নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সহকর্মী এক আইনজীবীকে মারধরের অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামালসহ ১০ আইনজীবীকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আসসামছ জগলুল হোসেন তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
১০ আইনজীবী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে শুনানি শেষে আদালত জামিন দেন। তাঁদের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর হাইকোর্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন ১০ আইনজীবীকে। সেই জামিনের মেয়াদ শেষে মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তাঁরা। আদালত তাঁদের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করে মূল নথিসহ শুনানির জন্য আগামী ২১ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।
জামিন পাওয়া অন্য আইনজীবীরা হলেন শাহের খান পাঠান, এরশাদ ওরফে রাশেদ, উজ্জ্বল, আব্দুল্লাহ আল মাহবুব, উচ্ছল, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম সপু, মাকসুদ উল্লাহ ও শহীদুজ্জামান।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন মহসীন মিঞা, ওমর ফারুক ফারুকী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন অ্যাডভোকেট কাজী মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন। তিনি সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে বিএনপি সমর্থক নীল প্যানেল থেকে ২০১৮-১৯ মেয়াদে সহসম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং বিএনপি সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য।
মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, গত ১ থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে আদালত বর্জনের ডাক দেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। এর মধ্যে ৩ জানুয়ারি একটি মামলার খবর নিতে সুপ্রিম কোর্টে যান। তিনি জানতে পারেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ৫ ফেব্রুয়ারি এর কারণ জানতে ও প্রতিবাদ করলে ফোরামের মহাসচিব কায়সার কামালের নির্দেশে তাঁকে মারধর করা হয়। তিনি চোখে গুরুতর আঘাত পান এবং তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।
সহকর্মী এক আইনজীবীকে মারধরের অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামালসহ ১০ আইনজীবীকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আসসামছ জগলুল হোসেন তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
১০ আইনজীবী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে শুনানি শেষে আদালত জামিন দেন। তাঁদের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর হাইকোর্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন ১০ আইনজীবীকে। সেই জামিনের মেয়াদ শেষে মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তাঁরা। আদালত তাঁদের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করে মূল নথিসহ শুনানির জন্য আগামী ২১ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।
জামিন পাওয়া অন্য আইনজীবীরা হলেন শাহের খান পাঠান, এরশাদ ওরফে রাশেদ, উজ্জ্বল, আব্দুল্লাহ আল মাহবুব, উচ্ছল, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম সপু, মাকসুদ উল্লাহ ও শহীদুজ্জামান।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন মহসীন মিঞা, ওমর ফারুক ফারুকী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন অ্যাডভোকেট কাজী মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন। তিনি সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে বিএনপি সমর্থক নীল প্যানেল থেকে ২০১৮-১৯ মেয়াদে সহসম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং বিএনপি সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য।
মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, গত ১ থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে আদালত বর্জনের ডাক দেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। এর মধ্যে ৩ জানুয়ারি একটি মামলার খবর নিতে সুপ্রিম কোর্টে যান। তিনি জানতে পারেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ৫ ফেব্রুয়ারি এর কারণ জানতে ও প্রতিবাদ করলে ফোরামের মহাসচিব কায়সার কামালের নির্দেশে তাঁকে মারধর করা হয়। তিনি চোখে গুরুতর আঘাত পান এবং তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।
বরগুনার বিভিন্ন বনাঞ্চলের অধিকাংশ এলাকায় প্রতিদিন সংরক্ষিত বনভূমির শত শত গাছপালা কেটে জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পাশেই চলছে অবৈধ সব করাতকল। গড়ে উঠছে শত শত ঘরবাড়ি। সহস্রাধিক গাছ কেটে ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে বনের ভেতর করা হয়েছে প্রশস্ত রাস্তা। গহিন বনের ভে
৬ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে বারবার রেখেছে সাহসিকতার স্বাক্ষর। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানেও এই উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ রেখেছে ব্যতিক্রমী ভূমিকা।
১৯ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক এলাকায় কয়লা ডাম্পিং অব্যাহত রয়েছে। এতে ফুঁসে উঠেছেন অভিভাবকসহ সচেতন এলাকাবাসী। এর প্রতিকার চেয়ে যশোরের জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরে গণ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেলাইসেন্স ও অনুমোদন না নিয়েই মেট্রোরেল লাইন-৬ (এমআরটি-৬)-এর মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশ সম্প্রসারণ চলছে। অথচ আইনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) থেকে লাইসেন্স নিয়ে নির্মাণকাজ শুরুর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে