নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেন্ডার সমতা নিশ্চিত এবং নারীর প্রতি নেতিবাচক চিন্তাধারার মানসিকতা পরিবর্তনের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে কমনওয়েলথ, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ, জাতিসংঘ ও উন্নত দেশগুলোকে সময়োপযোগী বৈশ্বিক কর্মসূচি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে দি কমনওয়েলথ আয়োজিত ‘কমনওয়েলথ উইমেন’স অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রিয়াল অ্যাকশন গ্রুপ’-এর সভায় বক্তব্য রাখেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মহামারি কাটিয়ে উঠতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। মহামারি চলাকালীন ৬ কোটি মানুষকে আর্থিক ও খাদ্যসহায়তা প্রদান করা হয়েছে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির করা হচ্ছে। বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে এবং কর্মক্ষেত্রে ৫০: ৫০ বা সমতা অর্জনে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে’।
কমনওয়েলথ উইমেন অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রিয়াল সভাপতি এবং কেনিয়ার পাবলিক সার্ভিস, যুব ও জেন্ডারবিষয়ক মন্ত্রী প্রফেসর মার্গারেট কবিয়ার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের মহাপরিচালক প্যাট্রেসিয়া স্কটল্যান্ড কিউসিসহ কমনওয়েলথভুক্ত বিভিন্ন দেশের নারী ও জেন্ডারবিষয়ক মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা।
প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, ‘কোভিড মহামারি বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির ওপর ব্যাপক বিরূপ প্রভাবের সঙ্গে বৈষম্য বৃদ্ধি করেছে। বিশ্বব্যাপী নারীরা চাকরি হারিয়েছেন ও তাঁদের আয় কমে গেছে, যার ফলে নারীরা বৈষম্য, সহিংসতা ও নির্যাতের স্বীকার হয়েছেন। বাংলাদেশে গার্মেন্টস সেক্টরে নারী ও অভিবাসী শ্রমিকেরা চাকরি হারিয়েছেন, যা পরিবারের জন্য বড় বোঝা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব করোনা মহামারি কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে। এখন পারস্পরিক দৃঢ় বিশ্বাস, সহযোগিতা ও আস্থার মাধ্যমে নারী ও কন্যাদের জন্য সমতার উন্নত বিশ্ব গড়ে তোলা সম্ভব। নারীরা যেন ঘরে বসে কাজ করতে পারে, সে জন্য ই-কমার্স ও হোম বেজড কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা ও প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে নারী উদ্যোক্তারা যাতে সুবিধা পেতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে।
সভায় যুক্তরাজ্য, মালদ্বীপ, মরিশাস, সামোয়া, গায়ানা, রুয়ান্ডা, মালয়েশিয়াসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশের মন্ত্রী ও নেতৃবৃন্দ নারী উন্নয়ন ও বৈষম্য রোধে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরে বক্তব্য দেন।
এ সময় মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন, অতিরিক্ত সচিব মুহিবুজ্জামান ও যুগ্ম সচিব নার্গিস খানম উপস্থিত ছিলেন।
জেন্ডার সমতা নিশ্চিত এবং নারীর প্রতি নেতিবাচক চিন্তাধারার মানসিকতা পরিবর্তনের লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে কমনওয়েলথ, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ, জাতিসংঘ ও উন্নত দেশগুলোকে সময়োপযোগী বৈশ্বিক কর্মসূচি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে দি কমনওয়েলথ আয়োজিত ‘কমনওয়েলথ উইমেন’স অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রিয়াল অ্যাকশন গ্রুপ’-এর সভায় বক্তব্য রাখেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মহামারি কাটিয়ে উঠতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। মহামারি চলাকালীন ৬ কোটি মানুষকে আর্থিক ও খাদ্যসহায়তা প্রদান করা হয়েছে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির করা হচ্ছে। বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে এবং কর্মক্ষেত্রে ৫০: ৫০ বা সমতা অর্জনে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে’।
কমনওয়েলথ উইমেন অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রিয়াল সভাপতি এবং কেনিয়ার পাবলিক সার্ভিস, যুব ও জেন্ডারবিষয়ক মন্ত্রী প্রফেসর মার্গারেট কবিয়ার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের মহাপরিচালক প্যাট্রেসিয়া স্কটল্যান্ড কিউসিসহ কমনওয়েলথভুক্ত বিভিন্ন দেশের নারী ও জেন্ডারবিষয়ক মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা।
প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, ‘কোভিড মহামারি বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির ওপর ব্যাপক বিরূপ প্রভাবের সঙ্গে বৈষম্য বৃদ্ধি করেছে। বিশ্বব্যাপী নারীরা চাকরি হারিয়েছেন ও তাঁদের আয় কমে গেছে, যার ফলে নারীরা বৈষম্য, সহিংসতা ও নির্যাতের স্বীকার হয়েছেন। বাংলাদেশে গার্মেন্টস সেক্টরে নারী ও অভিবাসী শ্রমিকেরা চাকরি হারিয়েছেন, যা পরিবারের জন্য বড় বোঝা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব করোনা মহামারি কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে। এখন পারস্পরিক দৃঢ় বিশ্বাস, সহযোগিতা ও আস্থার মাধ্যমে নারী ও কন্যাদের জন্য সমতার উন্নত বিশ্ব গড়ে তোলা সম্ভব। নারীরা যেন ঘরে বসে কাজ করতে পারে, সে জন্য ই-কমার্স ও হোম বেজড কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা ও প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে নারী উদ্যোক্তারা যাতে সুবিধা পেতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে।
সভায় যুক্তরাজ্য, মালদ্বীপ, মরিশাস, সামোয়া, গায়ানা, রুয়ান্ডা, মালয়েশিয়াসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশের মন্ত্রী ও নেতৃবৃন্দ নারী উন্নয়ন ও বৈষম্য রোধে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরে বক্তব্য দেন।
এ সময় মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন, অতিরিক্ত সচিব মুহিবুজ্জামান ও যুগ্ম সচিব নার্গিস খানম উপস্থিত ছিলেন।
শেখ পরিবারের সবাই চোর-ডাকাত। শেখ মুজিবের ছেলে স্বাধীনতা যুদ্ধের পরবর্তী বাংলাদেশে প্রথম ব্যাংক ডাকাতি করেছে। তার মেয়ে ১৪টি ব্যাংক ডাকাতি করেছে। সারা বাংলাদেশের রাস্তাঘাটের কাজ না করে বিল তুলে নিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছে। শুধু পিরোজপুরের রাস্তাঘাটের কাজ না করেই ছাব্বিশ শ’ কোটি টাকা চুরি করে নিয়েছে তারা।
১১ মিনিট আগেছেলে হারানোর শোক, ক্ষোভ ও অভিমানে আশাদুল ইসলাম আর ঢাকায় ফেরেনি। আশাদুল ইসলাম বলেন, সন্তান হারানোর কষ্ট কেবল বাবা-মা বুঝে। আমার ছেলে মারা যাওয়ার পরে সরকারি সহযোগীতা ছাড়া অনেকেই আমাকে সাহায্য করেছে। কিন্তু কোন কিছুতেই সুখ শান্তি পাচ্ছি না। ভালোভাবে খাওয়া—দাওয়া করতে পারি না। শরীর ফুলে যাচ্ছে।
১৪ মিনিট আগেগুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে এক পশলা। আবার দেখা মিলেছে ঝলমলে রোদের। এরইমধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শুরু হয়েছে দিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’র আয়োজন। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনা ‘এদেশ আমার
৩৩ মিনিট আগেআমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
১ ঘণ্টা আগে