নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বড় মগবাজারে শেখ ফকির মাহমুদ ওয়াক্ফ এস্টেটের সম্পদ আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন এস্টেটটির ওয়ারিশরা। আজ মঙ্গলবার মগবাজারে অবস্থিত ওয়াক্ফ ভবন ঘেরাও এবং মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ অভিযোগ করা হয়।
এ সময় ওয়ারিশদের মধ্যে সাহিদ ভাসানী, সুলতান মিয়া, আজুফা খাতুন, নাসির ভাসানী, আব্দুল সাদেক রতন, শফিকুল ইসলাম টোকন, তরুন আহমেদসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে জানানো হয়, ১৯৪০ সালে স্থানীয় শেখ ফকির মাহমুদ এক দশমিক ৩৮ একর জমি ওয়াক্ফ করেন। ওয়াক্ফ করা সম্পত্তির কয়েকটি হোল্ডিংয়ে দোকানপাট, বাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাট বাজার গড়ে উঠেছে। নিয়ম অনুয়ায়ী ওয়াক্ফ প্রশাসনের অধীনে এসব সম্পদের দেখা শোনা করছিলেন ওয়ারিশরা।
মানববন্ধনে এস্টেটের ওয়ারিশ সাহিদ ভাসানী অভিযোগ করে বলেন, ২০০৯ সালে আলমগীর সিদ্দিককে এস্টেটের মোতোয়াল্লী নিয়োগ করার পর থেকে এখানে দুর্নীতি শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে লুটপাট, দুর্নীতি ও সম্পত্তি বেহাতের অভিযোগ করে তিনি বলেন, তাকে সরিয়ে ওয়াক্ফ দলিলের ভিত্তিতে একজন নিয়মিত নতুন মোতোয়াল্লী নিয়োগ দিতে ২০১৬ সালে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিলেও এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত হয়নি। এ ছাড়া ওয়াক্ফ প্রশাসনের তদন্তে তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রমাণিত হলেও রহস্যজনক কারণে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এস্টেটের আরেক ওয়ারিশ নাসির ভাসানী বলেন, ‘আমরা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে আলমগীর সিদ্দিকের এক কোটি ২৬ লাখ টাকা আত্মসাতের প্রমাণ দিয়েছিলাম। ২০১৪ সাল থেকে ২০১৭ এই তিন বছরে এ টাকা আত্মসাৎ করেন তিনি। তিনি দাবি করেন, ওয়াক্ফ প্রশাসনের তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলেও সাবেক সহকারী ওয়াক্ফ প্রশাসক নাসির-উদ-দৌলা ও ওয়াক্ফ পরিদর্শক শাখাওয়াত হোসেন মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে প্রতিবেদনে এড়িয়ে যান। এ সংক্রান্ত অডিও রেকর্ড আমাদের কাছে সংরক্ষিত আছে।’
সুলতান মিয়া বলেন, ‘দুর্নীতিবাজ এ মোতোয়াল্লীর পক্ষে রয়েছেন মহিলা আওয়ামী লীগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আছমা জেরিন ঝুমু। কারণ তারা আলমগীরের কাছ থেকে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা নেন। ওয়াক্ফ এস্টেটের একাংশও তাদের দখলে। এস্টেটের প্রায় ১৫ কাঠা জমি দখল করে বস্তি বানিয়েছেন ঝুমু।’
এসব অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ওয়াক্ফ প্রশাসক খান মো. নুরুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব বিষয় তারা আমাকে স্মারকলিপি দিয়ে জানিয়েছে। আমি এ দায়িত্বে নতুন এসেছি। যদি কোন অনিয়ম থাকে তাহলে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
রাজধানীর বড় মগবাজারে শেখ ফকির মাহমুদ ওয়াক্ফ এস্টেটের সম্পদ আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন এস্টেটটির ওয়ারিশরা। আজ মঙ্গলবার মগবাজারে অবস্থিত ওয়াক্ফ ভবন ঘেরাও এবং মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ অভিযোগ করা হয়।
এ সময় ওয়ারিশদের মধ্যে সাহিদ ভাসানী, সুলতান মিয়া, আজুফা খাতুন, নাসির ভাসানী, আব্দুল সাদেক রতন, শফিকুল ইসলাম টোকন, তরুন আহমেদসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে জানানো হয়, ১৯৪০ সালে স্থানীয় শেখ ফকির মাহমুদ এক দশমিক ৩৮ একর জমি ওয়াক্ফ করেন। ওয়াক্ফ করা সম্পত্তির কয়েকটি হোল্ডিংয়ে দোকানপাট, বাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাট বাজার গড়ে উঠেছে। নিয়ম অনুয়ায়ী ওয়াক্ফ প্রশাসনের অধীনে এসব সম্পদের দেখা শোনা করছিলেন ওয়ারিশরা।
মানববন্ধনে এস্টেটের ওয়ারিশ সাহিদ ভাসানী অভিযোগ করে বলেন, ২০০৯ সালে আলমগীর সিদ্দিককে এস্টেটের মোতোয়াল্লী নিয়োগ করার পর থেকে এখানে দুর্নীতি শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে লুটপাট, দুর্নীতি ও সম্পত্তি বেহাতের অভিযোগ করে তিনি বলেন, তাকে সরিয়ে ওয়াক্ফ দলিলের ভিত্তিতে একজন নিয়মিত নতুন মোতোয়াল্লী নিয়োগ দিতে ২০১৬ সালে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিলেও এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত হয়নি। এ ছাড়া ওয়াক্ফ প্রশাসনের তদন্তে তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রমাণিত হলেও রহস্যজনক কারণে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এস্টেটের আরেক ওয়ারিশ নাসির ভাসানী বলেন, ‘আমরা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে আলমগীর সিদ্দিকের এক কোটি ২৬ লাখ টাকা আত্মসাতের প্রমাণ দিয়েছিলাম। ২০১৪ সাল থেকে ২০১৭ এই তিন বছরে এ টাকা আত্মসাৎ করেন তিনি। তিনি দাবি করেন, ওয়াক্ফ প্রশাসনের তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলেও সাবেক সহকারী ওয়াক্ফ প্রশাসক নাসির-উদ-দৌলা ও ওয়াক্ফ পরিদর্শক শাখাওয়াত হোসেন মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে প্রতিবেদনে এড়িয়ে যান। এ সংক্রান্ত অডিও রেকর্ড আমাদের কাছে সংরক্ষিত আছে।’
সুলতান মিয়া বলেন, ‘দুর্নীতিবাজ এ মোতোয়াল্লীর পক্ষে রয়েছেন মহিলা আওয়ামী লীগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আছমা জেরিন ঝুমু। কারণ তারা আলমগীরের কাছ থেকে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা নেন। ওয়াক্ফ এস্টেটের একাংশও তাদের দখলে। এস্টেটের প্রায় ১৫ কাঠা জমি দখল করে বস্তি বানিয়েছেন ঝুমু।’
এসব অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ওয়াক্ফ প্রশাসক খান মো. নুরুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব বিষয় তারা আমাকে স্মারকলিপি দিয়ে জানিয়েছে। আমি এ দায়িত্বে নতুন এসেছি। যদি কোন অনিয়ম থাকে তাহলে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
২৯ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩০ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে