সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় একাধিক মামলায় পরোয়ানাভুক্ত নুসরাত জাহান নুপুর (৩৫) নামের এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আত্মীয়স্বজন ও বিভিন্ন ঋণদান সংস্থার কাছ থেকে নেওয়া টাকা পরিশোধ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে দুই ডজনেরও বেশি অর্থ ঋণের মামলা রয়েছে।
এসব মামলার দুটিতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার নুপুরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। আজ শুক্রবার তাঁকে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাল পৌর শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। নুপুরের স্বামী আবুল কালাম প্রবাসে আছেন।
নুসরাত জাহান নুপুরের পরিবার ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছ, ২০০৩ সালে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার প্রবাসী আবুল কালামের সঙ্গে বরিশালের কোতোয়ালি থানার বাসিন্দা শাহ আলম মল্লিকের মেয়ে নুসরাত জাহান নুপুরের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছু দিন পরেই আবুল কালাম পুনরায় সৌদি আরব চলে যান। এরপর নুপুর বিভিন্ন ব্যক্তি ও বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) কাছ থেকে ঋণ করতে থাকেন। একপর্যায়ে পাওনাদারদের চাপ শুরু হলে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ঋণের বিষয়টি জানতে পারেন। এ নিয়ে স্বামী, দেবরসহ পরিবারের অনেকের সঙ্গেই তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। এদিকে নুপুরের বিরুদ্ধে একাধিক অর্থ ঋণের মামলার মধ্যে দুটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।
গ্রেপ্তার নুপুরের দেবর মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বড় ভাই দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে থাকেন। ভাবির ঋণের বিষয়ে আমরা কিছুই জানতাম না।’
সখীপুর বাজারের ব্যবসায়ী রবিদাসও বলেন, ‘ওই নারী (নুপুর) বিভিন্ন সময় আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। টাকা ফেরত চাইলে টালবাহানা করেন। পরে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করতে বাধ্য হই।’
নুপুরের স্বামী প্রবাসী আবুল কালাম মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি তো এসব কিছুই জানতাম না। দেশে যাওয়ার পর যখন পাওনাদারেরা টাকা চাইতে আসেন, আমি তখন তাঁর ঋণের বিষয়টি জানতে পারি। ঋণ করার আগে আমার সঙ্গে কোনো পরামর্শ করেননি বা জানাননি। অন্যায় করে থাকলে অবশ্যই তাঁর শাস্তি হওয়া উচিত। যে ঋণের সঙ্গে আমি জড়িত না, সেই ঋণের দায়ভার আমি নেব না।’
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থ ঋণের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকায় নুপুর নামের এক নারীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় একাধিক মামলায় পরোয়ানাভুক্ত নুসরাত জাহান নুপুর (৩৫) নামের এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আত্মীয়স্বজন ও বিভিন্ন ঋণদান সংস্থার কাছ থেকে নেওয়া টাকা পরিশোধ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে দুই ডজনেরও বেশি অর্থ ঋণের মামলা রয়েছে।
এসব মামলার দুটিতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার নুপুরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। আজ শুক্রবার তাঁকে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাল পৌর শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। নুপুরের স্বামী আবুল কালাম প্রবাসে আছেন।
নুসরাত জাহান নুপুরের পরিবার ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছ, ২০০৩ সালে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার প্রবাসী আবুল কালামের সঙ্গে বরিশালের কোতোয়ালি থানার বাসিন্দা শাহ আলম মল্লিকের মেয়ে নুসরাত জাহান নুপুরের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছু দিন পরেই আবুল কালাম পুনরায় সৌদি আরব চলে যান। এরপর নুপুর বিভিন্ন ব্যক্তি ও বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) কাছ থেকে ঋণ করতে থাকেন। একপর্যায়ে পাওনাদারদের চাপ শুরু হলে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ঋণের বিষয়টি জানতে পারেন। এ নিয়ে স্বামী, দেবরসহ পরিবারের অনেকের সঙ্গেই তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। এদিকে নুপুরের বিরুদ্ধে একাধিক অর্থ ঋণের মামলার মধ্যে দুটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।
গ্রেপ্তার নুপুরের দেবর মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বড় ভাই দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে থাকেন। ভাবির ঋণের বিষয়ে আমরা কিছুই জানতাম না।’
সখীপুর বাজারের ব্যবসায়ী রবিদাসও বলেন, ‘ওই নারী (নুপুর) বিভিন্ন সময় আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। টাকা ফেরত চাইলে টালবাহানা করেন। পরে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করতে বাধ্য হই।’
নুপুরের স্বামী প্রবাসী আবুল কালাম মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি তো এসব কিছুই জানতাম না। দেশে যাওয়ার পর যখন পাওনাদারেরা টাকা চাইতে আসেন, আমি তখন তাঁর ঋণের বিষয়টি জানতে পারি। ঋণ করার আগে আমার সঙ্গে কোনো পরামর্শ করেননি বা জানাননি। অন্যায় করে থাকলে অবশ্যই তাঁর শাস্তি হওয়া উচিত। যে ঋণের সঙ্গে আমি জড়িত না, সেই ঋণের দায়ভার আমি নেব না।’
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থ ঋণের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকায় নুপুর নামের এক নারীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
২ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে