সম্প্রতি তা বেড়ে ২০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপাবনার চাটমোহরে ভুয়া বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে জিআর চাল লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের নামে চাল উত্তোলন করা হলেও জানেন না প্রতিষ্ঠানসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। ভুয়া কমিটি দাখিল করে চাল উত্তোলনের পর কালোবাজারে বিক্রি করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে