অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট মিলনায়তনে শুরু হলো শাস্ত্রীয় সংগীত আসর। দুই দিনব্যাপী এই উৎসবে অংশগ্রহণ করছেন ছায়ানটের শিক্ষার্থী ও অতিথি শিল্পীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জাতীয় সংগীত গেয়ে উদ্বোধন হলো এই আয়োজনের।
উদ্বোধনী আয়োজনে ছায়ানটের সহসভাপতি শিল্পী খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, ‘একক ও সম্মেলক মিলিয়ে আমরা দুই শ ছেলেমেয়ের গান শুনতে পাব। এটা একটা বড় ব্যাপার। ছায়ানটের চেষ্টা থাকবে এই অনুষ্ঠান প্রতিবছরই আরও ভালো করে যাওয়ার।’
আয়োজনটি পণ্ডিত নারায়ণ চন্দ্র বসাককে উৎসর্গ করা হয়েছে জানিয়ে খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, ‘শাস্ত্রীয় সংগীত শেখা অত্যন্ত জরুরি। জরুরি বলেই বাংলা গানের পাশাপাশি আমরা আরেকটি বিভাগ খুলেছি, যাতে আরও নিবিড়ভাবে আগ্রহী ছেলেমেয়েরা শাস্ত্রীয় গান শিখতে পারে। আমার বিশ্বাস, আজ থেকে ১৫-১৬ বছর পর এই ছেলেমেয়েরা ভালো শিল্পী হয়ে উঠবে।’
শুদ্ধসংগীত উৎসব ১৪৩১ শিরোনামের এই আয়োজনের প্রথম দিন আজ গান শুরু হয় ছায়ানটের বৃন্দ পরিবেশনা রাগ অষ্টকল্যাণ গাওয়ার মধ্যমে। এটি রচনা ও গ্রন্থনা করেছেন ড. রেজোয়ান আলী এবং পরিচালনায় আফরোজা রুপা। পরিবেশনে তবলায় ছিলেন পৌষরাম সরকার ও সুপার্শ্ব মজুমদার।
এরপর পুরিয়া ধানেশ্রী রাগে কণ্ঠসংগীত পরিবেশন করেন মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া। তাঁর সঙ্গে তবলায় সংগত করেন প্রশান্ত ভৌমিক, হারমোনিয়ামে টিংকু শীল এবং তানপুরায় ছিলেন অনিয়া পাল ও তানজিলুর রহমান সৌমিক। কুমার প্রতিবিম্ব তবলাবাদনে মোহিত করেন দর্শকদের। তবলার মুহুর্মুহু বোলে হাততালি পড়ে দর্শকের ভেতরে। তাঁর সঙ্গে সারেঙ্গীতে ছিলেন শৌণক দেবনাথ।
যন্ত্রসংগীতের পর আবার কণ্ঠসংগীত শুরু হয়। রাগ মারবা শোনান সুপ্রিয়া দাশ। তবলায় ছিলেন সুপান্থ মজুমদার, হারমোনিয়ামে ধ্রুব সরকার এবং তানপুরায় অনিয়া পাল। অনিল কুমার সাহা শোনান রাগ পুরিয়াকল্যাণ। তবলায় ছিলেন গৌতম সরকার, হারমোনিয়ামে তাসাউফ ইসলাম এবং তানপুরায় সান্তনু তালুকদার।
আবার যন্ত্রসংগীতের পালা আসে। বাঁশির সুর তোলেন মর্তুজা কবীর মুরাদ। তাঁর বাঁশি রাগ দুর্গা তুলে ধরে।
প্রথম দিনের শেষ শিল্পী ছিলেন অসিত রায়। রাগ বাগেশ্রী শোনান তিনি। তাঁর সঙ্গে পাখোয়াজে আলমগীর পারভেজ সুমন, তানপুরায় ছিলেন তন্ময় কুমার পাল এবং তাপসী রায়।
আগামীকাল শুক্রবার সকাল ও সন্ধ্যা দুটি অধিবেশনে থাকছে সংগীত। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাতব্যাপী চলবে শুদ্ধসংগীতের এই উৎসব।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট মিলনায়তনে শুরু হলো শাস্ত্রীয় সংগীত আসর। দুই দিনব্যাপী এই উৎসবে অংশগ্রহণ করছেন ছায়ানটের শিক্ষার্থী ও অতিথি শিল্পীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জাতীয় সংগীত গেয়ে উদ্বোধন হলো এই আয়োজনের।
উদ্বোধনী আয়োজনে ছায়ানটের সহসভাপতি শিল্পী খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, ‘একক ও সম্মেলক মিলিয়ে আমরা দুই শ ছেলেমেয়ের গান শুনতে পাব। এটা একটা বড় ব্যাপার। ছায়ানটের চেষ্টা থাকবে এই অনুষ্ঠান প্রতিবছরই আরও ভালো করে যাওয়ার।’
আয়োজনটি পণ্ডিত নারায়ণ চন্দ্র বসাককে উৎসর্গ করা হয়েছে জানিয়ে খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, ‘শাস্ত্রীয় সংগীত শেখা অত্যন্ত জরুরি। জরুরি বলেই বাংলা গানের পাশাপাশি আমরা আরেকটি বিভাগ খুলেছি, যাতে আরও নিবিড়ভাবে আগ্রহী ছেলেমেয়েরা শাস্ত্রীয় গান শিখতে পারে। আমার বিশ্বাস, আজ থেকে ১৫-১৬ বছর পর এই ছেলেমেয়েরা ভালো শিল্পী হয়ে উঠবে।’
শুদ্ধসংগীত উৎসব ১৪৩১ শিরোনামের এই আয়োজনের প্রথম দিন আজ গান শুরু হয় ছায়ানটের বৃন্দ পরিবেশনা রাগ অষ্টকল্যাণ গাওয়ার মধ্যমে। এটি রচনা ও গ্রন্থনা করেছেন ড. রেজোয়ান আলী এবং পরিচালনায় আফরোজা রুপা। পরিবেশনে তবলায় ছিলেন পৌষরাম সরকার ও সুপার্শ্ব মজুমদার।
এরপর পুরিয়া ধানেশ্রী রাগে কণ্ঠসংগীত পরিবেশন করেন মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া। তাঁর সঙ্গে তবলায় সংগত করেন প্রশান্ত ভৌমিক, হারমোনিয়ামে টিংকু শীল এবং তানপুরায় ছিলেন অনিয়া পাল ও তানজিলুর রহমান সৌমিক। কুমার প্রতিবিম্ব তবলাবাদনে মোহিত করেন দর্শকদের। তবলার মুহুর্মুহু বোলে হাততালি পড়ে দর্শকের ভেতরে। তাঁর সঙ্গে সারেঙ্গীতে ছিলেন শৌণক দেবনাথ।
যন্ত্রসংগীতের পর আবার কণ্ঠসংগীত শুরু হয়। রাগ মারবা শোনান সুপ্রিয়া দাশ। তবলায় ছিলেন সুপান্থ মজুমদার, হারমোনিয়ামে ধ্রুব সরকার এবং তানপুরায় অনিয়া পাল। অনিল কুমার সাহা শোনান রাগ পুরিয়াকল্যাণ। তবলায় ছিলেন গৌতম সরকার, হারমোনিয়ামে তাসাউফ ইসলাম এবং তানপুরায় সান্তনু তালুকদার।
আবার যন্ত্রসংগীতের পালা আসে। বাঁশির সুর তোলেন মর্তুজা কবীর মুরাদ। তাঁর বাঁশি রাগ দুর্গা তুলে ধরে।
প্রথম দিনের শেষ শিল্পী ছিলেন অসিত রায়। রাগ বাগেশ্রী শোনান তিনি। তাঁর সঙ্গে পাখোয়াজে আলমগীর পারভেজ সুমন, তানপুরায় ছিলেন তন্ময় কুমার পাল এবং তাপসী রায়।
আগামীকাল শুক্রবার সকাল ও সন্ধ্যা দুটি অধিবেশনে থাকছে সংগীত। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাতব্যাপী চলবে শুদ্ধসংগীতের এই উৎসব।
ঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম থেকে দুই সপ্তাহ আগে ৩০০ টন গমের চাহিদা দেওয়া হয়। চাহিদার বিপরীতে গত বৃহস্পতিবার আটটি ট্রাকে ৬৪ টন গম আসে। বাহকদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার সময় দেখা যায় গমগুলো ছত্রাক ধরা ও নিম্নমানের। তখন আনলোড না করে এই গম খুলনাতে ফেরত দেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করি।
৪০ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ডিসি কার্যালয়ের সামনে কালেক্টর চত্বর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনেসহ নিউমার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, প্রফেসরপাড়া, বালুবাগান, আরামবাগ, মেথরপাড়া, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে, বাতেন খাঁসহ অনেক জায়গায় হাঁটুপানি জমে আছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশি সেবা অতি দ্রুত ও সহজে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। এতে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যে কেউ ঘরে বসেই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন জিডি করতে পারবে। আগে শুধু হারানো জিডি করা যেত।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৭ ঘণ্টা আগে