প্রতিনিধি, হরিরামপুর
মানিকগঞ্জ হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা গরুর হাটের পাশেই প্রায় ষাট বছর আগে থেকে শুরু বসবাস করেন কয়েকজন। যাদের পেশা ফেরি করে লেস ফিতা বিক্রি করা। নৌকা নিয়ে তাঁরা লেস ফিতা বিক্রি করেন। শান্দার সম্প্রদায় নামে পরিচিত তাঁরা। বর্তমানে ঝিটকাতে শান্দার সম্প্রদায়ের ৭৯টি পরিবারের বসবাস।
জানা যায়, বছরে চার-পাঁচ মাস বিভিন্ন মেলায় লেস ফিতা ও গ্রাম্য মেলার জিনিসপত্র বিক্রি করেন তাঁরা। এতে যা আয় হয় তা দিয়েই সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করেন তাঁরা। তবে করোনা ভাইরাস বৃদ্ধির কারণে দেড় বছর ধরে কোন মেলা না থাকায় বংশগত এ পেশা থেকে সড়ে যাচ্ছেন। জীবন চালাতে কেউ বা মাছ ধরেন, কেউ ছাতা মেরামত, লাইট মেরামত, মাছ ধরার ফাঁদ (টেটা) তৈরি আবার কেউ রাজমিস্ত্রির সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন। তারপরও নিয়মিত কাজ না করতে পেরে অনেক কষ্টে দিনযাপন করছেন তাঁরা।
এই সম্প্রদায়ের নাজমা বেগম এক নারী বলেন, মরিচ তুলে সংসার চালাচ্ছি। না খেয়ে তো থাকতে পারব না। মেলা করতে পারলে ভালো থাকতাম। শান্দার সম্প্রদায়ের বাদল মেলা করতেন, কিন্তু এখন তিনি বেকার। লাল মিয়া, বয়স ৬৫ এর বেশি। ছেলে জালে মাছ ধরে, টাকা দেয় কোন রকম চলে যায়। মেলা করতে না পারায় অনেক কষ্টে আছেন তিনি। কালু আর আলী মেলা না করতে পেরে মাছ ধরে সংসার চালান।
এই সম্প্রদায়ের আরকজন সদা পাগলা (৭০)। যার কষ্টের শেষ নেই। জীবনের শেষ বয়সে তিনি আরও বিপদে আছেন।
শান্দার সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি শরিফ হোসেন দুর্জন জানান, ঝিটকাতে শান্দার সম্প্রদায়ের ৭৯টি পরিবার বসবাস করেন। যাদের মূল পেশা মেলায় ফেরি করে মেলার জিনিসপত্র বিক্রি করা। তবে প্রায় দুই বছর ধরে মেলা না থাকায় কেউ মাছ ধরেন, মানুষের বাড়ি কামলা দিয়ে, কেউ বা লাইট মেরামত করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। সরকারি সহায়তা কয়েকজন পেলেও অনেকের অবস্থা ভালো নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রশাসন সরকারি সহায়তা পেলেই শান্দার সম্প্রদায়ের লেকজনকে সহায়তা দেওয়া হয়। গত ঈদ উল ফিতর এবং ঈদ উল আজহায় তাঁদের ঈদ সামগ্রীসহ ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। শান্দার সম্প্রদায়ের শিশুদের জন্য বাই সাইকেলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে আবেদন ও করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
মানিকগঞ্জ হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা গরুর হাটের পাশেই প্রায় ষাট বছর আগে থেকে শুরু বসবাস করেন কয়েকজন। যাদের পেশা ফেরি করে লেস ফিতা বিক্রি করা। নৌকা নিয়ে তাঁরা লেস ফিতা বিক্রি করেন। শান্দার সম্প্রদায় নামে পরিচিত তাঁরা। বর্তমানে ঝিটকাতে শান্দার সম্প্রদায়ের ৭৯টি পরিবারের বসবাস।
জানা যায়, বছরে চার-পাঁচ মাস বিভিন্ন মেলায় লেস ফিতা ও গ্রাম্য মেলার জিনিসপত্র বিক্রি করেন তাঁরা। এতে যা আয় হয় তা দিয়েই সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করেন তাঁরা। তবে করোনা ভাইরাস বৃদ্ধির কারণে দেড় বছর ধরে কোন মেলা না থাকায় বংশগত এ পেশা থেকে সড়ে যাচ্ছেন। জীবন চালাতে কেউ বা মাছ ধরেন, কেউ ছাতা মেরামত, লাইট মেরামত, মাছ ধরার ফাঁদ (টেটা) তৈরি আবার কেউ রাজমিস্ত্রির সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন। তারপরও নিয়মিত কাজ না করতে পেরে অনেক কষ্টে দিনযাপন করছেন তাঁরা।
এই সম্প্রদায়ের নাজমা বেগম এক নারী বলেন, মরিচ তুলে সংসার চালাচ্ছি। না খেয়ে তো থাকতে পারব না। মেলা করতে পারলে ভালো থাকতাম। শান্দার সম্প্রদায়ের বাদল মেলা করতেন, কিন্তু এখন তিনি বেকার। লাল মিয়া, বয়স ৬৫ এর বেশি। ছেলে জালে মাছ ধরে, টাকা দেয় কোন রকম চলে যায়। মেলা করতে না পারায় অনেক কষ্টে আছেন তিনি। কালু আর আলী মেলা না করতে পেরে মাছ ধরে সংসার চালান।
এই সম্প্রদায়ের আরকজন সদা পাগলা (৭০)। যার কষ্টের শেষ নেই। জীবনের শেষ বয়সে তিনি আরও বিপদে আছেন।
শান্দার সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি শরিফ হোসেন দুর্জন জানান, ঝিটকাতে শান্দার সম্প্রদায়ের ৭৯টি পরিবার বসবাস করেন। যাদের মূল পেশা মেলায় ফেরি করে মেলার জিনিসপত্র বিক্রি করা। তবে প্রায় দুই বছর ধরে মেলা না থাকায় কেউ মাছ ধরেন, মানুষের বাড়ি কামলা দিয়ে, কেউ বা লাইট মেরামত করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। সরকারি সহায়তা কয়েকজন পেলেও অনেকের অবস্থা ভালো নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রশাসন সরকারি সহায়তা পেলেই শান্দার সম্প্রদায়ের লেকজনকে সহায়তা দেওয়া হয়। গত ঈদ উল ফিতর এবং ঈদ উল আজহায় তাঁদের ঈদ সামগ্রীসহ ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। শান্দার সম্প্রদায়ের শিশুদের জন্য বাই সাইকেলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে আবেদন ও করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ঈদুল আজহার আগে নতুন নকশার নোট ইস্যু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাজারে ছাড়া নতুন নকশার ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নোটের বৈশিষ্ট্য হালনাগাদ না করায় ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম (অটোমেটেড টেলার মেশিন), সিআরএম (ক্যাশ রিসাইক্লিং মেশিন) ও মেট্রোরেলের ভেন্ডিং মেশিনে নতুন নোট জমা বা ব্যবহার করত
২২ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সড়ক ডুবে যাওয়ার পাশাপাশি বাসাবাড়িসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে নগরবাসী।
১ ঘণ্টা আগে১০০ শয্যার ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৮০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এখানে চিকিৎসার জন্য আসে। তবে প্রতিষ্ঠানটিতে দালাল চক্রের সক্রিয়তার কারণে তাদের ভোগান্তিতে পড়া নিত্যদিনের চিত্র হয়ে উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা শহরে ৯৩টি বিদ্যুতের খুঁটির জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পথচারী, যাত্রী ও যানবাহনের চালকেরা। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে তাঁদের। জানা গেছে, বিদ্যুৎ বিভাগকে টাকা দেওয়ার পরও সড়কে থাকা ৪৪টি বৈদ্যুতিক খুঁটি এখনো সরানো হয়নি। জেলা শহরের পশ্চিমে পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে পূর্বে
১ ঘণ্টা আগে