নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভুয়া দলিল ও এনআইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ জালিয়াতি করে ৩০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। টার্গেট ছিল আরও ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার। এরপর পরিবার নিয়ে বিদেশে চলে গিয়ে গা ঢাকা দেওয়ার চিন্তা করে প্রতারক জয়নাল। তবে এর আগেই তাঁকেসহ তাঁর চক্রের তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল শুক্রবার মিরপুর ডিওএইচএসের ১৩ নম্বর রোডের একটি অফিস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারেরা হলেন—জয়নাল আবেদীন ওরফে ইদ্রিস (৪২), নির্বাচন কমিশনের কর্মচারী পল্লব দাস (৩৬), রফিকুল ইসলাম খাঁন (৩৮) ও আলিফ হোসেন (২০)। এ সময় অফিস থেকে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভুয়া ৫০টি সিল, বিভিন্ন মালিকের নামে প্রায় কয়েক বস্তা দলিল জব্দ করা হয়।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
ডিবির হারুন বলেন, জয়নালের এক সময় ইমিটেশন পণ্যের দোকান ছিল। কিন্তু লস করে ব্যবসা ছাড়েন। এরপর জড়িয়ে পড়েন প্রতারণায়। প্রতারণার জন্য একটি কোম্পানি খুলে সেখান থেকে আরও সাতটি কোম্পানির নামে কাগজপত্র তৈরি করেন। পরে সেগুলো দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তাদের দিয়ে সে ঋণ নিত।
তিনি বলেন, জয়নালের কার্যকর ১০টি এনআইডি দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করত। এনআইডির নাম ও ঠিকানা একই রেখে শুধু নম্বর পরিবর্তন করে আরেকটি এনআইডি তৈরি করত। পল্লব দাস জয়নালকে সার্ভার ব্যবহার করে কার্যকর এনআইডি তৈরি করে দেয়। এতে প্রতি এনআইডি বাবদ দুই থেকে তিন লাখ টাকা নিতেন। এনআইডির কোনোটাতে দাঁড়ি, কোনোটাতে গোঁফ, কোনোটা দাঁড়ি-গোঁফ ছাড়া ছবি থাকত। একই জমি, একই ফ্ল্যাট ও একই অফিস দেখিয়ে ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করতেন জয়নাল। কিছু ব্যাংক থেকে তিনি ঋণ নিয়েছিলেন আবার কিছু ব্যাংক থেকে তাঁর ঋণ পেন্ডিং অবস্থায় ছিল। এমন ঋণের পরিমাণ প্রায় ৫০ কোটি টাকা। একই এনআইডি ও ভুয়া দলিল দিয়ে জয়নাল একই নামে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ তুলেছে।
ডিবি প্রধান হারুন বলেন, জয়নাল ডিওএইচএসে ইআর ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি অফিস নিয়েছিল। মূলত একটি অফিসকে সাত ভাগে সাত নামে একই ঠিকানায় বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করতেন। এ যাবৎ জয়নাল বিভিন্ন ব্যাংকের কাছ থেকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। কিন্তু তা ফেরত দেননি। এ টাকা দিয়ে বসুন্ধরা এলাকায় একটি সাত তলা বাড়ি, উত্তরায়, আশকোনাসহ আট থেকে নয়টি ফ্ল্যাট ও মাদারীপুরে বাড়ি করেছে।
ডিবি জানায়, জয়নাল ভুয়া দলিল বানিয়ে জমির নামজারি করতেন। এরপর খাজনা কপি ভুয়া তৈরি করতেন তিনি। এ জন্য তাকে ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা সহায়তা করতেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একাধিক কার্যকারী এনআইডি তৈরি করে একই ফ্ল্যাট/জমি/বাড়ি দেখিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন ভুয়া প্রতিষ্ঠানের কাগজ তৈরি করে ব্যাংক লোন নিয়ে থাকে।
ভুয়া দলিল ও এনআইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ জালিয়াতি করে ৩০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। টার্গেট ছিল আরও ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার। এরপর পরিবার নিয়ে বিদেশে চলে গিয়ে গা ঢাকা দেওয়ার চিন্তা করে প্রতারক জয়নাল। তবে এর আগেই তাঁকেসহ তাঁর চক্রের তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল শুক্রবার মিরপুর ডিওএইচএসের ১৩ নম্বর রোডের একটি অফিস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারেরা হলেন—জয়নাল আবেদীন ওরফে ইদ্রিস (৪২), নির্বাচন কমিশনের কর্মচারী পল্লব দাস (৩৬), রফিকুল ইসলাম খাঁন (৩৮) ও আলিফ হোসেন (২০)। এ সময় অফিস থেকে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভুয়া ৫০টি সিল, বিভিন্ন মালিকের নামে প্রায় কয়েক বস্তা দলিল জব্দ করা হয়।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
ডিবির হারুন বলেন, জয়নালের এক সময় ইমিটেশন পণ্যের দোকান ছিল। কিন্তু লস করে ব্যবসা ছাড়েন। এরপর জড়িয়ে পড়েন প্রতারণায়। প্রতারণার জন্য একটি কোম্পানি খুলে সেখান থেকে আরও সাতটি কোম্পানির নামে কাগজপত্র তৈরি করেন। পরে সেগুলো দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তাদের দিয়ে সে ঋণ নিত।
তিনি বলেন, জয়নালের কার্যকর ১০টি এনআইডি দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করত। এনআইডির নাম ও ঠিকানা একই রেখে শুধু নম্বর পরিবর্তন করে আরেকটি এনআইডি তৈরি করত। পল্লব দাস জয়নালকে সার্ভার ব্যবহার করে কার্যকর এনআইডি তৈরি করে দেয়। এতে প্রতি এনআইডি বাবদ দুই থেকে তিন লাখ টাকা নিতেন। এনআইডির কোনোটাতে দাঁড়ি, কোনোটাতে গোঁফ, কোনোটা দাঁড়ি-গোঁফ ছাড়া ছবি থাকত। একই জমি, একই ফ্ল্যাট ও একই অফিস দেখিয়ে ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করতেন জয়নাল। কিছু ব্যাংক থেকে তিনি ঋণ নিয়েছিলেন আবার কিছু ব্যাংক থেকে তাঁর ঋণ পেন্ডিং অবস্থায় ছিল। এমন ঋণের পরিমাণ প্রায় ৫০ কোটি টাকা। একই এনআইডি ও ভুয়া দলিল দিয়ে জয়নাল একই নামে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ তুলেছে।
ডিবি প্রধান হারুন বলেন, জয়নাল ডিওএইচএসে ইআর ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি অফিস নিয়েছিল। মূলত একটি অফিসকে সাত ভাগে সাত নামে একই ঠিকানায় বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করতেন। এ যাবৎ জয়নাল বিভিন্ন ব্যাংকের কাছ থেকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। কিন্তু তা ফেরত দেননি। এ টাকা দিয়ে বসুন্ধরা এলাকায় একটি সাত তলা বাড়ি, উত্তরায়, আশকোনাসহ আট থেকে নয়টি ফ্ল্যাট ও মাদারীপুরে বাড়ি করেছে।
ডিবি জানায়, জয়নাল ভুয়া দলিল বানিয়ে জমির নামজারি করতেন। এরপর খাজনা কপি ভুয়া তৈরি করতেন তিনি। এ জন্য তাকে ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা সহায়তা করতেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একাধিক কার্যকারী এনআইডি তৈরি করে একই ফ্ল্যাট/জমি/বাড়ি দেখিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন ভুয়া প্রতিষ্ঠানের কাগজ তৈরি করে ব্যাংক লোন নিয়ে থাকে।
রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে ছুরিকাঘাতে এক ছাত্র নিহত হয়েছেন। নিহত শিক্ষার্থীর নাম জাহিদুল ইসলাম পারভেজ। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র। ২৩ বছর বয়সী এ শিক্ষার্থীর বাড়ি ময়মনসিংহে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি হাসপাতাল) ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ডা. সুমিত সাহাকে গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা-পুলিশ। তিনি সংগঠনটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক।
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে নিহত সাংবাদিক এ টি এম তুরাবের নামে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একটি গ্যালারির নামকরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে সেই গ্যালারিতে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামফলক স্থাপন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশ খারাপ না, এক খারাপ লোকের পাল্লায় পড়ে, এক ফ্যাসিস্ট নেত্রীর পাল্লায় পড়ে পুলিশ খারাপ হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফাত হুসাইন।
৩ ঘণ্টা আগে