নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ ২১ অক্টোবর মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আব্দুর রৌফ চৌধুরীর ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন দোয়া ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
আব্দুর রৌফ চৌধুরী ছিলেন বৃহত্তর দিনাজপুরের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াঙ্গনের সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। ভাষা আন্দোলনে একজন সক্রিয় সংগঠক ছিলেন এবং এ জন্য তাঁকে কারাবরণ করতে হয়। ঢাকা কলেজে পড়া অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দিনাজপুরে ফিরে ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেন।
বৃহত্তর দিনাজপুর (দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড়) জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নেতৃত্ব দেন। দিনাজপুর জেলা কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ছিলেন দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবেও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। বাংলাদেশ সমবায় ফেডারেশন ও বিআরডিবির প্রতিষ্ঠায় তাঁর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
১৯৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন-বিরোধী আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রণীত ৬ দফা আন্দোলন, পরবর্তী সময়ে ছাত্রসমাজের ১১ দফাসহ আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আব্দুর রৌফ চৌধুরী ছিলেন প্রথম কাতারে। স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালীন পূর্বাঞ্চলীয় জোনে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ও কামরুজ্জামানের দূত হিসেবে তিনি কাজ করেছেন। পঁচাত্তরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলন এবং পঁচাত্তর-পরবর্তী সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে আব্দুর রৌফ চৌধুরীর ভূমিকা অসামান্য।
১৯৯৬ সালে দিনাজপুর-১ (বীরগঞ্জ-কাহারোল) আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ সরকারের ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০২ সালে জাতীয় শোক দিবসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখায় বিএনপি-জামায়াতের পুলিশি হামলায় তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়ে নির্যাতনের শিকার হন। ২০০৭ সালের ২১ অক্টোবর নিজ বাড়িতে মারা যান তিনি।
আব্দুর রৌফ চৌধুরীর একমাত্র ছেলে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী।
আজ ২১ অক্টোবর মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আব্দুর রৌফ চৌধুরীর ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন দোয়া ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
আব্দুর রৌফ চৌধুরী ছিলেন বৃহত্তর দিনাজপুরের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াঙ্গনের সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। ভাষা আন্দোলনে একজন সক্রিয় সংগঠক ছিলেন এবং এ জন্য তাঁকে কারাবরণ করতে হয়। ঢাকা কলেজে পড়া অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দিনাজপুরে ফিরে ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেন।
বৃহত্তর দিনাজপুর (দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড়) জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নেতৃত্ব দেন। দিনাজপুর জেলা কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ছিলেন দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবেও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। বাংলাদেশ সমবায় ফেডারেশন ও বিআরডিবির প্রতিষ্ঠায় তাঁর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
১৯৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন-বিরোধী আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রণীত ৬ দফা আন্দোলন, পরবর্তী সময়ে ছাত্রসমাজের ১১ দফাসহ আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আব্দুর রৌফ চৌধুরী ছিলেন প্রথম কাতারে। স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালীন পূর্বাঞ্চলীয় জোনে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ও কামরুজ্জামানের দূত হিসেবে তিনি কাজ করেছেন। পঁচাত্তরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলন এবং পঁচাত্তর-পরবর্তী সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে আব্দুর রৌফ চৌধুরীর ভূমিকা অসামান্য।
১৯৯৬ সালে দিনাজপুর-১ (বীরগঞ্জ-কাহারোল) আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ সরকারের ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০২ সালে জাতীয় শোক দিবসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখায় বিএনপি-জামায়াতের পুলিশি হামলায় তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়ে নির্যাতনের শিকার হন। ২০০৭ সালের ২১ অক্টোবর নিজ বাড়িতে মারা যান তিনি।
আব্দুর রৌফ চৌধুরীর একমাত্র ছেলে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে রেলের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল চুরির সময় এক চোরকে হাতেনাতে আটক করেছে রেলওয়ে থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার সকালে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আখাউড়া রেলওয়ে থানার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম।
১১ মিনিট আগেনওগাঁর পোরশায় নিজ বাড়ি থেকে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের শীতলী ফকিরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন ওই গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে হাই বাবু (৪৭) এবং তাঁর স্ত্রী মোমেনা বেগম (৩৫)।
২৬ মিনিট আগেউত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে কমিটি গঠন করেছে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। আহত, নিহত, নিখোঁজ শিক্ষার্থী ও অন্যদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করে নাম-ঠিকানাসহ তালিকা তৈরি করবে ছয় সদস্যের এই কমিটি।
৩৮ মিনিট আগেআফসানার দেবর হাসিবুল হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পর থেকে আমরা আমাদের ভাবি ও তার সন্তান ওহীকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওহিকে পাওয়া যায় স্কুলের একটি কক্ষে। আল্লাহর রহমতে ওহি অক্ষত ও ভালো আছে। কিন্তু তার মা আফসানা প্রিয়াকে কোথাও পাওয়া যায়নি।’
৪৪ মিনিট আগে